২৮ এপ্রিল ২০২৪, ১৫ বৈশাখ ১৪৩১, ১৮ শাওয়াল ১৪৪৫
`


কিসলুর টেলিফিল্মে মনোজ-টয়া

-

কিসলু গোলাম হায়দার, ২০০৫ সাল থেকে নিয়মিত বিজ্ঞাপন নির্মাণ করে আসছেন। অনেক দর্শকপ্রিয় বিজ্ঞাপনের নির্মাতা তিনি। কিন্তু একজন বিজ্ঞাপন নির্মাতা হিসেবে দেড় দশকের এই পথচলায় একবারই একটি নাটক নির্মাণ করেছিলেন। দেশ টিভির যাত্রা শুরুতে তিনি মুহাম্মদ জাফর ইকবালের গল্পে আলী যাকের, ইরেশ যাকের ও মুনমুনকে নিয়ে ‘বাতাসের খাঁচা’ টেলিফিল্ম নির্মাণ করেছিলেন। দীর্ঘ বিরতির পর কিসলুর ভাষ্যমতে, এবার সিরিয়াসলি তিনি একটি টেলিফিল্ম নির্মাণ করেছেন। আগামী ঈদে একসাথে চারটি চ্যানেলে প্রচারের জন্য কিসলু গোলাম হায়দার নির্মাণ করেছেন টেলিফিল্ম ‘লাবণী’। ‘লাবণী’র গল্প মারুফ রেহমানের, স্ক্রিপ্ট করেছেন কিসলু নিজে। টেলিফিল্মটি প্রসঙ্গে কিসলু গোলাম হায়দার বলেন, ‘লাবণী টেলিফিল্মে আমি মূলত গল্পের ভেতরে গল্প বলার চেষ্টা করেছি। এর আগে আমি একটি টেলিফিল্ম নির্মাণ করলেও এবারই প্রথম ভীষণ সিরিয়াসলি লাবণী টেলিফিল্ম নির্মাণ করলাম। এক সপ্তাহের বেশি সময় নিয়ে কাজটি অনেক মনোযোগ দিয়ে নির্মাণের চেষ্টা করেছি। মনোজ, টয়াসহ আরো যারা আছেন প্রত্যেকেই গল্পের ভেতরে প্রবেশ করে কাজটি করার চেষ্টা করেছেন। যে কারণে টেলিফিল্মটি নিয়ে আমি খুউব আশাবাদী।’ এতে কাজ করা প্রসঙ্গে মনোজ বলেন, ‘কিসলু ভাই ভীষণ যতœ নিয়ে কাজটি করেছেন। গল্পটা যেমন অসাধারণ, নির্মাণশৈলী খুব চমৎকার হয়েছে। এবারের ঈদের এ কাজটি নিয়ে তাই ভীষণ আশাবাদী।’ টয়া বলেন, ‘টেলিফিল্মটিতে আমি নাম ভূমিকায় অভিনয় করেছি। সাধারণত আমরা গতানুগতি যেসব কাজ করি, সেসব কাজ থেকে একেবারেই আলাদা একটি কাজ কিসলু ভাই করেছেন। তার গল্প বলার ধরন, তার নির্মাণের ধরন, সবই আসলে আলাদা। কিসলু ভাইয়ের নির্দেশনায় আগে বিজ্ঞাপনে কাজ করেছি। টেলিফিল্মে কাজ করতে গিয়েও তার মধ্যে নতুনত্ব পেয়েছি। তাই টেলিফিল্মটি সবার ভালো লাগবে বলেই আমার বিশ্বাস।’ ‘লাবণী’র সিনেমাটোগ্রাফি করেছেন সুমন হোসেন। আগামী ঈদের চতুর্থ দিন একযোগে জিটিভি, একুশে টিভি, চ্যানেল নাইন, দীপ্ত টিভিতে প্রচারের পর বঙ্গবিডির ইউটিউব চ্যানেলে ‘লাবণী’ টেলিফিল্মটি প্রচার হবে।

 


আরো সংবাদ



premium cement