নিউ ইয়র্ক টাইমসের বেস্ট সেলার বইয়ের তালিকায় হার্ডকভার ফিকশনে এ সপ্তাহে একটি নতুন বই এক নম্বরে উঠে এসেছে। সপ্তাহের পর সপ্তাহ ধরে থাকে অনেক বই। যেগুলোকে নাড়ানো যায় না। কারণ সেগুলো পাঠকপ্রিয়তা পেয়ে যায়, তাদের মধ্যে একটি মাদকতার সৃষ্টি করে। তার মাঝে কোনো বই উঠে এলে অবশ্যই সে লেখক বা লেখিকার জন্য আনন্দ সংবাদ বৈকি। এক নম্বরে উঠে আসা বইটির নাম ‘সিম্পলি লাইজ’। লেখক ডেভিড বালডাচ্চি। এটি একটি ক্রাইম থ্রিলার। একজন সাবেক ডিটেকটিভকে একটি হত্যা মামলায় প্রধান সন্দেহভাজন হিসেবে দেখানো হয় বইতে, যা পাঠককে টেনে নেয়। দুই নম্বরে থাকা উপন্যাসটি হচ্ছে বনি গারমুসের ‘লেসনস ইন কেমিস্ট্রি’। বনির বইটি বেস্ট সেলারের তালিকায় আছে ৫০ সপ্তাহ ধরে। বুঝাই যাচ্ছে এটার পাঠকপ্রিয়তা। এর কাহিনী একজন সিঙ্গেল মাদার বিজ্ঞানীকে নিয়ে। যেহেতু সিঙ্গেল মাদার তাই কোনো কিছুই ঠিকঠাক ছিল না যেমন বলা যায় আবার তর্কের খাতিরে সবকিছু ঠিক ছিল তাও বলা যায়। সিঙ্গেল মাদার তো উন্নত দেশের একটি বাস্তবতা। সেই নারী ক্যালিফোর্নিয়ায় থাকেন এবং ১৯৬০-এর দশকে তিনি টিভিতে রান্নার অনুষ্ঠান করে তারকা খ্যাতি পেয়ে যান। এটা নিয়েই কাহিনী আবর্তিত। বনি সিয়াটলের মেয়ে, জন্ম ১৯৫৭ সালে। আর এটাই তার প্রথম উপন্যাস। প্রথম উপন্যাসেই বেস্ট সেলার, সৌভাগ্য বটে। সুন্দর প্রচ্ছদের ‘হ্যালো বিউটিফুল’ উপন্যাসটি আছে তালিকার তিন নম্বরে। এটি আছে ছয় সপ্তাহ ধরে। এটি লিখেছেন অ্যান নেপোলিট্যানো। এটি কাহিনী বিন্যাসের দিকে আগের দুটো বই থেকে আলাদা। এটি একজন তরুণের অতীতের অন্ধকার জীবনের কাহিনী নিয়ে গড়ে উঠেছে। অ্যান নিউ ইয়র্কের বেড়ে উঠেছেন, তার অনেকগুলো উপন্যাস প্রকাশিত হয়েছে। উপন্যাসসহ নন ফিকশন বই ইত্যাদির এপ্রিল মাসের শেষ সপ্তাহে নির্দিষ্ট দোকানের বিক্রির পরিমাণ মূল্যায়ন করে এই বেস্ট সেলার তালিকা করা হয়েছে। তাই এই বেস্ট সেলার লিস্টের বেশ গুরুত্ব অবশ্যই আছে। নিউ ইয়র্ক টাইমস বছরের পর বছর ধরে এটা করে আসছে।
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা