০৯ মে ২০২৪, ২৬ বৈশাখ ১৪৩১, ২৯ শাওয়াল ১৪৪৫
`


সচেতনতাই সমাধান

-

গ্রামাঞ্চলের শিশুরা পানির প্রতি বেশি আসক্ত। বাড়ির পাশে পুকুর থাকলে ওরা অভ্যস্ত হয় পুকুরে নামায়। সমবয়সী ভাইবোন থাকলে চায় সাথে গিয়ে গোসল করতে। এতে ঘটে দুর্ঘটনা। বর্তমানে মানুষ স্মার্টফোনের প্রতি খুব বেশি আসক্ত। স্মার্টফোন ব্যবহারকারী মায়েদের েেত্র দেখা যায়Ñ তারা শিশুর ব্যাপারে অসচেতন। এতে শিশুর ঠিকমতো পরিচর্যা হয় না।
মোবাইলে সিনেমা, ছবি, নাটক ইত্যাদি নিয়ে মা ব্যস্ত। এদিকে হয়তো শিশু পতিত হয় মৃত্যুকূপে।
প্রায় সময় পুকুরে ডুবে শিশুমৃত্যুর সংবাদ শোনা যায়। এর কারণ হচ্ছে অসচেতনতা ও অবহেলা। শিশুদের ছেড়ে দিয়ে মা কাজে ব্যস্ত থাকা এবং গল্পজুড়ে দেয়াসহ বিভিন্ন কারণে তারা পুকুরে ডুবে মৃত্যুবরণ করে। এই দুঃসংবাদটা আমার জন্মস্থান চট্টগ্রামের বাঁশখালীতেও শুনতে হয়। এখানে গত সাত মাসে পুকুরে ডুবে ৩৫ জনেরও বেশি শিশু মৃত্যুবরণ করেছে, যা রেকর্ড বটে। এ েেত্র প্রথমে মাকে সচেতন হতে হবে। ওকে কাছেই রাখতে হবে। চার বছরের বেশি বয়সী হলে সাঁতার শেখাতে হবে। শিশুকে পুকুরে গোসলের অভ্যাস করাতে গেলে সজাগ দৃষ্টি রাখতে হবে।
মুহাম্মদ তাফহীমুল ইসলাম, চেচুরিয়া, বাঁশখালী, চট্টগ্রাম


আরো সংবাদ



premium cement