কোরবানি করুন একমাত্র মহান আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য। সচরাচর দেখা যায় কোরবানির গরু কিনলে তা বলে বেড়ানো কিংবা সারা গাঁয়ে গরুর রশি ধরে হাঁটা, কিছুক্ষণ পরপর দাম বলা আমাদের স্বভাব হয়ে গেছে। আসলে কোরবানিতে লৌকিকতার কিছু নেই। আল্লøাহর কাছে গোশত কিংবা রক্ত কিছুই পৌঁছায় না তাকওয়া ছাড়া। নবীদের কোরবানি ছিল জবাই করার পর নির্দিষ্ট স্থানে রেখে আসা। কোরবানি কবুলের লক্ষণ ছিল আগুন এসে ভস্ম করে দিত গোশত। কোরবানিদাতার অন্তর কী চায় সেটিই আল্লøাহর কাছে বেশি প্রিয়। নিয়তের মধ্যে যখন গোঁজামিল থাকে না, নিরেট আন্তরিকতা আল্লøাহ পাকের কাছে কবুলিয়াতের লক্ষণ। কার চেয়ে কে বড় গরু/মহিষ কিনেছে সেটি বড় নয়। কার ত্যাগের মনমানসিকতা বেশি, সেটিই বিবেচ্য। পশুর গলায় ছুরি দিয়ে বিসর্জন দিতে হবে নিজের পশুত্বকে। কোরবানি কোনো সাধারণ বিষয় নয়, এটা হজরত ইবরাহিম আ:-এর পরম ত্যাগের সুনিদর্শন যা আল্লøাহ পাক জারি রেখেছেন। সামর্থ্যবানরা যেন ত্যাগের এই পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন। কোরবানির গোশত আত্মীয়-স্বজন, পাড়া-প্রতিবেশীর মাঝে বণ্টনের মাধ্যমে আসুন, আল্লøাহ তালার নৈকট্য হাসিল করি। আসুন, আমরা কোরবানিকে শুধু এক আল্লাহর জন্য নিবেদন করি।
সাঈদী আলম, লোহাগাড়া, চট্টগ্রাম
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা