২৯ এপ্রিল ২০২৪, ১৬ বৈশাখ ১৪৩১, ১৯ শাওয়াল ১৪৪৫
`


কে কী কেন কিভাবে

আদার কথা

-


আজ তোমরা জানবে আদা সম্পর্কে। বিভিন্ন রান্নায় এর ব্যবহারের বিষয়ে তোমরা হয়তো জানো। আদা ছাড়া গোশত রান্না কেউ কল্পনাও করে না। কেন? আদা গোশতভক্ষক। অর্থাৎ আদার রসে গোশত নিজে জীর্ণ হয় এবং এর দ্বারা সেই খাদ্যও হয় সুপাচ্য।
লিখেছেন মুহাম্মদ রোকনুদ্দৌলাহ্
তোমরা সবাই আদা চেনো। বিভিন্ন রান্নায় এর ব্যবহারের বিষয়েও তোমরা জানো। আদা ছাড়া গোশত রান্না কেউ কল্পনাও করে না। কেন? আদা গোশতভক্ষক। অর্থাৎ আদার রসে গোশত নিজে
জীর্ণ হয় এবং এর দ্বারা সেই খাদ্যও হয় সুপাচ্য।
আদার ঔষধি গুণ অনেক। কথায় বলে, ‘প্রাতে খেলে নুন-আদা, অরুচি থাকে না দাদা।’ সকালে বা খাওয়ার আগে আদা খেলে অগ্নি বৃদ্ধি পায়। এতে কী হয়? মুখে রুচি হয়, ক্ষুধা বাড়ে, পেটফাঁপা ও

 


অজীর্ণ ভালো হয়। আদা বদহজমজনিত পেটব্যথা দূর করে এবং দাস্ত পরিষ্কার করে।
আমাদের দেশে অনেকেই অনেক সময় আদা-চা পান করে। সর্দি ও সামান্য জ্বরে একে উৎকৃষ্ট পানীয় হিসেবে ব্যবহার করা হয়। তোমাদের অনেকেই হয়তো আদা-চা পান করে থাকবে। শিশুর সর্দি-কাশিতে আদার রস, তুলসীপাতার রস ও মধু সমপরিমাণ খাইয়ে দিলে বিশেষ উপকার পাওয়া যায়। অল্প গরম অবস্থায় শুষ্ক আদার ক্বাথ পান করলে শ্বাস, কাশ, হৃদরোগ, বুক ধড়ফড়ানি কমে। কাশি ও হাঁপানিতে আদার রস ও মধু বেশ উপকারী। বড় হয়ে আদা সম্পর্কে তোমরা নিশ্চয়ই আরো বেশি জানবে।


আরো সংবাদ



premium cement