প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগে জনতা ব্যাংকের নির্বাহী কর্মকর্তা পদে নিয়োগের জন্য গত বছর এপ্রিলে সম্পন্ন লিখিত পরীা বাতিল করেছেন হাইকোর্ট। একই সাথে ওই পদে নতুন করে পরীা নিতে নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগে নিয়োগ কার্যক্রম স্থগিত প্রশ্নে জারি করা রুল নিষ্পত্তি করে গতকাল বিচারপতি জুবায়ের রহমান চৌধুরী ও বিচারপতি ইকবাল কবিরের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট ডিভিশন বেঞ্চ এ রায় দেন।
রিটকারী ১৫ চাকরিপ্রত্যাশীর পে আদালতে শুনানি করেন আইনজীবী ব্যারিস্টার জ্যোতির্ময় বড়–য়া। সাথে ছিলেন অ্যাডভোকেট সুপ্রকাশ দত্ত ও রিপন বড়–য়া। রাষ্ট্রপে ছিলেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল মমতাজ উদ্দিন ফকির।
পরে সুপ্রকাশ দত্ত সাংবাদিকদের বলেন, গত বছর ২১ এপ্রিল জনতা ব্যাংকের নির্বাহী কর্মকর্তা পদের লিখিত পরীা হয়। এর এক মাস পর প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগে হাইকোর্টে এই রিট করেন ১৫ পরীার্থী। এতে আদালত শুনানি শেষে সে সময় (২২ মে) রুল জারি করেন। দীর্ঘ শুনানি শেষে সেই রুল যথাযথ ঘোষণা করে গতকাল রায় দিয়েছেন হাইকোর্ট। রায়ে ওই পরীা বাতিল করে নতুনভাবে পরীা নিতে নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
প্রসঙ্গত, জনতা ব্যাংকের নির্বাহী কর্মকর্তা পদে নিয়োগের জন্য গত বছর ২৪ মার্চ প্রাথমিক বাছাই পরীা হয়। ৮৩৪টি পদের বিপরীতে তাতে উত্তীর্ণ হন ১০ হাজার ১৫০ জন। এরপর ২১ এপ্রিল ৯ হাজার ৪০০ জন লিখিত পরীায় অংশ নেন। ওই পরীার দিনই প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগ ওঠে।
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা