০১ মে ২০২৪, ১৮ বৈশাখ ১৪৩১, ২১ শাওয়াল ১৪৪৫
`


শিল্পবোদ্ধা পণ্ডিত: সৈয়দ আলী আহসান

জন্ম : ২৫ মার্চ ১৯২২, মৃত্যু : ২৫ জুলাই ২০০২ -

শিল্পকলা একটি জটিল বিষয়। শিল্পকলা কী? শিল্পের সাহায্যে শিল্পীরা কোন সত্যকে প্রকাশ করতে চান। পরিদৃশ্যমান শিল্পকর্ম কোন অভিব্যঞ্জনার কারণে আমাদের দৃষ্টিতে গ্রহণযোগ্য হয়, এসব প্রশ্ন শিল্পের আলোচনায় উত্থাপিত হয়ে থাকে। তা ছাড়া শিল্পের সৌন্দর্য, কর্ম, স্পেস এবং শিল্পের রসবিষয়ক জটিল বিষয়গুলোও শিল্পপ্রেমী মানুষের মনে প্রশ্ন উত্থাপন করে। আদিমকালে গুহাবাসী মানুষ প্রাণিকুলের ওপর তাদের অধিকার এবং নিজেদের স্বাক্ষর প্রতিষ্ঠা করতে বিচিত্রধর্মী প্রাণীর ছবি যেমন এঁকেছেন তেমনি তারা নিজেদের হাতের ছাপও রেখেছেন দেয়ালগাত্রে। এ কারণে শিল্পকে অধিকার প্রতিষ্ঠার এবং একই সাথে নিজের স্বাক্ষরকে উন্মোচন করার অদম্য বাসনা হিসেবে চিহ্নিত করা যায়। এ সব আলোচনার সূত্রপাত করেছিলেন উপমহাদেশের অন্যতম শ্রেষ্ঠ পণ্ডিত সৈয়দ আলী আহসান। তিনি এসব বিষয়ের অবতারণা করেছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান চারুকলা অনুষদে যখন প্রথম এমএফএ কোর্স চালু করা হয়েছিল। আমি তখন সেই প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক হওয়া সত্ত্বেও এমএফএ কোর্সে ভর্তি হয়ে সৈয়দ আলী আহসান স্যারের কাছে নন্দনতত্ত্ব বিষয়ে শিল্পের পাঠ নিয়েছিলাম। তিনি অত্যন্ত সুন্দর এবং মনোজ্ঞ ব্যাখ্যায় শিল্পকে আমাদের বোধের আয়ত্তে নিয়ে আসতেন। উল্লেখ্য, সে সময় বর্তমান চারুকলা অনুষদ সরকারি কলেজ ছিল। সরকারি নিয়মে একই প্রতিষ্ঠানে শিক্ষকতা করার পাশাপাশি উচ্চতর শিক্ষা নেয়ার সুযোগ থাকায় আমি সে সুযোগ গ্রহণ করেছিলাম। এমএফএ কোর্স শুরু হলে আমরা মোট তিনজন ছাত্রছাত্রী ভর্তি হয়েছিলাম এমএফএ ডিগ্রি অর্জন করার জন্য। শিক্ষার্থীর সংখ্যা কম থাকায় অধ্যাপক সৈয়দ আলী আহসান অত্যন্ত যতœসহকারে প্রত্যেককে শিল্পের জটিল বিষয়গুলোকে সহজ করে বোঝাতে সক্ষম হয়েছেন। আমরা মুগ্ধ হয়েছি তাঁর পাণ্ডিত্যপূর্ণ আলোচনায়। বুঝতে শিখেছি শিল্পের দর্শন।
