মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সমীপে

অভিযোগ করছি যে, ০১. মদিনা ফ্যাক্টরি, সরকার বাড়ির সাথে, গিরিধারা আবাসিক এলাকা, সাইনবোর্ড, ফতুল্লা, নারায়ণগঞ্জ; ০২. তানিশা ফ্যাক্টরি; ০৩. আনিশা ফ্যাক্টরি; ০৪. মারজান ফ্যাক্টরি; ০৫. বেলি ফ্যাক্টরি, সর্ব ঠিকানা গিরিধারা আবাসিক এলাকা, গিরিধারা মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজের সাথে কারখানা, ফতুল্লা, নারায়ণগঞ্জ। এই কারখানাগুলো জোনাল তিতাস গ্যাস অফিস ও বিদ্যুৎ অফিসের কিছু কর্মকর্তা ও কর্মচারীর যোগসাজশে এবং আইন-কানুন ও নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে অবৈধ গ্যাস সংযোগ ও বিদ্যুৎ লাইন সংযোগ নিয়ে সরকারকে কোটি কোটি টাকা রাজস্ব থেকে বঞ্চিত করে যাচ্ছে। কিছু অসৎ কর্মকর্তা ও কর্মচারী বিভিন্ন কারখানায় অবৈধ সংযোগ দিয়ে কোটি টাকার মালিক। ওদের ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে নামে বেনামে অবৈধ সম্পদ রয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে কেউ অভিযোগ দেয়ার সাহস পায় না। তারা দম্ভ করে বলে, আমাদের হাত রয়েছে অনেক উপরে। কেউ কিছু করতে পারবে না।’ ‘এদের কারণে সরকারের ভাবমর্যাদা নষ্ট হচ্ছে। অবৈধ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে বৈধ সংযোগ স্থাপন করার আহ্বান জানাচ্ছি। যারা সরকারকে কোটি কোটি টাকার বিল থেকে বঞ্চিত করছে এবং অবৈধভাবে প্রচুর অর্থ ও সম্পদের মালিক হয়েছে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে। এ দিকে, সরকার বারবার গ্যাস ও বিদ্যুতের দাম বাড়াচ্ছে। এতে বৈধ সংযোগকারী ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে আর লাভবান হচ্ছে অবৈধ গ্যাস ও বিদ্যুৎ সংযোগকারীরা।
সরকারি অর্থ আত্মসাৎকারী, গ্যাস চুরি, বিদ্যুৎ চুরি, অবৈধ গ্যাস ও বিদ্যুৎ সংযোগ স্থাপনকারী ও বিভিন্ন বেআইনি কর্মকাণ্ডে জড়িত গ্যাস ও বিদ্যুৎ বিভাগের অসৎ কর্মকর্তা ও কর্মচারী এবং মালিকদের জিজ্ঞাসাবাদ করলে অনেক তথ্য বেরিয়ে আসবে।
নাসির উদ্দীন মুন্সী
পরিচালক, ঢাকা মানবাধিকার কমিশন