২০১৯ সালের এএফসি কাপে ঢাকা আবাহনীর ইন্টারজোন প্লে অফ সেমিফাইনালে যাওয়ার পথে মাসি সাইঘানীর তিন গোল। গত বছর মাসি আবাহনী ছেড়ে ভারতের চেন্নাইয়ান এফসিতে যাওয়া এবং এএফসি কাপের প্লে-অফেই ছিটকে পড়া বাংলাদেশী ক্লাবটির। এবার এই আফগানকে ফের তাকে দলে টানে আবাহনী। বৃহস্পতিবার এই দীর্ঘদেহীর সাথে স্থানীয় জুয়েল রানার ঝলকেই ৩-০ তে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বীদের বাধা টপকানো ।
বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে ফেডারেশন কাপের ‘ডি’ গ্রুপের খেলায় মাসির একটি গোল এবং অপর গোলের সহায়তাই প্রথমার্ধে ম্যাচ থেকে ছিটকে ফেলে মোহামেডানকে। বিরতির পর অপর গোল। দলের তিন গোলের উৎসই রায়হান হাসানের লম্বা থ্রো। গত লিগে আবাহনী ৪-০তে হারিয়েছিল মোহামেডানকে।
এই প্রথম মওসুমে নিজেদের উদ্বোধনী ম্যাচে পরস্পরের মুখোমুখি আবাহনী ও মোহামেডান। করোনায় হাজার দুয়েক দর্শক উপস্থিতি। এতে সাদাকালো শিবিরের কাছে যেমন লড়াইয়ের আশা করা হয়েছিল তা প্রদর্শনে ব্যর্থ। আসলে দুর্বল রক্ষনভাগ দিয়ে শেন লেনের দলের পক্ষে এর চেয়ে বেশী কিছু করা সম্ভব নয়। তিনটি গোলের সময়ই অরক্ষিত আবাহনীর খেলোয়াড়রা।
সানডের অনুপস্থিতিতে নিজেকে মেলে ধরে পারেননি আবাহনীর ব্রাজিলিয়ার রাফায়েল সান্তোস। তবে তা আর বুঝতে দেননি মাসি , জুয়েল এবং বেলফোর্ডরা। রায়হানের লম্বা থ্রো বারবারই ফাটল ধরাচ্ছিল মোহামেডান ডিফেন্স লাইনে। ২৫ ও ৩০ মিনিটে হাইতির বেলফোর্ডের দুটি প্রচেষ্টা ব্যর্থ হলেও ৪০ মিনিটে লিড আবাহনীর। বাম প্রান্ত থেকে রায়হানের থ্রোতে মাসির ব্যাক হেড জালে। প্রথমার্ধের ইনজুরি টাইমে ব্যাবধান দ্বিগুন। রায়হানের থ্রো থেকে আসা বলে জীবনের বাম পায়ের ভলিতে ব্যাকভলি নেন মাসি। তা জুয়েল রানা মাথা লাগিয়ে গোলকে নিজের করে নেন। ৫৩ মিনিটে রায়হানের থ্রোতে বেলফোর্ডের ব্যাক হেডে জুয়েল রানার টোকায় ম্যাচের আকর্ষন শেষ।
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা