থামছেনা পাহাড় কাটা

টাঙ্গাইলের ঘাটাইলে কোনোভাবেই থামানো যাচ্ছে না ফসলি জমির মাটি ও লালমাটির পাহাড় কাটা বন ও পরিবেশ
চক্র দেদারছে মাটি কেটে বিক্রি করলেও কোনো আইনি আইনি পদক্ষেপ নেই। স্থানীয় প্রশাসন মাঝে মধ্যে ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে জরিমানা ও মুচলেকা আদায় করলেও তা আমলে নিচ্ছে না পাহাড় খেকো মাটি ব্যবসায়ীরা।

উপজেলার বিভির এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, আইন অমান্য করে এস্কেভেটর (ভেকু) দিয়ে ফসলি জমির টপসয়েল ও
লালমাটির পাহাড় কাটা হচ্ছে। ফসলি জমির মাটি বেশি ব্যবহৃত হচ্ছে ইটভাটায়। উপজেলার চানতারা গ্রামে রয়েছে
১০ থেকে ১২টি ভাটা। ট্রাক দিয়ে মাটি এনে মজুদ করা হচ্ছে ভাটায়)। উপজেলার দেউলবাড়ি, জামুরিয়া, পেচারআটা, ধলাপাড়া, নিয়ামতপুর, রসুলপুর, সিঙ্গুরিয়াসহ ৬৮টি ইটভাটায় মাটি সংগহ করা হচ্ছে একইভাবে।
উপজেলার দেওপাড়া ইউনিযানের মলাজানি এলাকায় একবিশাল আকার পাহাড়ের টিলা কেটে সমতল ভূমিতে পরিণত
করাহয়েছে। এখটনায়১২ জানুয়ারি জুগিয়াটেঙরগ্রামেরমাটি বাবসায়ী আবুবকর সিদ্দিককে লালমাটির টিলা কাটার
অপরাধে উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করেন।

কিছুদিন বিরতি দিয়ে ওই এলাকায় আবার টিলা কাটা শুরু করেছেন অন্যবসায়ীরা। এছাড়া গত জানুয়ারি মাসে ফসলি জমির মাটি কাটার অপরাধে ভ্রামামাণ আদালতের মাধমে আদায় করেছে স্থানীয় প্রশাসন। রসুলপুর, পেচারআটা ও পৌরসভা এলাকায় এসব অভিযান পরিচালনা বরা হা গত ২৩ ফেব্রুয়ারি দেউলাবাড়ি ও দিঘলকান্দি এলাকায় দুই মাটি বাবসাযীকে ৩০ হাজার টাকা জরিমানা বরা হা। তারপরও মাট বাবসারীদের ঠেকানো যচ্ছেনা।
স্থানীয়রা জানান, জেল ভরিমানা করার পর কিছুদিন বিরতি দিয়ে আবার পুরোদমে মাটি কাটার কাজ শুর করেন মাটি বাবসাযীরা। আবার অনেক মাটি বাবসায়ী কৌশল পরিবর্তন । তাদের অভিযোগগ্রামীন পাকা সড়ক দিয়ে ্রতিদিনশত মাটিবোশাই ট্রাক উলাচলের কারণে সড়ক নির্মাণের কিছুদিনের মধ্যোই চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়ছে। ধলাপাড়া রেঞ্জ কর্ম কর্তা সিরাজুল ইসলাম বলেন, বনবিভাগের আওতাধীন কোন জমি থেকে মাটি কাটার কোনো অভিযোগ আমার কাছে মেই। অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় বাবস্থা নেয়া হবে। টাঙ্গাইল পরিবেশ অধিদফতারের উপপরিচালক মুজাহিনূল ইসলাম বলেন, প্রশাসনের অনুমতি ছাড়া ফসলি ভমির মাটি ও পাহাড়ের লালমাটি কাটা অবৈধ। অভিযোগ পেলে আইন অনুাযী বাবস্থা নেয়া হবে। উপজেলা নির্বাহী অফিসার অঞ্জনকৃমার সরকার বলেন, আমামাণ আদালত পরিচালনা করে মাটি কাটা বন্ধ করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। এ ব্যাপারে সবার সহযোগিতার প্রয়োরন।