বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রী মুহাম্মদ ফারুক খান বলেছেন, বাংলাদেশের অ্যাভিয়েশন খাতের সার্বিক উন্নয়নে বাংলাদেশের সাথে একত্রে কাজ করতে চায় যুক্তরাজ্য। তিনি গতকাল মঙ্গলবার বাংলাদেশ সচিবালয়ে নিজ দফতরে যুক্তরাজ্যের পররাষ্ট্র, কমনওয়েলথ ও উন্নয়ন বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিমন্ত্রী অ্যানি ম্যারি ট্রেভেলেইনের সাথে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের কাছে তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় এ কথা বলেন।
এই মুহূর্তে প্রধানত কথা হয়েছে আমাদের অ্যাভিয়েশন সিকিউরিটি নিয়ে প্রশিক্ষণের বিষয়ে এ কথা উল্লেখ করে ফারুক খান বলেন, এই প্রশিক্ষণের সাথে বিনিয়োগও হতে পারে, যুক্ত হতে পারে আধুনিক যন্ত্রপাতি। তবে ভবিষ্যতে অ্যাভিয়েশন খাতে কিভাবে তারা বিনিয়োগ করবে, সে বিষয় নিয়েও আলোচনা হয়েছে।
মন্ত্রী বলেন, বেসামরিক বিমান খাতে যৌথভাবে কী করা যায়, সেটাই ছিল আমাদের আলোচনার মূলকেন্দ্র। তারা আমাদের নতুন বিমানবন্দর দেখেছেন। তারা বুঝতে পেরেছেন যে, এখানে অনেক কাজ হবে। ইউরোপে তারা এয়ারবাস বানায়, আমাদের বিমানের বহরে বোয়িং আছে। তারা আমাদের কাছে এয়ারবাস বিক্রির প্রস্তাব দিয়েছে। এখন পর্যন্ত যতটুকু জানি, বেশ ভালো প্রস্তাব আমরা পেয়েছি। এরই মধ্যে বোয়িংও আমাদের ভালো প্রস্তাব দিয়েছে। সেগুলো এখন পরীক্ষা-নিরীক্ষা করছি। এ বিষয়ে বর্তমানে বাংলাদেশ বিমানের পক্ষ থেকে একটি মূল্যায়ন কমিটি করা হয়েছে। বাংলাদেশের জন্য যেগুলো ভালো হবে, সেগুলো আমরা বিবেচনা করব।