২৯ এপ্রিল ২০২৪, ১৬ বৈশাখ ১৪৩১, ১৯ শাওয়াল ১৪৪৫
`


স্পেশাল অলিম্পিকে আরো বেশি স্বর্ণের প্রত্যাশা

-

চার বছর আগে আবুধাবিতে অনুষ্ঠিত স্পেশাল অলিম্পিক সামার ওয়ার্ল্ড গেমস থেকে ২২টি স্বর্ণ, ১০টি রুপা ও ছয়টি ব্রোঞ্জ জিতেছিল বাংলাদেশ। তবে পদকের দিক থেকে এটি তৃতীয় অর্জন লাল-সবুজদের। ২০০৭ সালে সাংহাইতে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৩২ গোল্ড, ১৫ সিলভার ও ২৪ ব্রোঞ্জ জিতেছিল বাংলাদেশ। এর পর ২০১১ সালে গ্রিসের এথেন্সে রেকর্ড ৩৫ স্বর্ণ ১৬ রৌপ্য ও ৭ তাম্রপদক জিতেছিল স্পেশাল শিশুরা। এবার অন্তত গত আসরের ২২ স্বর্ণ ধরে রাখতে চায় জার্মানগামী দল।

‘২০১৯ সালে আবুধাবিতে বিশ্ব গেমসে আমরা ২২ স্বর্ণপদক জিতেছিলাম। এবারো সেই পদক ধরে রাখতে চাই।’ কথাগুলো মেয়েদের হ্যান্ডবল দলের কোচ ডালিয়া আক্তারের। পুরুষ দলের কোচ খায়রুজ্জামানের উক্তি, ‘গত আসরে রানার্স আপ হয়েছি। এবার স্বর্ণেই চোখ’। পদকের ঝুলি নিয়ে দেশে ফিরতে চান স্পেশাল অলিম্পিকস বাংলাদেশের চেয়ারম্যান ডা: শামীম মতিন চৌধুরীও। সংবাদ সম্মেলনে গতকাল তিনি বলেন, ‘প্রতি বছরের ন্যায় এবারো যথাসাধ্য পদক নিয়ে ফিরতে চাই।’

১২-২৫ জুন জার্মানির বার্লিনে অনুষ্ঠিত হবে স্পেশাল অলিম্পিকসের বিশ্ব সামার গেমস। যেখানে ৯টি ডিসিপ্লিনে অংশ নেবে বাংলাদেশ। এগুলো হলো- অ্যাথলেটিকস, ব্যাডমিন্টন, বাস্কেটবল, বোচি, ফুটবল, ভলিবল, সাঁতার, হ্যান্ডবল পুরুষ ও মহিলা দল। বাংলাদেশের বহরে রয়েছেন ১১৩ জন। যার মধ্যে কোচিং স্টাফই ২৯ জন। কোচিং স্টাফের আধিক্য সম্পর্কে ডা: শামীম মতিন বলেন, ‘আসলে এরা সবাই বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী। তাদের যাবতীয় বিষয় দেখার জন্য লোকের প্রয়োজন। তাই কোচিং স্টাফে লোক বাড়ানো হয়েছে।’


আরো সংবাদ



premium cement