আমাদের এ উপমহাদেশে যে ক’জন শিল্পবোদ্ধা পণ্ডিত জন্মগ্রহণ করেছেন তাদের মধ্যে সৈয়দ আলী আহসান অন্যতম। অন্য দু’জন হচ্ছেন প্রফেসর শাহেদ সোহরাওয়ার্দী এবং মুলকরাজ আনন্দ। মুলকরাজ আনন্দ সম্পাদিত বিখ্যাত পত্রিকার ‘মার্গ’ মার্চ ১৯৭৪ সংখ্যার অতিথি সম্পাদক ছিলেন সৈয়দ আলী আহসান। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বলেছেন, ‘ললিত লবঙ্গলতা পরিশীলন’ মধুর হতে পারে কিন্তু ‘বসন্ত পুষ্পাভরণং বহন্তি’ মনোহর। একটা কানের আর একটা মনের। একটাতে চরিত্র নেই লালিত্য আছে, আরেকটাতে চরিত্রই প্রধান। তাকে চিনে নেয়ার জন্য অনুশীলনের দরকার পড়ে। (প্রবাসী, ৩৪শ ভাগ, প্রথম খণ্ড, বৈশাখ ১৩৪১, পৃষ্ঠা-১১) এই যে অনুভবের সঙ্কীর্ণতা এবং বহুদূর ব্যাপ্তির বিষয় এটাকে ব্যাখ্যায় যেমন স্পষ্ট করেছেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, ঠিক তেমনি এ বিষয়ে আগ্রহী পাঠকের জন্য বিশ্লেষণ ব্যাখ্যায় স্পষ্ট করেছেন সৈয়দ আলী আহসান তার প্রকাশিত ‘শিল্পবোধ ও শিল্প চৈতন্য’ গ্রন্থে। তিনি তার গ্রন্থের এক স্থানে লিখেছেনÑ একটি বস্তু দেখে শিল্পীর মনে যে প্রতিক্রিয়া জাগে সে প্রতিক্রিয়া থেকে তিনি একটি চিত্র নির্মাণ করেন। সুতরাং নির্মিত চিত্রটি বস্তুর প্রতিচিত্র নয়, নির্মিত চিত্রটি হচ্ছে শিল্পীমানসের অনুভূতির বহিঃপ্রকাশ। দর্শকও এ শিল্প দর্শনে শিল্পীমনের অভিপ্রায়কে আবিষ্কার করার চেষ্টা করেন। সৈয়দ আলী আহসানের এ বক্তব্য রবীন্দ্রনাথের বক্তব্যের সমান্তরাল অনুভূত হয়। তিনি লিখেছেনÑ ‘যা আমাদের দেখা অভ্যস্ত, ঠিক সেটিকেই যদি ভাষায় আমাদের কাছে অবিকল হাজির করে দেয় তবে তাকে বলব সংবাদ; কিন্তু আমাদের সেই সাধারণ অভিজ্ঞতার জিনিসকেই সাহিত্য যখন বিশেষ করে আমাদের সামনে উপস্থিত করে তখন সে আসে অভূতপূর্ব হয়ে, সে হয় সেই একমাত্র, আপনাতে আপনি স্বতন্ত্র। (ওই, পৃষ্ঠা-১) আমরা এই দুই মহান শিল্পবোদ্ধা পণ্ডিতের বক্তব্যের সাথে মিল খুঁজে পাই পশ্চিমা জগতের আরেক মহান শিল্পবোদ্ধা পণ্ডিত অস্কারওয়াইল্ডের বক্তব্যে। তিনি বলেছেন- No great artist ever sees things as they really are. If he did, he would cease to be an artist. অর্থাৎ তিনি বলেছেন- প্রকৃত কোনো বড় শিল্পীই প্রকৃতির বিষয়বস্তুকে তার স্বরূপে বা নিজস্বরূপে প্রত্যক্ষ করেন না। যদি তা করেন তাহলে তার শিল্প প্রতিভার কিংবা শিল্পীসত্তার অবসান ঘটবে (Metvin Rader, A Modern Book of Estheties, Fifth Editon, 1979, New York, Toronto, London, Sydney etc.)। সৃষ্টিশীল শিল্পের যে ব্যাখ্যা, সেই ব্যাখ্যার ধরন কিংবা প্রকাশভঙ্গি কিছুটা ভিন্ন হলেও তিন মহান পণ্ডিতের বক্তব্যে একই সুর যে ধ্বনিত হয়েছে সেটা স্পষ্ট। এই ধ্বনির সুরই দর্শক শ্রোতার হৃদয় মনকে নিয়ে যায় ভাবসমুদ্রের গভীরতম প্রদেশে। ভাব কিংবা ভাবনার গভীরতম প্রদেশে দর্শক শ্রোতার মনে পৌঁছে দেয়াই একজন প্রকৃত জ্ঞানীর দায়িত্ব। সেই দায়িত্ব সৈয়দ আলী আহসান যথাযথভাবে পালন করতে সক্ষম হয়েছেন।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তার ‘সাহিত্যতত্ত্ব’ নামক প্রবন্ধের এক স্থানে বলেছেন, ‘আমাদের দেশে এক প্রকারের সাহিত্যবিচার দেখি যাতে নানা অবান্তর কারণ দেখিয়ে সাহিত্যের এই প্রত্যক্ষ গোচরতার মূল্য লালন করা হয়।’ শুধু সাহিত্য নয় শিল্পকলার ক্ষেত্রেও এমন ঘটনা ঘটে। অনেকে না বোঝেই নানা ধরনের অবান্তর মন্তব্য করে বসেন। তাদের অনেকেই একাডেমিক শিল্পের পক্ষে অবস্থান নেন। যা প্রকৃত অর্থে শিল্পবিরোধী। এ জন্য অশোক মিত্র তার ‘ছবি যাকে বলে’ নামক গ্রন্থে বলেছেনÑ ‘যুগে যুগে শিল্পজগতে যেসব নিত্যনতুন আন্দোলন হয়েছে তার সবচেয়ে দুর্ধর্ষ শত্রু হয়েছেন অসহিষ্ণু, বিরুদ্ধবাদী, পণ্ডিতম্মন্য একাডেমিশিয়ানের দল।’ সৈয়দ আলী আহসান এ সব বিষয় সম্পর্কেও সচেতন ছিলেন। ফলে তিনি তার গ্রন্থে প্রাচীনকাল থেকে আরম্ভ করে আধুনিককাল পর্যন্ত বিভিন্ন শিল্প আন্দোলনের বিষয়কে যৌক্তিক ব্যাখ্যায় উপস্থাপন করতে সক্ষম হয়েছেন। তিনি শিল্পকর্মের রেখা এবং রঙের তাৎপর্য অসাধারণ দক্ষতার সাথে বিশ্লেষণ করেছেন। তিনি রঙের স্বভাব এবং বস্তুর ওপর আপতিত সূর্যালোক কিভাবে বিভিন্ন ধরনের দীপ্তির স্বাক্ষর হয় তারও একটি বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা উত্থাপন করেছেন। রঙের আলোচনা সূত্রে তিনি ফরাসি ইমপ্রেশনিস্ট শিল্পতত্ত্বের নিগূঢ় রহস্যকেও উদঘাটন করেছেন। যা সবার পক্ষে বিশ্লেষণ করা সম্ভব নয়। কারণ এসব বিষয়ে গভীর জ্ঞানের অধিকারী না হলে বিশ্লেষণ কিংবা ব্যাখ্যা করা সম্ভব হয় না। সৈয়দ আলী আহসান শিল্পকলা বিষয়ে যেমন পণ্ডিত ছিলেন, তেমনি ছিলেন সমাজসচেতনও। সমাজের অসঙ্গতিগুলোকে তিনি উদঘাটন করা জরুরি মনে করেছেন। সত্য উচ্চারণের ক্ষেত্রেও তিনি ছিলেন নির্ভীক। তিনি অবলীলায় এবং নিঃসঙ্কোচে সত্য উচ্চারণ করতেন। তিনি একসময় শিক্ষামন্ত্রী ছিলেন। কিন্তু তাই বলে তিনি সেই সরকারের কাছে আত্মসমর্পণ করেননি। আর এ কারণে তিনি সরকারপ্রধানেরও সমালোচনা করতে দ্বিধা করেননি। তিনি বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যও ছিলেন। ছিলেন বাংলা একাডেমির পরিচালক। ফলে এ দেশের জ্ঞানী গুণী এবং