ভারত অধিকৃত কাশ্মিরের সম্মিলিত প্রতিরোধ আন্দোলন (জেআরএল) দিল্লিকে সতর্ক করে দিয়ে বলেছে, তাদের আগ্রাসী নীতি আরো মারাত্মক সহিংসতার সৃষ্টি করবে এবং তরুণরা সশস্ত্র লড়াইয়ের দিকে ঝুঁকে পড়বে।
পুলওয়ামার ঘটনার পর ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি কাশ্মিরের ব্যাপারে সেনাবাহিনীকে যেকোনো পদক্ষেপ গ্রহণের অনুমোদন দেন। এর পর থেকে ভারতের বিভিন্ন অঞ্চলে ও খোদ কাশ্মিরে কাশ্মীরিদের হয়রানি বেড়ে যায়। বিশেষ করে মুসলমানদের এই হয়রানির লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত করা হয়। কাশ্মিরের পুলওয়ামায় গত বৃহস্পতিবার এক আত্মঘাতী হামলায় ভারতীয় আধাসামরিক বাহিনীর অন্তত ৪৪ সদস্য নিহত হন। টাইমস অব ইন্ডিয়া জানায়, আগ্রার কয়েকটি হোটেল মালিক কাশ্মিরের পর্যটকদের অতিরিক্ত তথ্য রাখছে এবং তাদের থেকে দূরে থাকতে বলেছেন।
শ্রীনগরে এক বৈঠকের পর জেআরএল নেতা সৈয়দ আলি গিলানি, মিরওয়াইজ উমর ফারুক ও ইয়াসিন মালিক এক যৌথ বিবৃতিতে বলেন, ‘ভারতের আগ্রাসী নীতি এবং রাজনৈতিক মতপার্থক্যের ওপর নিষেধাজ্ঞা কাশ্মীরিদের পিঠ দেয়ালের দিকে ঠেলে দিচ্ছে। ভারত সবচেয়ে খারাপ ধরনের প্রচারণা চালাচ্ছে।’ তারা বলেন, কাশ্মীরিদের অত্যাচারের পেছনে প্রধান কারণ, ভারতীয় বাহিনীর নৃসংশতার বিরুদ্ধে তরুণদের প্রতিরোধের পথ বেছে নেয়া।
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা