২৮ এপ্রিল ২০২৪, ১৫ বৈশাখ ১৪৩১, ১৮ শাওয়াল ১৪৪৫
`


উৎসের উচ্চারণ

ইসরাইলের বৈধতার প্রশ্ন ও ড. ওয়াইজম্যানের ফ্যালাসি

ড. ওয়াইজম্যান - ফাইল ছবি

দখলদারি। একটি শব্দ মাত্র। কিন্তু ইসরাইলের কাছে তা রাষ্ট্র গঠন ও সম্প্রসারণের সারবস্তু। ফিলিস্তিনের কাছে তা মাতৃভূমি, অধিকার, স্বাধীনতা, ঘরবাড়ি ও জীবন হারানোর ধারাবাহিকতা। দখলদারি নিজেকে দৃশ্যমান করে তুলতে উচ্ছেদ, গণহত্যা ও যুদ্ধের আশ্রয় নেয়। একেই ঘিরে অগ্রসর হয় তার রাজনীতি, কূটনীতি, বিদেশনীতি, অর্থনীতি ও সমরসজ্জা। গোটা রাষ্ট্রযন্ত্রই যখন দখলদারির ফসল, তখন রাষ্ট্রকে হতে হয় যুদ্ধযন্ত্র। কেননা, এরই মধ্য দিয়ে তার গঠন, বিকাশ ও বিস্তার।
যুদ্ধযন্ত্রের কি কোনো হৃদয় থাকে? কোনো নৈতিকতা থাকে তার? থাকে না। ফলে ইসরাইলের কাছে হৃদয় বা নৈতিকতার আশা করা বাতুলতামাত্র।

ফিলিস্তিনের ভূমি ও জনগোষ্ঠী এই দখলভিত্তিক যুদ্ধযন্ত্রে পিষ্ট হচ্ছেন যুগ যুগ ধরে। দেখা যায়, ১৮৭৮ সাল পর্যন্ত ফিলিস্তিনি ভূমিতে যেখানে ইহুদির সংখ্যা ছিল মাত্র ৩.২ শতাংশ, সেখানে আজ ফিলিস্তিনি ভূমি দখল করে তৈরি ইহুদিবাদী রাষ্ট্রে মোট অধিবাসীর ৭৩.৫ শতাংশ ইহুদি। সংখ্যায় তারা প্রায় ৭১.৫ লাখ।

বহিরাগত ইহুদিদের আগমন ও পরিকল্পিত আধিপত্য বিস্তারের মাধ্যমে এই পরিবর্তন ঘটে ধীরে ধীরে। পনেরো শতকে ফিলিস্তিনে ইহুদিদের বসবাস ছিল নামমাত্র। তাদের পূর্বপুরুষরা এখান থেকে উচ্ছেদ হয় হাজার বছর আগে। এসিরীয়, আরামীয়, ব্যাবিলনীয়, ইজিপ্সীয়, পার্সিয়ান, গ্রিক এবং রোমান ও বাইজেন্টাইনরা তাদের বিতাড়িত করে। বিশেষত ব্যাবিলনীয় সম্রাট নেবুচাদনেজার, পারস্য সম্রাট সাইরাস দ্য গ্রেট, দারিয়ুস দ্য গ্রেট, আর্টাক্সেরেক্সেস-৩, গ্রিক সম্রাট আলেকজান্ডার, সেলুসীয় সম্রাট দেমেত্রিয়াস, রোমান সম্রাট হেড্রিয়ান, সাসানীয় সেনাপতি শাহরবারাজ ইহুদিবৈরিতা ও গণবিনাশের ধারা জারি রাখেন। ইহুদিরা এর ফলে দেশত্যাগী হয়, ইউরোপ ইত্যাদিতে স্থানান্তরিত হয়। এখানে থেকে যাওয়া ইহুদিদের সংখ্যা ছিল সীমিত। সালাহউদ্দীন আইয়ুবি যখন জেরুসালেম জয় করেন, তখন ফিলিস্তিনে ছিল মাত্র এক হাজার ইহুদি পরিবার।

বহু শতাব্দী ধরে ইহুদিরা ঘুরেছে দেশে দেশে। রাষ্ট্রহীন ছিল তারা। ইউরোপ তাদের সাথে বিরতিহীনভাবে নির্মম আচরণ করেছে। তাদের মধ্যে রাষ্ট্রের স্বপ্ন ছিল সব সময়, যা পরিকল্পিত প্রয়াসে রূপান্তরিত হয় পশ্চিমাদের ইহুদি নিপীড়নের ফলে। ১৬৯৭ সালে রাব্বি ইয়াহুদা হাজেন দেড় হাজার ইহুদির একটি দল নিয়ে জেরুসালেমে হাজির হন, সেই থেকে শুরু। তারপর বহিরাগত ইহুদিরা ক্রমে ফিলিস্তিনে এসেছে। উদ্দেশ্য নিজেদের একটি রাষ্ট্র, যা এই ভূমিকে দখল করেই গঠিত হবে।
এই লক্ষ্য পূরণে অষ্টাদশ শতকের শেষ দিকে জেগে উঠল জায়নবাদী আন্দোলন। যে ইহুদিরা ছড়িয়ে আছে ইউরোপ-রাশিয়ায়, তাদের একটি রাষ্ট্র চাই। কিন্তু তোরাহবাহিত বিশ্বাস হলো, ইহুদি রাষ্ট্র তৈরির জন্য পৃথিবীতে মসিহের আগমন পূর্বশর্ত। অন্য দিকে, জায়নবাদ মসিহের জন্য অপেক্ষা করতে রাজি ছিল না।

১৮৯৭ সালে গড়ে উঠল ওয়ার্ল্ড জায়োনিস্ট অর্গানাইজেশন। থিওডোর হার্জেল ছিলেন এর নেতৃত্বে। ফিলিস্তিন ছাড়াও ইউরোপের কোনো জায়গায় রাষ্ট্র গঠনের প্রস্তাব এসেছিল, আমেরিকা বা আর্জেন্টিনায় রাষ্ট্র গঠনের আওয়াজও ছিল। কিন্তু মধ্যযুগীয় খ্রিষ্টীয় জগতের জনপ্রিয় বিশ্বাস ছিল, ইহুদিরা যিশুখ্রিষ্টকে শূলে চড়াতে সাহায্য করেছে। প্রচার ছিল, নিজেদের রিচুয়ালে ইহুদিরা খ্রিষ্টান শিশুদের রক্ত পান করে, তারা তাদের ধর্মীয় অনুষ্ঠানে খ্রিষ্টান শিশুদের বলি দেয়। এমনতরো বিশ্বাস ও প্রচারকে প্রটেস্ট্যান্ট ও অ্যাংলিকান আন্দোলন প্রবলভাবে প্রত্যাখ্যান করে। তারপরও সেখানে থেকে যায় তীব্র ইহুদিবিদ্বেষ। যার ফলে ইউরোপ-আমেরিকায় রাষ্ট্র গঠন অসম্ভব ছিল। অতএব ফিলিস্তিনই হয়ে ওঠে শেষ সম্ভাবনা। হার্জেল এবং রাব্বি-সেফার্ডিরা ফিলিস্তিনকেন্দ্রিক ইহুদি রাষ্ট্রের প্রচারণা জোরদার করেন। সেখানে শুরু হয় ব্যাপক মাত্রায় ইহুদি পুনর্বাসন। ইহুদিবাদী প্রচারণা ছিল বহুমুখী। ফিলিস্তিনকে তারা নিজেদের পিতৃভূমি, বৈধ অধিকার ও তোরাহের প্রতিশ্রুত ভূমি হিসেবে দাবি করে। অত্যন্ত সমৃদ্ধ ও জনবহুল ফিলিস্তিনকে তারা দেখায় মনুষ্যবিহীন পতিত ভূমি হিসেবে। ইউরোপে একটি স্লোগান হয়ে ওঠে বিখ্যাত। সেটি হলো, ‘মানুষবিহীন দেশটি হবে দেশহীন মানুষদের জন্য।’

ইহুদিদের বিপুল ঢলের পরে এগোতে থাকে ফিলিস্তিনি ভূমির দিকে। ব্রিটেনের জায়নবাদ অনেক আগে থেকেই এর পটভূমি রচনা করে আসছিল। ঔ.ঘ উধৎষড়ু সেখানে গড়ে তুলেছিলেন চষুসড়ঁঃয ইৎবঃযৎবহ নামে সংস্কার আন্দোলন। যা ইহুদি রাষ্ট্র গঠন ও ফিলিস্তিন দখলে উদ্বুদ্ধ করে যুবসমাজকে। এরই ফসল হিসেবে ১৮৪০-এর দশকে লর্ড সভায় প্রস্তাব ওঠে ফিলিস্তিনকে ইহুদিদের কলোনি বানানোর জন্য। প্রস্তাব করেন সাফটেসবারি এবং পালামারস্টন। লর্ড বায়রন, বেঞ্জামিন ডিসরেইলি, জর্জ ইলিয়ট ও ওয়াল্টার স্কটের মতো কবি, সাহিত্যিকরা ইহুদিবাদী আকাক্সক্ষাকে প্রচার করতে থাকেন। সেখানকার রাজনীতিও এই আকাক্সক্ষার বাস্তবায়নে সক্রিয় থাকে। প্রথম বিশ্বযুদ্ধ এতে আনে নতুন মাত্রা। জায়নবাদী নেতা ও রসায়নবিদ ড. ওয়াইজম্যান ব্যাপক জননিধনের অস্ত্র তৈরিতে ব্রিটেনকে সহযোগিতা করেন। বিনিময়ে চান ফিলিস্তিনের ভূমিতে ইহুদি রাষ্ট্র।

এর পরের ইতিহাস সবার জানা। বেলফোর ঘোষণার মাধ্যমে ইহুদি রাষ্ট্র গঠন নিশ্চিত করে ব্রিটেন। ১৯৪৮ সালের ১৪ মে গঠিত, ঘোষিত ও আমেরিকা কর্তৃক স্বীকৃত হয় ইসরাইল। এর প্রথম প্রেসিডেন্ট হন ড. ওয়াইজম্যান। রাষ্ট্রটি অস্তিত্বে এলেও ফিলিস্তিনি ভূমিতে তার বৈধতার প্রশ্নটির কোনো সুরাহা করতে পারেনি ইহুদিবাদ। এ বিষয়ে ড. ওয়াইজম্যানের সাথে বিতর্ক হয়েছিল বিখ্যাত সাংবাদিক লিউপোল্ড উইসের, যিনি ইহুদি ধর্ম ত্যাগ করে ইসলামে দীক্ষিত হয়ে আল্লামা আসাদ নামে মশহুর হন।

আসাদ তখনো লিউপোল্ড উইস। ইসরাইল প্রতিষ্ঠা হয়নি তখনো। ওয়াইজম্যান থাকেন লন্ডনে। ফিলিস্তিনে তিনি আসতেন মাঝে মধ্যে। সেখানেই ঘটে উভয়ের মোলাকাত। অস্ট্রিয়ার অধিবাসী লিউপোল্ড সেখানে গিয়েছিলেন অভিবাসী চাচার সাথে দেখা করার জন্য।

ঘটনার বিবরণ দিয়েছেন আসাদ স্বয়ং। তার বিখ্যাত রোড টু মক্কা গ্রন্থের বিদগ্ধ ভাষাবয়নে দু’টি পৃষ্ঠাজুড়ে এই আলাপ আমরা পাঠ করি। আসাদ জানান, ওয়াইজম্যানের সাথে আমার মোলাকাত ঘটে এক ইহুদি দোস্তের বাসায়। মানুষটির প্রাণপ্রাচুর্য যেন অফুরান। বুদ্ধিবৃত্তি অসাধারণ। চোখের চাহনীতে যে তীব্রতা, তা যে কাউকেই অভিভূত না করে থামবে না। সেখানে তিনি কথা বলছিলেন ইহুদি রাষ্ট্র নিয়ে, সেটি তৈরির জন্য প্রয়োজনীয় আর্থিক প্রসঙ্গ নিয়ে।
ফিলিস্তিনিদের ওপর তখন চলছে বর্বর উচ্ছেদ প্রক্রিয়া, হাগানা-ইরগুন গোষ্ঠীর সন্ত্রাস। তিনি অন্যান্য জায়নিস্টের মতো এর দায়ভার চাপাতে চান বহির্বিশ্বের ওপর।

তার এই প্রবণতা তরুণ লিউপোল্ডকে ক্ষুব্ধ করেছিল। তিনি লক্ষ করলেন, গোটা মজলিস ওয়াইজম্যানের প্রতি প্রচণ্ড শ্রদ্ধাশীল। সবার মধ্যে ভক্তিপূর্ণ নীরবতা। এরই মধ্যে উচ্চারিত হলো লিউপোল্ডের জিজ্ঞাসা। ওয়াইজম্যানকে লক্ষ্য করে তিনি বললেন, ইহুদি রাষ্ট্র গঠন করতে গিয়ে আরবদের যে দশায় ঠেলে দেয়া হচ্ছে, তা কি আপনি লক্ষ করছেন?
প্রশ্নটির জন্য সভাকক্ষ মোটেও প্রস্তুত ছিল না। যেন খুব অবাঞ্ছিত বিস্ময়ের সামনে হাজির হলো সভা। ওয়াইজম্যান হাতের কাপ রেখে লিউপোল্ডের দিকে ঘুরে বললেন-
‘আরবদের নিয়ে?’

লিউপোল্ড বললেন, হ্যাঁ, প্রশ্নটা হলো- কীভাবে আপনি রাষ্ট্র গড়বেন, যেখানে আরবরা সংখ্যাগরিষ্ঠ এবং তারা এর বিরোধী?

ওয়াইজম্যান স্বভাবসুলভ গাম্ভীর্যে কাঁধ ঝাঁকালেন। বিরক্ত আওয়াজে বললেন, ‘আরবরা আজ সংখ্যাগরিষ্ঠ বটে। কিন্তু আশা করছি আগামীকাল আর তারা সংখ্যাগরিষ্ঠ থাকবে না।’

লিউপোল্ড বললেন, ধরে নিলাম আরবরা এখানে সংখ্যাগরিষ্ঠ থাকল না। কিন্তু আরবদের ভূমি কেড়ে নেয়াটা কি নৈতিক দিক থেকে উচিত কাজ? এই ভূমিতে শত বছরের বাসিন্দাদের তাড়িয়ে দখলদারিটা কি অন্যায় নয়?
ওয়াইজম্যান এবার পুরোমাত্রায় বিরক্ত। ভ্রু কুঁচকে বললেন, এটি তো আমাদের দেশ। আমাদেরকে অন্যায়ভাবে এখান থেকে তাড়ানো হয়েছে। আমরা কেবলই ফেরত চাচ্ছি জায়গাটি। এর বেশি কিছু না।
লিউপোল্ড বললেন, ইহুদিরা তো প্রায় দুই হাজার বছর এখান থেকে বাইরে ছিল। দুই হাজার বছর আগে আপনারা ফিলিস্তিন শাসন করেছেন। সেই শাসনামল ছিল পাঁচ শতকেরও কম। একসময় আপনারা শাসন করেছেন বলেই যদি ফিলিস্তিন আপনাদের ভূমি হয়, তাহলে স্পেন কেন আরবদের ভূমি হবে না? তারা এমন দাবি করলে সেটি কি ন্যায্য হবে না? তারা স্পেন শাসন করেছে প্রায় ৭০০ বছর। সেখান থেকে বিতাড়িত হয়েছে মাত্র পাঁচ শতাব্দী আগে।

ওয়াইজম্যান অধৈর্য হয়ে পড়েছিলেন। বললেন ‘ননসেন্স, আরবরা স্পেনে ছিল দখলদার। এটি কখনোই তাদের মাতৃভূমি ছিল না। ফলে স্পেনিশরা তাদেরকে তাড়িয়ে দিয়ে উচিত কাজই করেছিল।

লিউপোল্ড দৃঢ়তার সাথে বললেন, শ্রদ্ধাভাজন, আমাকে মাফ করবেন। এখানে আমরা কিছু অনিচ্ছাকৃত ঐতিহাসিক ভ্রান্তির মুখোমুখি হচ্ছি। কারণ, ইহুদিরাও ফিলিস্তিনে এসেছিল দিগি¦জয়ী হিসেবে, দখলদার হিসেবে। ফিলিস্তিনে তাদের আগমনের হাজার বছর আগে থেকেই এখানে বসবাস করত অ্যামরাইট, এডমাইট, ফিলিস্টাইন, হিটাইট, মোবাইটসহ বহু সেমেটিক ও নন-সেমেটিক জনগোষ্ঠী। তারা এখানে বসবাস করত ইসরাইল বা জ্যাকব এবং জুডাহের সমকালেও। যখন ইহুদি জাতির জন্ম হয়নি, তখন যেমন তারা এখানে থাকত, তেমনি রোমানরা যখন ইহুদিদের এখান থেকে তাড়িয়ে দিলো, তখনো তারা বসবাস করত এখানে।

তারপর কেটে গেছে কয়েক হাজার বছর। এখনো তারা বসবাস করছে এই ভূমিতে। যাদেরকে আমরা ফিলিস্তিনি অথবা সিরিয়ান আরব হিসেবে ধরে নিই, তারাই প্রকৃত অর্থে এখানকার ভূমিপুত্র, আদি বাসিন্দা। তাদের অনেকেই মুসলিম হয়েছে, অনেকেই হয়েছে খ্রিষ্টান। বিজয়ী আরবরা ছিল সংখ্যাস্বল্প। তারা এই ভূমিপুত্রদের সাথে বৈবাহিক সম্পর্ক গড়ে যৌথ রক্তের উত্তরাধিকার তৈরি করেছে। কিন্তু ইহুদিরা কীভাবে এই ভূমিপুত্রদের উত্তরাধিকারী হয়, তা কি আপনি প্রমাণ করতে পারবেন?

লিউপোল্ডের এই ধারালো ও প্রগাঢ় সত্য ভাষণে ওয়াইজম্যান একেবারে অপ্রস্তুত হয়ে গেলেন। একটু হাসলেন ভদ্রভাবে এবং এ বিষয়ে আর একটি শব্দও উচ্চারণ না করে অন্য প্রসঙ্গে চলে গেলেন। নৈতিকতা ও বৈধতার প্রশ্নটা জায়নবাদের কাছে সবচেয়ে বিরক্তিকর ও অন্যায্য সওয়াল। ওয়াইজম্যানের তখন রাষ্ট্র ছিল না। লিউপোল্ডকে তিনি মোকাবেলা করতে চেয়েছেন প্রথমত মিথ্যা দিয়ে, তারপর উপেক্ষা ও প্রত্যাখ্যান করে। এখন জায়নবাদী রাষ্ট্রের ঔদ্ধত্যের যুগ। সে নৈতিকতা ও ন্যায্যতার সওয়ালের জন্য প্রথমে বরাদ্দ রাখছে মিডিয়ার মিথ্যা, তাতে খুশি না হলে আপনার জন্য অপেক্ষা করছে শক্তির যুক্তি কিংবা যুদ্ধযন্ত্রের ধারাভাষ্য।

লেখক : কবি, গবেষক


আরো সংবাদ



premium cement
ফিলিপাইনে সরকারি স্কুলে সশরীরে পাঠদান স্থগিতের ঘোষণা বিএনপি গরিবের পাশে দাঁড়ায় আর আ’লীগ সরকারি ত্রাণ চুরি করে : ইশরাক চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগে বৃষ্টির পূর্বাভাস সেন্ট লুইসে ইসরাইলবিরোধী সমাবেশ থেকে আটক মার্কিন প্রেসিডেন্ট প্রার্থী জিল স্টেইন গাজা বিষয়ক সম্মেলনে আতিথেয়তা করবে সৌদি আরব চুয়াডাঙ্গায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড শ্রীনগরে নাতিকে মাদরাসায় দিয়ে ফেরার পথে ট্রেনের ধাক্কায় বৃদ্ধার মৃত্যু ইউক্রেনের ১৭টি ড্রোন ভূপাতিত করেছে রাশিয়া গ্রেফতারের আতঙ্কে নেতানিয়াহু, প্রতিরোধের চেষ্টায় যুক্তরাষ্ট্রও চলছে মেসি ঝলক, আবারো জোড়া গোল উল্লাপাড়ায় গাড়িচাপায় অটোভ্যানচালক নিহত

সকল