২০১৮ জুলাই থেকে ২০২৩ বিশ্বকাপ পর্যন্ত প্রতিটি দলের সফরসূচি (এফটিপি) ঘোষণা করেছে আইসিসি। এই সূচী অনুযায়ী আগামী পাঁচ বছরে ৪৫টি টেস্ট খেলবে বাংলাদেশ। এরমাঝে ২৪টি টেস্টই বিদেশের মাঠে আর ২১টি দেশে। ওয়ানডে খেলবে অন্তত ৭২টি, দেশের বাইরে ৪৫, ঘরের মাঠে ২৭টি। টি-টোয়েন্টি পাবে অন্তত ৫৮টি। এর মধ্যে ৩৪টি বিদেশের মাটিতে, ২৪টি দেশে। দ্বিপক্ষীয়-ত্রিদেশীয় সিরিজের সঙ্গে বাংলাদেশের সুযোগ থাকছে এশিয়া কাপ, বিশ্বকাপ, টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের মতো বড় টুর্নামেন্টেও খেলার।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সাকিব-তামিমদের রাজ্যের ব্যস্ততা যেমন থাকবে, থাকবে চ্যালেঞ্জও। বেশির ভাগ ম্যাচই যে বিদেশের মাটিতে। এই ব্যস্ত সূচি শুরু হচ্ছে আগামী মাসে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফর দিয়ে। ক্যারিবীয় সফরের পরই আরব আমিরাতে এশিয়া কাপ। ডিসেম্বরে বাংলাদেশে আসবে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। যেহেতু এই বছর বিপিএল হচ্ছে না, ফাঁকা সময়ে বিসিবি আয়োজন করতে যাচ্ছে নতুন কোনো সিরিজ।’
২০১৯ সালে বাংলাদেশের একের পর এক বিদেশ সফর। এফটিপিতে যে আটটি সফরের কথা বলা হয়েছে, পাঁচটিই বিদেশের মাটিতে। এর মধ্যে আছে ইংল্যান্ডে ২০১৯ বিশ্বকাপও। আগামী বছরের নভেম্বরে টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের অংশ হিসেবে ২টি টেস্ট খেলতে ভারতে যাবে বাংলাদেশ। সঙ্গে ৩টি টি-টোয়েন্টিও খেলবে তারা। ২০২০ সালেও বাংলাদেশকে বেশির ভাগ সিরিজ খেলতে হবে বিদেশের মাটিতে। এর মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অক্টোবরে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। তার আগে সেপ্টেম্বরে আছে এশিয়া কাপও।
বাংলাদেশ টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনাল খেলতে পারবে কি না, বলা কঠিন। যদি কঠিন কাজটা সফল করতেই পারে, তবে সেটি খেলার সুযোগ থাকছে ২০২১ সালে।
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা