০৭ মে ২০২৪, ২৪ বৈশাখ ১৪৩১, ২৭ শাওয়াল ১৪৪৫
`


অলিম্পিক ২০২০

-

নিভে গেলেন মশাল জ্বালানো ওসাকা
ষ ক্রীড়া ডেস্ক
টোকিও অলিম্পিকসের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধনের মশাল জ্বালিয়েছিলেন নাওমি ওসাকা। টেনিসের মেয়েদের এককে এগোচ্ছিলেন আলো ছড়িয়েই। কিন্তু নিজ দেশের অলিম্পিকে তার পথচলায় আঁধার নেমে এলো তৃতীয় রাউন্ডেই। জাপানের তারকা হেরে বসলেন সরাসরি সেটে।
আরিয়াকে টেনিস সেন্টার কোর্টে মঙ্গলবার চেক রিপাবলিকের মারকেতা ভন্দ্রওশোভার কাছে ৬-১, ৬-৪ গেমে হেরেছেন চারটি গ্র্যান্ড স্লাম জয়ী ওসাকা।
ডাফিতে বারমুডার প্রথম
সোনার পদকের অপেক্ষা তো ছিলই। অলিম্পিকের আঙিনায় বারমুডার দ্বিতীয় পদকের প্রতীক্ষাও চলছিল ৪৫ বছর ধরে। মেয়েদের ট্রায়ালে বাজিমাত করে সব অপেক্ষার ইতি টেনে দিলেন ফ্লোরা ডাফি। ওদাইবা মেরিন পার্কে টোকিও অলিম্পিকসের চতুর্থ দিনে মেয়েদের সাঁতার, সাইক্লিং ও দৌড় মিলিয়ে হওয়া ট্রায়ালে ১ ঘণ্টা ৫৫ দশমিক ৩৬ সেকেন্ড সময় নিয়ে সেরা হন ডাফি। ৩৩ বছর বয়সী এই অ্যাথলেটের হাত ধরে অলিম্পিকসের ইতিহাসে নিজেদের প্রথম সোনার স্বাদ পেল বারমুডা।
বারমুডার দ্বিতীয় অ্যাথলেট হিসেবে অলিম্পিকসের ইতিহাসে পদক জিতলেন ফ্লোরা। ১৯৭৬ সালের মন্ট্রিল অলিম্পিকসে মেনস হেভিওয়েট বিভাগে ব্রোঞ্জ জিতে দেশকে প্রথম পদক এনে দিয়েছিলেন ক্লারেন্স হিল।
ফিলিপাইনের ‘সোনার মেয়ে’ দিয়াস
আগের তিন আসরে ফিরেছিলেন শূন্য হাতে। এবার করলেন বাজিমাত। অলিম্পিক রেকর্ড গড়ে জিতলেন স্বর্ণ। হিদিলিন দিয়াসের হাত ধরে ফিলিপাইন পেল অনির্বচনীয় স্বাদ। ভারোত্তোলনে মেয়েদের ৫৫ কেজি ওজন শ্রেণীতে সোনার পদক জয়ের পথে দু’টি অলিম্পিক রেকর্ড গড়েন দিয়াস। দুই ক্যাটাগরি (স্ন্যাচ, ক্লিন অ্যান্ড জার্ক) মিলিয়ে তোলেন ২২৪ কেজি। এর মধ্যে ক্লিন অ্যান্ড জার্কে তোলেন ১২৭। এই দু’টি রেকর্ড গড়েন তিনি। দেশকে প্রথম সোনা এনে দেয়ার পথ সহজ ছিল না। চীনের লিয়াও কিয়াইয়ুন ক্লিন অ্যান্ড জার্কে ১২৬ কেজি ওজন তোলার পর দিয়াসের প্রয়োজন ছিল বিশেষ কিছু করার।


আরো সংবাদ



premium cement