অনেক অনেক আগের দিনের কথা। তখন সমস্ত পৃথিবীটাই ছিল সুন্দর, তরুণ ও নিরীহ। পৃথিবীর প্রাণীকুল একে অন্যের মনের ভাষা বুঝত। তিব্বতের এক পাহাড় ঘেরা বনের মধ্য দিয়ে বয়ে চলছিল একটি ঝর্ণা। ঝর্ণার পাশ দিয়ে হেঁটে যাচ্ছিল ‘সুদেন’ নামের একটি বাঘ। বাঘটি বয়সে তরুণ। দুনিয়ার হাবভাব এখনো বুঝে উঠতে পারেনি সে। বুদ্ধিও তেমন পাকেনি তার।
বাঘটি ঝর্ণার পাড়ঘেঁষে হেঁটে যাচ্ছে আর শিকারের সন্ধান করছে।
ওই ঝর্ণার পাড়েই ছিল একটি ভাওয়া ব্যাঙ। ব্যাঙটির নাম নুঙা। এমন তরতাজা তরুণ বাঘটিকে দেখে নুঙা ভয় পেল খুব। কলজে তার শুকিয়ে গেল। নুঙা মনে মনে ভাবল, ওই বাঘটি বুঝি তাকেই খেতে এদিকে আসছে। এখন উপায়? হ্যাঁ, উপায় একটিই আছে। বুদ্ধি খাটাতে হবে। কথায় আছে না, নলেজ ইজ পাওয়ার। আমাকে বাঁচতে হলে বুদ্ধির জোরেই বাঁচতে হবে আজ। ভাবছে বুদ্ধি খাটাতে না পারলে মরণ এবার নিশ্চিত। নুঙা ভাবছে, বাঘই তো! বাঘদের এমনিতেই বুদ্ধিসুদ্ধি কম। তার ওপর এই বাঘটিকে মনে হচ্ছে বয়সে তরুণ। বুদ্ধিসুদ্ধি এখনো মাথায় গজিয়ে ওঠেনি। নুঙা এবার একটি ঘাষের চোপড়ার ওপর উঠে বসে। (চলবে)
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা