প্রচার-প্রচারণার পরেও গোমস্তাপুরের পাড়া ও গ্রামের মানুষেরা যেখানে সখানে ঘুরে বেড়াচ্ছে। ঘর থেকে বের না হতে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে নিষেধ করা হলেও সতর্ক হচ্ছে না বেশির ভাগ গ্রামবাসী। তবে গত দুই দিন ধরে প্রশাসন আরো বেশি কড়াকড়ি শুরু করেছে।
জানা যায়, পুলিশ মোটরসাইকেলে করে বের হওয়া লোকজনের গতিরোধ করলে তারা বলে মায়ের ওষুধ আনতে যাচ্ছি। যা অধিকাংশ ক্ষেত্রে সত্য নয়। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী গ্রামের মোড়ে পৌঁছানোর আগেই যুবকেরা বাড়ির পেছন দিয়ে বাগান ও নদীর ধারে গিয়ে অবস্থান করে। সন্ধ্যার পর কিছু কিছু জায়গায় নেশার আড্ডাও বসছে। বাঘাবাড়ী ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের ব্রজনাথপুর আমবাগান ও নদীর ধারে এই নেশার আড্ডা এখনো চলছে।
এ দিকে বোয়ালিয়া ইউনিয়ন পরিষদ এলাকার কাঁচা বাজারের মালিককে বাজার এলাকায় কর্তব্যরত ম্যাজিস্ট্রেট পাঁচ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন। রহনপুর পি এম আইডিয়াল কলেজ মোড়ে মানুষের অবাধ ঘোরাফেরা দেখে পুলিশ একপর্যায়ে লাঠিচার্জ করে। বিভিন্ন গ্রামে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, দিনমজুর গরিব লোকেরা প্রায় অর্ধাহারে অনাহারে দিন কাটাচ্ছে। গোমস্তাপুরে কোথাও কোথাও কিছু ত্রাণ প্রদান করা হয়েছে যা প্রয়োজনের তুলনায় অত্যন্ত অপ্রতুল।রহনপুর পৌরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ডের দরিদ্র মানুষেরা এখনো সরকারের তরফ থেকে সাহায্য পায়নি। এ ছাড়াও চাষিরা সবজির দাম পাচ্ছে না এবং ক্রেতার হাতে টাকা না থাকায় মানুষ বাজার করতে পারছে না। ধান চাষিদের সাথে যোগাযোগ করলে তারা বলেন, মজুরের অভাবে চাষ ভালোভাবে করতে পারছেন না তারা। তবে এখন পর্যন্ত গোমস্তাপুর উপজেলায় করো না রোগে আক্রান্ত হওয়ার খবর পাওয়া যায়নি।
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা