(গত দিনের পর)
কুমির বলে, অবশ্যই অবশ্যই। তুমি একটু অপেক্ষা করো। আমি জলে গিয়ে ওদেরকে বলে আসি, একটি একটি করে লাইন ধরে লম্বা হতে। কুমির চলে গেল সাগর জলের গভীরে। গিয়ে তার বন্ধুদের রীতিমতো দিকনির্দেশনা দিয়ে আবার ফিরে এলো।
শুরু হলো কুমিরদের লাইন ধরার পালা। ‘ওকি’ দ্বীপের পাড়ে প্রথমে অবস্থান নেয় খরগোশের বন্ধুটা নিজেই। এরপর তার পিছে একটি কুমির, তার পিছে আরেক কুমির, তার পিছে আরেকটি, তার পিছে আরো একটি...। এভাবে চলতে থাকে।
একটির পর একটি কুমির সোজা লাইন হয়ে ভাসতে থাকে সাগরের নীল জলে। মিনিট পাঁচেক লাগল কুমিরদের। দেখতে দেখতেই ওকি দ্বীপ থেকে ইনাবা দ্বীপ পর্যন্ত ভেসে থাকা কুমিরের লম্বা লাইন তৈরি হয়ে গেল। সে এক অদ্ভুত দৃশ্য! ওকি থেকে ইনাবা পর্যন্ত ভাসমান এক সেতু রচিত হলো।
খরগোশ তো অবাক! বুক তার ভয়ে দুরুদুরু করছে। কুমির বলে, ওহে ছোট্ট বন্ধু, তুমি আমার পিঠের ওপর দাঁড়িয়ে এবার চোখ বুলিয়ে দেখো। ইনাবা পর্যন্ত আমরা লম্বা হতে পেরেছি কি না?
ভয় পেলেও খরগোশ সাহস হারায় না। এবারের সুযোগটি যদি ফসকে যায়, সারা জীবন তাকে এই নির্জন দ্বীপেই কাটাতে হবে। (চলবে)
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা