২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৪ বৈশাখ ১৪৩১, ১৭ শাওয়াল ১৪৪৫
`
আলোচনা সভায় দাবি

ই-সিগারেট এখনই বন্ধ করতে হবে

-

সিগারেট কোম্পানিগুলো তরুণদের ই-সিগারেট ব্যবহারে উৎসাহিত করতে বিভিন্ন কৌশলে প্রমোশন চালাচ্ছে। এটা তরুণ প্রজন্মের জন্য মারাত্মক হুমকি। খুব বেশি দেরি হয়ে যাওয়ার আগেই তরুণ সমাজকে রক্ষায় এখনই ই-সিগারেট বন্ধ করা জরুরি। এ লক্ষ্যে বিদ্যমান তামাক নিয়ন্ত্রণ আইনকে সংশোধন করে দ্রুত উদ্যোগ নেয়া প্রয়োজন। পাশাপাশি বিদ্যমান অর্থ আইনে প্রদত্ত ই-সিগারেট আমদানির সুযোগও বন্ধ করা জরুরি বলে অভিমত প্রদান করেন আইন প্রণেতারা। গতকাল মঙ্গলবার টোব্যাকো কন্ট্রোল অ্যান্ড রিসার্চ সেলের (টিসিআরসি) উদ্যোগে ঢাকা অফিসার্স ক্লাব মিলায়তনে ‘তরুণদের নেশায় আসক্ত করতে নতুন হুমকি ই-সিগারেট : বন্ধের উপায়’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তারা এভাবে তাদের মতামত জানান।
ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারির সভাপতিত্বে সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ডেপুটি স্পিকার অ্যাডভোকেট ফজলে রাবি মিয়া এমপি, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বিষয়ক সংসদীয় কমিটির সভাপতি শামসুল হক টুকু।
অনলাইনের মাধ্যমে যুক্ত হন ফজলে হোসেন বাদশা এমপি, হাসানুল হক ইনু এমপি, রানা মোহাম্মদ সোহেল, প্রফেসর ডা: হাবিবে মিল্লাত এমপি, শিরিন আক্তার এমপি, প্রফেসর মাসুদা রশিদ চৌধুরী এমপি। এ ছাড়াও অনলাইনে যুক্ত হয়ে বক্তব্য রাখেন জাতীয় অধ্যাপক ব্রিগেডিয়ার এম এ মালেক, নাটাবের সভাপতি মোজাফ্ফর হোসেন পল্টু, ডা: প্রাণ গোপাল দত্ত, গেন কোয়ান,পরিচালক, দ্য ইউনিয়ন।
মূলপ্রবন্ধ উপস্থাপন করেন অ্যাডভোকেট সৈয়দ মাহবুবুল আলম। তিনি বলেন, বাংলাদেশে ই-সিগারেট নিয়ে স্পষ্ট কোন আইন না থাকায় অহরহ যত্রতত্র ই-সিগারেট আমদানি ও বিক্রয় হচ্ছে অত্যন্ত সুলভ মূল্যে। ইতোমধ্যে ই-সিগারেটের ভয়াবহতা থেকে জনগণকে রক্ষার জন্য ভারতসহ বিশে^র ৪২টি দেশে ই-সিগারেট নিষিদ্ধ করা হয়েছে।


আরো সংবাদ



premium cement