০৮ মে ২০২৪, ২৫ বৈশাখ ১৪৩১, ২৮ শাওয়াল ১৪৪৫
`


সেক্স টয় বিক্রেতা চক্রের ৬ জন গ্রেফতার

-

ফেসবুক পেজ ও নানা নামে ওয়েবসাইট চালু করে সেক্স টয়ের বিজ্ঞাপন দিয়ে সেক্স টয় বিক্রি করছে একটি চক্র। রগরগে বিজ্ঞাপন দেখে ক্রেতারা আকৃষ্ট হলে তাদের কাছে উচ্চমূল্যে এসব সেক্স টয় বিক্রি করে হাতিয়ে নেয়া হচ্ছে মোটা অঙ্কের টাকা। অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) কর্মকর্তারা বলছেন, বিকৃত যৌনাচারে ব্যবহার করা হচ্ছে এসব সেক্সটয় বা ফরেন বডি। চক্রটির টার্গেট ত্রিশোর্ধ্ব বয়সী লোকজনদের। তা ছাড়া একাকী জীবনযাপন করছে এমন লোকজনও তাদের টার্গেট। সুনির্দিষ্ট এসব অভিযোগের ভিত্তিতে রাজধানীর পল্লবী থেকে সেক্স টয় বিক্রেতা চক্রের মূল হোতাসহ ছয়জনকে গ্রেফতার সংস্থাটির সাইবার ইনভেস্টিগেশন টিম। গ্রেফতারকৃতরা হলোÑ রেজাউল আমিন হৃদয় (২৭), মীর হিসামউদ্দিন বায়েজিদ (৩৮), মো: সিয়াম আহমেদ ওরফে রবিন (২১), মো: ইউনুস আলী (৩০), আরজু ইসলাম জিম (২২) ও চক্রের মূল হোতা মো: মেহেদী হাসান ভূইয়া ওরফে সানি (২৮)। চক্রটির কাছ থেকে ১২ লাখ টাকার সেক্স টয়, পাঁচটি মোবাইল ফোন, একটি ল্যাপটপ ও ৯টি সিম কার্ড জব্দ করা হয়েছে। গ্রেফতারকৃত ছয়জনের বিরুদ্ধে পল্টন থানায় বিশেষ ক্ষমতা আইন ও ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে একটি মামলা করা হয়েছে।
গতকাল সিআইডির সদর দফতরে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা জানান সাইবার ক্রাইম কমান্ড অ্যান্ড কন্ট্রোল সেন্টারের অতিরিক্ত ডিআইজি মো: কামরুল আহসান।
তিনি বলেন, ধর্ষণের ফলে গত ৭ জানুয়ারি রাজধানীর মাস্টারমাইন্ড স্কুলের ও লেভেলের এক ছাত্রীর মৃত্যু হয়। ময়নাতদন্তে জানা যায়, বিকৃত যৌনাচারের ফলে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে মারা যায় সে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ওই ছাত্রীকে নির্যাতনের সময় এক ধরনের ফরেন বডি ব্যবহার করা হয়েছিল। ওই ছাত্রীর মৃত্যুর বিষয়টি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি করে।
কামরুল আহসান বলেন, বিষয়টি সিআইডির সাইবার মনিটরিং এবং সাইবার ইনভেস্টিগেশন টিমের নজরে আসে। তারা এ বিষয়ে ব্যাপক অনুসন্ধান কার্যক্রম শুরু করে। অনুসন্ধানে জানা গেছে, কয়েকটি চক্র নিজেদের পরিচয় গোপন রেখে বিভিন্ন ওয়েবসাইট ও ফেসবুক পেজে দেশে নিষিদ্ধ যৌন উদ্দীপক বিভিন্ন পণ্যের ছবি এবং ভিডিওসহ বিক্রির বিজ্ঞাপন দিচ্ছে। সাইবার মনিটরিং এবং সাইবার ইনভেস্টিগেশন টিম এ ধরনের কয়েকটি ওয়েবসাইট ফেসবুক পেজকে শনাক্ত করতে সক্ষম হয়।
সেক্স টয় বিক্রেতা চক্রের ৬ জন গ্রেফতার
ষ নিজস্ব প্রতিবেদক
ফেসবুক পেজ ও নানা নামে ওয়েবসাইট চালু করে সেক্স টয়ের বিজ্ঞাপন দিয়ে সেক্স টয় বিক্রি করছে একটি চক্র। রগরগে বিজ্ঞাপন দেখে ক্রেতারা আকৃষ্ট হলে তাদের কাছে উচ্চমূল্যে এসব সেক্স টয় বিক্রি করে হাতিয়ে নেয়া হচ্ছে মোটা অঙ্কের টাকা। অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) কর্মকর্তারা বলছেন, বিকৃত যৌনাচারে ব্যবহার করা হচ্ছে এসব সেক্সটয় বা ফরেন বডি। চক্রটির টার্গেট ত্রিশোর্ধ্ব বয়সী লোকজনদের। তা ছাড়া একাকী জীবনযাপন করছে এমন লোকজনও তাদের টার্গেট। সুনির্দিষ্ট এসব অভিযোগের ভিত্তিতে রাজধানীর পল্লবী থেকে সেক্স টয় বিক্রেতা চক্রের মূল হোতাসহ ছয়জনকে গ্রেফতার সংস্থাটির সাইবার ইনভেস্টিগেশন টিম। গ্রেফতারকৃতরা হলোÑ রেজাউল আমিন হৃদয় (২৭), মীর হিসামউদ্দিন বায়েজিদ (৩৮), মো: সিয়াম আহমেদ ওরফে রবিন (২১), মো: ইউনুস আলী (৩০), আরজু ইসলাম জিম (২২) ও চক্রের মূল হোতা মো: মেহেদী হাসান ভূইয়া ওরফে সানি (২৮)। চক্রটির কাছ থেকে ১২ লাখ টাকার সেক্স টয়, পাঁচটি মোবাইল ফোন, একটি ল্যাপটপ ও ৯টি সিম কার্ড জব্দ করা হয়েছে। গ্রেফতারকৃত ছয়জনের বিরুদ্ধে পল্টন থানায় বিশেষ ক্ষমতা আইন ও ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে একটি মামলা করা হয়েছে।

 


আরো সংবাদ



premium cement