০৭ মে ২০২৪, ২৪ বৈশাখ ১৪৩১, ২৭ শাওয়াল ১৪৪৫
`


২৩ অক্টোবর বসুন্ধরা-মাজিয়া ম্যাচ

-

২৩ অক্টোবর মাঠে গড়াচ্ছে এএফসি কাপের বাকি ম্যাচগুলো। ১৩ দিনে পাঁচটি ম্যাচ খেলবে বসুন্ধরা কিংসসহ অন্য দলগুলো। ২৩ অক্টোবর থেকে ৪ নভেম্বর পর্যন্ত অনুষ্ঠিতব্য এই ম্যাচগুলো কোথায় হবে তা ঠিক হয়নি এখনো। ‘ই’ গ্রুপের চার দল বসুন্ধরা কিংস, ভারতের চেন্নাই সিটি এফসি, মালদ্বীপের মাজিয়া এবং টিসি স্পোর্টস আগেই এএফসিকে জানিয়ে দেয় তারা নিরপক্ষে ভেনুতে খেলতে আগ্রহী গ্রুপের বাকি ম্যাচগুলো। থাইল্যান্ড এই ম্যাচগুলো আয়োজনে আগ্রহী। এরপরও এএফসি এই টুর্নামেন্টে অংশ নেয়া আট গ্রুপের সব দলকে জানিয়েছে তারা তাদের গ্রুপের ভেনু নেবে কি না। তা সেন্ট্রলাইজ ভেনুর জন্য। তাদের এই আগ্রহের কথা জানাতে হবে ১৭ জুলাইয়ের মধ্যে। এরপর এএফসির চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত ৩১ জুলাই। তবে বসুন্ধরা কিংসের তেমন আগ্রহ নেই করোনার এই ভয়াবহতার মধ্যে বাকি ম্যাচগুলো ঢাকায় আয়োজনের। এমনটাই জানান বসুন্ধরা কিংস সভাপতি ইমরুল হাসান। এ দিকে গতকাল এএফসি কাপের বাকিগুলোর ফিকশ্চার চূড়ান্ত করেছে এএফসি। এতে ২৩ অক্টোবর বসুন্ধরা কিংস তাদের দ্বিতীয় ম্যাচ খেলবে মাজিয়ার সাথে। উল্লেখ্য, বাংলাদেশের ক্লাবটি প্রথম ম্যাচে ৫-০তে হারিয়েছিল টিসি স্পোর্টসকে।
একটি ভেনুতে সব ম্যাচ হলেও এতে থাকছে হোম অ্যান্ড অ্যাওয়ে সিস্টেম। তাই ২৩ অক্টোবরের বসুন্ধরার ম্যাচটি অ্যাওয়ে হিসেবে বিবেচিত হবে। ২৬ অক্টোবর বসুন্ধরার তৃতীয় ম্যাচ চেন্নাই সিটি এফসির বিপক্ষে। এটিও বাংলাদেশী ক্লাবটির অ্যাওয়ে ম্যাচ। ২৯ অক্টোবর বসুন্ধরা কিংস এবং চেন্নাই সিটি এফসির ম্যাচটি বসুন্ধরার হোম। ১ অক্টোবর টিসি এবং বসুন্ধরার ম্যাচ মালদ্বীপের ক্লাবটির হোম ম্যাচ। ৪ নভেম্বর বসুন্ধরার শেষ হোম ম্যাচ মাজিয়ার বিপক্ষে। এরপর গ্রুপ চ্যাম্পিয়নদের নিয়ে ইন্টার জোন সেমিফাইনাল ২৪ ও ২৫ নভেম্বর। ২ ডিসেম্বর ইন্টারজোন ফাইনাল শেষে মূল ফাইনাল ১২ ডিসেম্বর।
এই সেন্ট্রালাইজড ভেনু নিতে অনাগ্রহের কথা জানিয়ে ইমরুল হাসান জানান, ‘বর্তমান পরিস্থিতিতে তিনটি অতিথি দল নিয়ে ১৩ দিনের ম্যাচ আয়োজন করা বেশ কঠিন। হোটেল নিয়ে সমস্যা হবে। তাই আমি তেমন সম্ভাবনা দেখছি না ভেনু নেয়ার ক্ষেত্রে। এরপরও আমরা বাফুফে এবং বাংলাদেশ সরকারের সাথে বসব।’


আরো সংবাদ



premium cement