২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১, ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫
`

ট্যারানটুলা কাহিনী

ট্যারানটুলা কাহিনী -

ট্যারানটুলার কথা বলছি। এটি একধরনের বিষাক্ত মাকড়সা। বিভিন্ন গল্প-উপন্যাসে একে তুলা ধরা হয়েছে ঘাতক প্রাণী হিসেবে। সত্যি কি তাই? না, বরং এটি বেশ উপকারী। এর বিষ মানুষের তেমন ক্ষতি করে না। এ বিষ দিয়ে শিকারিরা শিকার বশ করার টোটকা তৈরি করে। হজম শক্তি বাড়ানোর ওষুধ তৈরি করতেও এ বিষকে কাজে লাগানো যায়।
ট্যারানটুলা পোকামাকড় খেয়ে ঘরদোর পরিষ্কার রাখে। জানা যায়, দক্ষিণ আফ্রিকার অনেক বাড়িতে এটি পোষা হয়।
সাধারণ মানুষের কাছে কিম্ভূতকিমাকার প্রাণী হিসেবে ট্যারানটুলার পরিচিতি আছে। মাকড়সাকুলে এটিই সবচেয়ে বিদঘুটে, শরীর বেশ বড় আকারের। পা লোমশ। অন্য জাতের মাকড়সার মতো এর পায়ের সংখ্যা আট। বড় শরীর দুলিয়ে আট পায়ে যখন এটি ছুটে চলে, অনেকেই অজানা ভয়ে আঁতকে ওঠেন।
সত্যি বলতে কি, এর বিষের যন্ত্রণা মৌমাছির হুল ফোটানোর চেয়ে কম। এর কামড়ে মানুষ মরে না। ট্যারানটুলাকে অনেক লেখক ভয়ঙ্কর প্রাণী হিসেবে বর্ণনা করলেও তার কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি। বলা যায়, এসব বর্ণনা তাদের উর্বর মস্তিষ্কের কল্পনা ছাড়া কিছুই নয়। ট্যারানটুলা প্রায় ৩০ বছর পর্যন্ত বাঁচে। এটি প্রায় ৮৫ গ্রাম পর্যন্ত ওজনের হতে পারে।

 


আরো সংবাদ



premium cement
রাজশাহীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪২ ডিগ্রি ছাড়াল যুক্তরাজ্যে বাংলাদেশী শ্রমিকদের ভিসা সহজ করার আহ্বান প্রবাসী প্রতিমন্ত্রীর চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিদ্বন্দ্বী না হয়ে অংশীদার হওয়া উচিত : শি জিনপিং ওকাব সভাপতি নজরুল ইসলাম, সম্পাদক জুলহাস আলম পাবনায় ১০ কোটি টাকার অনিয়মে ৩ ব্যাংক কর্মকর্তা কারাগারে চুয়েট ১১ মে পর্যন্ত বন্ধ, শিক্ষার্থীদের আন্দোলন স্থগিত নরসিংদীতে হিট স্ট্রোকে শিশুর মৃত্যু হিলিতে ভটভটি-মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২ ‘গাজার ধ্বংসাবশেষ পরিষ্কার করতে ১৪ বছর লাগতে পারে’ সখীপুরে ছাগল চুরির মামলায় মা-ছেলে কারাগারে ‘অন্যায়ের সাথে নয়া দিগন্তের সাংবাদিকরা কখনোই আপোষ করেন না’

সকল