প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতিসঙ্ঘের ৭৪তম সাধারণ অধিবেশনে যোগ দিতে নিউ ইয়র্ক এসে পৌঁছেছেন। প্রধানমন্ত্রী গত ২২ সেপ্টেম্বর ( নিউ ইয়র্ক সময়) বিকেলে জন এফ কেনেডি (জেএফকে) আন্তর্জাতিক এয়ারপোর্টে অবতরণ করেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে জেএফকে এয়ারপোর্টে স্বাগত জানিয়ে শান্তি সমাবেশে করেছে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগ। অন্যদিকে বিক্ষোভ প্রদর্শন করেছে যুক্তরাষ্ট্র বিএনপি এবং অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ। কমিটি নিয়ে হতাশায় ভোগা যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির বড় অংশটি বিক্ষোভ সমাবেশে অংশ নেয়নি। বিএনপির ক্ষুদ্র একটি অংশ বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে। বিক্ষোভ সমাবেশে তারা বিএনপির চেয়ারপারসন এবং সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি দাবি করেন। সেই সাথে অবিলম্বে নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে জাতীয় নির্বাচন দাবি করেন এবং সরকার বিরোধী বিভিন্ন ধরনের ¯েøাগান দেন।
কড়া পুলিশি নিরাপত্তায় বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশটি অনুষ্ঠিত হয় জেএফকে এয়ারপোর্টের পার্কিং লটে। বিক্ষোভ সমাবেশে অংশ নেন যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির সাবেক সহসভাপতি শরাফত হোসেন বাবু, সাবেক কোষাধ্যক্ষ জসীম ভ‚ইয়া, সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান মিল্টন ভুইয়া, যুব দলের কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক এম এ বাতিন, নিউ ইয়র্ক বিএনপির সভাপতি হাবিবুর রহমান সেলিম রেজা, জাসাস যুক্তরাষ্ট্র শাখার সভাপতি আলহাজ আবু তাহের, সাধারণ সম্পাদক কয়ছর আহমেদ, যুক্তরাষ্ট্র ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক মাজহারুল ইসলাম জনি, নিউ ইয়র্ক স্টেট বিএনপির সভাপতি আলহাজ মাহফুজুল মাওলা নান্নু, বিএনপি নেতা মাকসুদুল হক চৌধুরী, রুহুল আমিন নাসির, মুনির হোসেন, মোশাররফ হোসেন সবুজ, নাসির উদ্দিন, আতিকুল হক আহাদ, আশরাফ আহমেদ, সিদ্দিক হোসেন রুবেল, শেখ হায়দার আলী, নাসিম আহমেদ, মোতাহার হোসেন, এলিজা আকতার মুক্তা, মোহাম্মদ মান্নান, সায়েদ আলী, আনোয়ার হোসেন, সাইফুল ইসলাম প্রমুখ। বিএনপির নেতৃবৃন্দ জানান, যেখানে হাসিনা সেখানেই আমাদের প্রতিরোধ। ২৭ সেপ্টেম্বর জাতিসঙ্ঘে ভাষণ দেয়ার সময় এবং ২৮ সেপ্টেম্বর সংবর্ধনার সময়ও বিক্ষোভ প্রদর্শন করা হবে।
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা