১১ মে ২০২৪, ২৮ বৈশাখ ১৪৩১, ০২ জিলকদ ১৪৪৫
`


সবাইকে ছাড়িয়ে মুশফিক

ম্যাচ জয়ের সাথে নিশ্চিত সিরিজও। হাসিমুখে তাই মাঠ থেকে বেরিয়ে আসছেন সাকিব ও মুশফিক : নয়া দিগন্ত -

ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে মাশরাফি বিন মর্তুজার ২১৮ ম্যাচ খেলার রেকর্ড ছাড়িয়েছিলেন মুশফিকুর রহিম ২১৯ ওয়ানডে খেলে। তবে বাংলাদেশের হয়ে ২১৮ ওয়ানডে খেললেও মাশরাফি ওয়ানডে ক্যারিয়ারে ম্যাচ খেলেছেন ২২০টি। ২০০৭ সালে আফ্রো-এশিয়া কাপে দুটি ওয়ানডে খেলেছিলেন তিনি এশিয়া একাদশের হয়ে। গতকালের ম্যাচ দিয়ে ২২০ ম্যাচ হয়ে গেছে মুশফিকেরও। কোনো বাংলাদেশী ক্রিকেটারের সবচেয়ে বেশি ওয়ানডে খেলার রেকর্ড এখন যৌথভাবে মাশরাফি ও মুশফিকের। আগামী ২৫ জানুয়ারি ওয়ানডে ম্যাচ খেলতে পারলেই রেকর্ডটি এককভাবে হয়ে যাবে মুশফিকের। এখনি সাকিব, তামিম, রিয়াদদের ছাড়িয়ে গেছেন তিনি।
২০০৫ সালের মে মাসে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে লর্ডসে মুশফিকের টেস্ট অভিষেক হলেও ওয়ানডে অভিষেক হয় এক বছরেরও খানিকটা সময় পরে। ২০০৬ সালের আগস্টে হারারেতে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে খেলেন দেশের হয়ে নিজের প্রথম ওয়ানডে ম্যাচ। ২০০১ সালে অভিষিক্ত হওয়ার পর বাংলাদেশের জার্সিতে মাশরাফি বিন মর্তুজা খেলেছেন ২১৮টি ম্যাচ। কিন্তু ২০০৭ সালের জুনে ব্যাঙ্গালুরু ও চেন্নাইতে তিনি এশিয়া একাদশের হয়ে আফ্রিকা একাদশের বিপক্ষে যে দুটি ম্যাচ খেলেছিলেন, রেকর্ড বইয়ের সে দুটি ম্যাচও এক দিনের আন্তর্জাতিক ম্যাচ হিসেবে স্বীকৃত। সে হিসেবে ক্যারিয়ারে মুশফিক-মাশরাফি দুইজনই ২২০টি করে ওডিআই খেলেছেন। দেশের হয়ে খেলার বিবেচনাতেই গত ম্যাচে মাশরাফিকে ছাড়িয়ে গেছেন মুশফিক।
বাংলাদেশের হয়ে সবচেয়ে বেশি ওয়ানডে খেলার তালিকায় শীর্ষ দশে মুশফিক ও মাশরাফি ছাড়াও রয়েছেন তামিম ইকবাল (২০৯), সাকিব আল হাসান (২০৮), মাহমুদুল্লাহ (১৯০), মোহাম্মদ আশরাফুল (১৭৫), আবদুর রাজ্জাক (১৫৩), খালেদ মাসুদ (১২৬), মোহাম্মদ রফিক (১২৩), হাবিবুল বাশার (১১১)। তিনে ওঠার জন্য জোর লড়াই চলছে তামিম ও সাকিবের মধ্যে।
দেশের হয়ে সবচেয়ে বেশি ওয়ানডে খেলা মুশফিক ৫০ ওভারের ক্রিকেটে দেশের হয়ে সবচেয়ে বেশি রানের রেকর্ডেও সবার ওপরেই ছিলেন। গত ম্যাচে মাঠে নামার আগে মুশফিকের মোট রান ছিল ৪ হাজার ৩৯৪। প্রথম ম্যাচে ১৯ এবং দ্বিতীয় ম্যাচে ৯ রান করার পর হয়েছে ৪ হাজার ৪২২ রান। তামিমের ছিল ৩ হাজার ৩৬১। তামিমের ওপরেই ছিলেন মুশফিক। কিন্তু ওপেন করার সুযোগ পেয়ে প্রথম ম্যাচে ৪৪ রান এবং দ্বিতীয় ম্যাচে ৫০ করার পর তামিমের হয়েছে ৪ হাজার ৪৫৫ রান। উইকেটরক্ষক হিসেবেও সবচেয়ে বেশি ডিসমিসাল মুশফিকের। ২০৪ ইনিংসে ১৮০টি ক্যাচ আর ৪৫টি স্ট্যাম্পিং আছে তার।


আরো সংবাদ



premium cement
ঢাকামুখী চন্দনা কমিউটার ট্রেনের স্টপেজ দাবিতে ৪৮ ঘণ্টার আল্টিমেটাম চীন অপপ্রচারের জন্য অ্যাপ ও গেম ব্যবহার করছে : অস্ট্রেলিয়ার সমীক্ষা মুন্সীগঞ্জ কারখানার ভেতরই নিরাপত্তাকর্মীর গলাকাটা লাশ উদ্ধার হামাসের তীব্র প্রতিরোধ, ৪ ইসরাইলি সৈন্য নিহত নয়াপল্টনে যুবদলের বিক্ষোভ সমাবেশ আজ প্রবীণ বাম রাজনীতিক হায়দার আকবর খান রনোর পরলোকগমন গুজরাটের কাছে হেরে প্লে অফের রাস্তা কঠিন চেন্নাইয়ের এবার আকবরপুরের নাম বদলাবেন যোগী! চাঁদের কক্ষপথে পাকিস্তানের প্রথম চন্দ্র-স্যাটেলাইট, পাঠাল প্রথম ছবি উপজেলা নির্বাচন : সরকারদলীয় নিরঙ্কুশ ক্ষমতায়ন প্রক্রিয়া চলছে ভ্রাতা-ভগ্নি-শ্যালকের শাসন

সকল