বুদ্ধিজীবীদের সম্পর্কে ব্যাপক অভিজ্ঞতা অর্জনে সক্ষম হয়েছিলেন। কিন্তু তাঁর এ অভিজ্ঞতার একটা বড় অংশই ছিল তিক্ততায় পূর্ণ। যার বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে তাঁর বিভিন্ন প্রবন্ধের মাধ্যমে। দেশের অনেকেই জানেন, তিনি একসময় (১৯৮৭) ছদ্ম ‘পাদপ্রদীপ’ নামে ‘অথ : বুদ্ধিজীবী সমাচার’ নামক কলাম লিখেছেন। সেই কলামে বুদ্ধিজীবী মহলের অনেকের অসঙ্গতি সম্পর্কে অত্যন্ত রূঢ় ভাষায় লিখেছেন। তিনি লিখেছেন ‘বিচারের ডাবল স্ট্যান্ডার্ড’ বলে একটা কথা আছে, যার অর্থ হলো একসময় এক নীতি অন্য সময় অন্য নীতি অনুসরণ করা। এটা হচ্ছে বলেই আমাদের দেশে কোনো প্রতিষ্ঠানেই কোনো আদর্শ নেই, সর্বত্রই বিশৃঙ্খলা বিরাজমান। আর এ জন্য দায়ী আমাদের দেশের বুদ্ধিজীবী সমাজ। যাদের প্রকৃত অর্থে বুদ্ধিজীবী বলা যায় না। কারণ, যথার্থ বুদ্ধিজীবী বলতে যা বোঝায় আমাদের দেশের তথাকথিত বুদ্ধিজীবী বলতে যা বোঝায় আমাদের দেশের তথাকথিত বুদ্ধিজীবীর অনেকেই সেই মানদণ্ড উত্তীর্ণ হতে পারেন না। স্বার্থপরতা, ব্যক্তিগত অহমিকা, মিথ্যাচার এবং প্রয়োজনবোধে বিচারের মানদণ্ড পরিবর্তন এদের নৈমিত্তিক রীতি।
অধ্যাপক সৈয়দ আলী আহসান বিশ্ববিদ্যালয়কেন্দ্রিক বুদ্ধিজীবীদের সম্পর্কেও তাঁর অর্জিত অভিজ্ঞতার আলেকে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য প্রকাশ করেছেন। তিনি ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময় কিছু কিছু বুদ্ধিজীবীর পাকিস্তানের হানাদার বাহিনী প্রধান এবং তাদের সৃষ্ট বাহিনীর সাথে মাখামাখি লক্ষ করেছেন এবং যাদের সাথে মাখামাখি বা ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল মুক্তিযোদ্ধাদের হাতে তারা নিহত হলে তারা যে, রাতারাতি ভোল পাল্টিয়ে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের বুদ্ধিজীবীতে রূপান্তরিত হয়ে গেলেন এসবও লক্ষ করেছেন এবং তার প্রকাশিত ধারাবাহিক প্রবন্ধে তাদের নাম উল্লেখপূর্বক কঠোর সমালোচনাও করেছেন। তিনি বলেছেন, এসব ভোল পাল্টানো বুদ্ধিজীবী নাস্তিক্যবাদীর অনুসারী হওয়ায় তারা এবং তাদের অনুসারীরা ধর্মের কথা শুনতেই পারতেন না। তাদের কাছে ধর্ম, সত্য এবং ন্যায় হচ্ছে ভয়ঙ্কর বস্তু। ধর্মের কথা বললে অথবা সত্য ও ন্যায়ের কথা বললে এরা দাপাদাপি আরম্ভ করতেন। ১৯৮৭-১৯৮৮ সালে সৈয়দ আলী আহসান তাঁর লিখিত প্রবন্ধগুলোতে যখন এসব বিষয় নিয়ে ধারাবাহিকভাবে লিখেছেন তখন অর্থাৎ ৮ মার্চ ১৯৮৮ সালে সংবাদ পত্রিকায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মো: শামসুল হক এক প্রবন্ধে শিক্ষকদের সম্পর্কে লিখেছেনÑ ‘... তাঁরা তাদের দাবি দাওয়া সম্পর্কে যতটা সজাগ কর্তব্য সম্পর্কে ততটা সচেতন নন। গবেষণাকর্ম তো ছেড়েই দিয়েছেন। কেউ কেউ রীতিমতো ক্লাসও নেন না। ছাত্রছাত্রীদের বহু দূর থেকে এসে ক্লাস না করে ফিরে যেতে হয়। যথাযথ প্রশ্ন করা ও সেই প্রশ্নের গোপনীয়তা রক্ষা করা, পরীক্ষার খাতা সময়মতো ও ঠিকমতো দেখা ইত্যাদি নিয়ে নানা প্রশ্ন উঠেছে।’ শিক্ষকদের নানাবিধ দোষত্রুটির কথা প্রবন্ধের সর্বত্র উল্লেখ করেছেন তিনি। এ তো গেল ৩৩-৩৪ বছর আগের কথা। অতি সম্প্রতি (২২ জুলাই ২০১৯) সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী ফেসবুকে বলেছেন, ‘দেশের বুদ্ধিজীবীরা চামচাগিরি ও মিরজাফরি করছেন।’ লক্ষ করার বিষয়, ৩৩ বছর আগে অধ্যাপক সৈয়দ আলী আহসান বুদ্ধিজীবীদের সম্পর্কে যে মন্তব্য করেছেন তার কোনো উন্নয়ন ঘটেনি বরং অবনতি ঘটছে। এখন তাদের কর্মকাণ্ড যুক্ত হয়েছে মিরজাফরি। সুতরাং সৈয়দ আলী আহসানের বক্তব্যে যে অতিরঞ্জন ছিল না তা অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরীর বক্তব্যেও স্পষ্ট।
আমরা অকুতোভয়, স্পষ্টবাদী শিল্পযোদ্ধা পণ্ডিত সৈয়দ আলী আহসানের অভাব বোধ করি যখন সত্য উচ্চারণের মতো কাউকে দেশে লক্ষ করা যায় না। বর্তমান লুটেরা সংস্কৃতির সময়টিতে সৈয়দ আলী আহসানের মতো সৎ, সাহসী, স্পষ্টবাদী পণ্ডিতের বড়ই অভাব বোধ করছি।


আরো সংবাদ



premium cement
দুদকের প্রথম নারী মহাপরিচালক শিরীন দেশের উন্নয়ন-অগ্রগতিতে ইউরোপীয় ইউনিয়নের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ : পররাষ্ট্রমন্ত্রী রেকর্ড বিদ্যুৎ উৎপাদন, তারপরও লোডশেডিং বড় চমক ছাড়াই প্রস্তুত বাংলাদেশের বিশ্বকাপ দল দোয়ারাবাজারে কলেজছাত্রীকে ধর্ষণ করে হত্যা, আটক ১ বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিকদের বাধাহীন প্রবেশের দাবি সম্পাদক পরিষদ ও নোয়াবের পেকুয়া উপজেলা নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন বিএনপির ২ প্রার্থী নতুন কারিকুলাম বাস্তবায়নের জন্য প্রয়োজন ১৮৫ দিন : শিক্ষামন্ত্রী মঙ্গলবার ২ হাজার মেগাওয়াট লোডশেডিং, দুর্ভোগে মানুষ কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা আবাহনীর ২২তম শিরোপা

সকল