২৯ এপ্রিল ২০২৪, ১৬ বৈশাখ ১৪৩১, ১৯ শাওয়াল ১৪৪৫
`


বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হলেন যারা

- ছবি : সংগৃহীত

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সর্বশেষ ঘোষিত ফলাফলে আওয়ামী লীগ ২২৩, জাতীয় পার্টি ১১, স্বতন্ত্র থেকে ৬২ ও অন্যান্য দল থেকে দুইজন প্রার্থী জয় পেয়েছেন।

রোববার দিবাগত রাত পৌনে ২টা পর্যন্ত বেসরকারি ফলাফলে এ বিষয় জানা যায়। এর আগে রোববার (৭ জানুয়ারি) সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত একটানা ভোট গ্রহণ করা হয়।

শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হলেন যারা

নাটোর-৩ (সিংড়া) আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী জুনাইদ আহমেদ পলক তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী শফিকুল ইসলামকে প্রায় ৯৩ হাজার ভোটের ব্যবধানে হারিয়েছেন।

নাটোর-২ আসনে (নাটোর সদর ও নলডাঙ্গা উপজেলা) আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী শফিকুল ইসলাম শিমুল ১ লাখ ১৭ হাজার ৮৪৪ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ট্রাক প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী আহাদ আলী সরকার পেয়েছেন ৬১ হাজার ৮৫ ভোট।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ (কসবা-আখাউড়া) আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী আনিসুল হক পেয়েছেন ২ লাখ ২০ হাজার ৬৬৭ ভোট। ওই আসনে আম প্রতীকে ন্যাশনাল পিপলস পার্টির প্রার্থী শাহীন খান পেয়েছেন ৬ হাজার ৫৮৬ ভোট। ফুলের মালা প্রতীকে তরিকত ফেডারেশনের ছৈয়দ জাফরুল কুদ্দুছ পেয়েছেন ৪ হাজার ৫৭৪ ভোট।

ঠাকুরগাঁও-৩ আসনে (পীরগঞ্জ ও রাণীশংকৈল উপজেলা) বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন জাতীয় পার্টির লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী হাফিজ উদ্দিন আহম্মেদ। তিনি ১ লাখ ৮ হাজার ৫১৯ ভোট পেয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বাংলাদেশ ওয়ার্কার্স পার্টির প্রার্থী গোপাল চন্দ্র রায় হাতুড়ি প্রতীকে পেয়েছেন ৬৫ হাজার ২০৪ ভোট।

পার্বত্য বান্দরবান আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন বীর বাহাদুর উশৈসিং। আওয়ামী লীগের এ প্রার্থী পেয়েছেন ১ লাখ ৭২ হাজার ২৪০ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টি মনোনীত প্রার্থী এ টি এম শহীদুল ইসলাম লাঙ্গল প্রতীকে পেয়েছেন ১০ হাজার ৪৩ ভোট।

হবিগঞ্জ-৪ (মাধবপুর-চুনারুঘাট) আসনে ঈগল প্রতীক নিয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন বেসরকারিভাবে জয়ী। তিনি পেয়েছেন ১ লাখ ৯৮ হাজার ভোট এবং তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি নৌকা প্রতীকের প্রার্থী বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট মাহবুব আলী পেয়েছেন ৪৭ হাজার ভোট।

সুনামগঞ্জ-৩ (জগন্নাথপুর-শান্তিগঞ্জ) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকার প্রার্থী পরিকল্পনামন্ত্রী এমএ মান্নান ১ লাখ ২৬ হাজার ৯৯৮ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে জয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি তৃণমূল বিএনপি মনোনীত সোনালী আঁশ প্রতীকের প্রার্থী অ্যাডভোকেট মাওলানা শাহিনুর পাশা চৌধুরী পেয়েছেন ৪ হাজার ভোট।

নোয়াখালী-৫ আসনে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বেসরকারিভাবে জয়ী হয়েছেন। তিনি মোট ভোট পেয়েছেন ১ লাখ ৮১ হাজার ১৪৭টি। আর তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি জাতীয় পার্টির খাজা তানভীর আহমেদ পেয়েছেন (লাঙ্গল) প্রতীক নিয়ে ৯ হাজার ৭১৯ ভোট।

রংপুর-৩ আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী গোলাম জি এম কাদের। জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদের পেয়েছেন ৮১ হাজার ৮৬১। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঈগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী তৃতীয় লিঙ্গের আনোয়ারা ইসলাম রানী পেয়েছেন ২৩ হাজর ৩২৫ ভোট।

জয়পুরহাট-১ আসনে নৌকার প্রার্থী শামসুল আলম দুদু ৯৬ হাজার ১৯ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে জয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী আজিজ মোল্লা।

মাগুরা-১ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী সাকিব আল হাসান বেসরকারিভাবে জয়ী হয়েছেন। তিনি ভোট পেয়েছেন ৭৮ হাজার ৮৬৫টি। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী অ্যাডভোকেট কাজী রেজাউল ডাব প্রতীকে পেয়েছেন ২ হাজার ৮৫৫ ভোট।

খুলনা-৬ আসনে বেসরকারিভাবে জয়ী হয়েছেন নৌকা প্রতীকের প্রার্থী মো. রশিদুজ্জামান। তিনি এক লাখ ৩ হাজার ৩১ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি ঈগল প্রতীকের জি এম মাহবুবুল আলম পেয়েছেন ৫০ হাজার ২৬১ ভোট।

নীলফামারী-২ (সদর) আসনে সাবেক সংস্কৃতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন ১ লাখ ১৯ হাজার ৩৩৯ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি স্বতন্ত্র প্রার্থী জয়নাল আবেদীন ট্রাক প্রতীকে পেয়েছেন ১৫ হাজার ৬৮৪ ভোট। এ ছাড়া জাতীয় পার্টির প্রার্থী শাহজাহান আলী চৌধুরী লাঙ্গল প্রতীকে পেয়েছেন ৩ হাজার ৮৪৩ ভোট।

গোপালগঞ্জ-১ (মুকসুদপুর-কাশিয়ানী) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকার প্রার্থী লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) ফারুক খান বিজয়ী হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন ১ লাখ ১৯ হাজার ২৯৯ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি ঈগল প্রতীকের প্রার্থী কাবির মিয়া পেয়েছেন ১ লাখ ৭ হাজার ৫৩০ ভোট।

মেহেরপুর-১ আসনে (সদর ও মুজিবনগর) বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন। তিনি পেয়েছেন ৯৪ হাজার ৩০৩ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী আবদুল মান্নান ট্রাক প্রতীক নিয়ে ৫৭ হাজার ৬৯২ ভোট পেয়েছেন।

বাগেরহাট-৩ আসনে (রামপাল- মোংলা) বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন বন, পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তন উপমন্ত্রী হাবিবুন নাহার। তিনি ৭৫ হাজার ৯৬৮ ভোট পেয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি ঈগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী ইদ্রিস আলী ইজারদার পেয়েছেন ৫৮ হাজার ২০৪ ভোট।

মানিকগঞ্জ ৩ আসনে জয়লাভ করেছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। তিনি পেয়েছেন ৬৭ হাজার ৩০৯ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি মফিজুল ইসলাম খান কামাল উদীয়মান সূর্য প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ২ হাজার ৭৯৩ ভোট।

নওগাঁ-১ আসনে আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী সাধন চন্দ্র মজুমদার বেসরকারিভাবে জয়ী। তিনি মোট ১ লাখ ৮৭ হাজার ৬৪৭টি ভোট পেয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি স্বতন্ত্র প্রার্থী খালেকুজ্জামান তোতা ট্রাক প্রতীকে পেয়েছেন ৭৫ হাজার ৭২১ ভোট।

ময়মনসিংহ-৫ (মুক্তাগাছা) আসনে ১০৪টি কেন্দ্রের ফলাফলে নৌকা প্রতীকের নিলুফার আঞ্জুম পপি ৫২ হাজার ৭৮৫ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি লাঙ্গল প্রতীকের সালাউদ্দিন আহমেদ মুক্তি ৩৪ হাজার ১৬৮ ভোট পেয়েছেন।

ময়মনসিংহ-৮ (ঈশ্বরগঞ্জ) আসনে ৯২টি কেন্দ্রের ফলাফলে ট্রাক প্রতীকের মাহমুদ হাসান সুমন ৫৬ হাজার ৮০১ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি লাঙ্গল প্রতীকের ফকরুল ইমাম পেয়েছেন ২৭ হাজার ৯৮৪ ভোট।

ময়মনসিংহ-৯ (নান্দাইল) আসনে ১২১টি কেন্দ্রের ফলাফলে নৌকা প্রতীকের মেজর জেনারেল আ. সালাম ৮০ হাজার ৭৩৩ ভোট পেয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি ঈগল প্রতীকের আনোয়ারুল আবেদীন তুহিন ৫৯ হাজার ৫৮৬ ভোট পেয়েছেন।

কুষ্টিয়া-২ (মিরপুর ও ভেড়ামারা) আসনে ট্রাক প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী কামারুল আরেফিন বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন ৪১ হাজার ২৮২ ভোট। ১৪ দলীয় জোটের অংশ হিসেবে নৌকা প্রতীক নিয়ে হেরে গেছেন জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) সভাপতি হাসানুল হক ইনু। তিনি পেয়েছেন ৩৬ হাজার ৭৩১ ভোট।

রংপুর-৪ (পীরগাছা-কাউনিয়া) আসনে বেসরকারিভাবে জয়ী হয়েছেন নৌকা প্রতীকের প্রার্থী বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি। তিনি পেয়েছেন ১ লাখ ২১ হাজার ৮৯৩ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির মনোনীত লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী মোস্তফা সেলিম বেঙ্গল পেয়েছেন ৪১ হাজর ১২৫ ভোট।

হবিগঞ্জ-১ (নবীগঞ্জ-বাহুবল) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী আমাতুল কিবরিয়া কেয়া চৌধুরী ঈগল প্রতীকে ১ লাখ ৯ হাজার ৬৭৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী এম এ মুনিম চৌধুরী বাবু পেয়েছেন ৩৭ হাজার ৭২৬ ভোট।

ঠাকুরগাঁও-২ আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী মো. মাজহারুল ইসলাম সুজন। তিনি ১ লাখ ১৫ হাজার ৬১ ভোট পেয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী আলী আসলাম জুয়েল ট্রাক প্রতীকে পেয়েছেন ৫৫ হাজার ২৩৪ ভোট।

ঢাকা-১ আসনে নৌকা প্রতীকে সালমান এফ রহমান ১ লাখ ৪৯ হাজার ৯৭১ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে সালমা ইসলাম ৩৪ হাজার ৭৪৬ ভোট পেয়েছেন।

সিলেট-৬ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ ৫৮ হাজার ১২৬ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি ঈগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী সরওয়ার হোসেন পেয়েছেন ৩৯ হাজার ৩৮৭ ভোট।

রাজশাহী-২ (সদর) আসনে শফিকুর রহমান বাদশা স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে জয়ী। তিনি কাঁচি প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৫৫ হাজার ১৪১ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন ১৪ দলের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী ফজলে হোসেন বাদশা পেয়েছেন ৩১ হাজার ৪২৩ ভোট।

ঢাকা-২০ আসনে বেনজীর আহমেদ নৌকা প্রতীক নিয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন ৮৩ হাজার ৭০৯টি ভোট । তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি স্বতন্ত্র প্রার্থী মোহাদ্দেছ হোসেন কাঁচি প্রতীক নিয়ে ৫৪ হাজার ৬১৩ ভোট পেয়েছেন।

বাগেরহাট-২ (সদর ও কচুয়া) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী শেখ তন্ময় বিজয়ী। তিনি পেয়েছেন ১ লাখ ৮২ হাজার ৩১৮ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি জাতীয় পার্টির হাজরা শহিদুল ইসলাম লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৪ হাজার ১৭৪ ভোট।

চট্টগ্রাম-৭ (রাঙ্গুনিয়া ও বোয়ালখালী আংশিক) আসনে আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ নৌকা প্রতীকে জয়ী। তিনি পেয়েছেন ১ লাখ ৯৮ হাজার ৯৭৬ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি ইসলামী ফ্রন্টের প্রার্থী মুহাম্মদ ইকবাল হাছান মোমবাতি প্রতীকে পেয়েছেন ৯ হাজার ৩০১ ভোট।

কুষ্টিয়া-১ (দৌলতপুর) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী রেজাউল হক চৌধুরী ট্রাক প্রতীকে ৮৬ হাজার ৫৩৯ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী আ কা ম সরোয়ার জাহান বাদশা পেয়েছেন ৪৭ হাজার ৫৬৭ ভোট।

কুড়িগ্রাম-১ আসনে জাতীয় পার্টির এ কে এম মোস্তাফিজার রহমান লাঙ্গল প্রতীকে ৮৮ হাজার ২৩ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাকের পার্টির মো. আব্দুল হাই গোলাপ ফুল প্রতীকে ৫৯ হাজার ৭৫৬ ভোট পেয়েছেন।

কুড়িগ্রাম-২ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী ডা. হামিদুল হক খন্দকার ট্রাক প্রতীকে ১ লাখ ২ হাজার ১২০ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির প্রার্থী পনির উদ্দিন আহমেদ লাঙ্গল প্রতীকে পেয়েছেন ৪৬ হাজার ৯৪৫ ভোট।

কুড়িগ্রাম-৩ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী সৌমেন্দ্র প্রসাদ পাণ্ডে নৌকা প্রতীকে ৫৩ হাজার ৩৬৭ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রাথী ডা. আক্কাস আলী সরকার ট্রাক প্রতীকে পেয়েছেন ৩৫ হাজার ৫১৫ ভোট।

কুড়িগ্রাম-৪ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী বিপ্লব হাসান পলাশ নৌকা প্রতীকে ৮৬ হাজার ৬৫৮ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী মজিবুর রহমান বঙ্গবাসী ঈগল প্রতীকে পেয়েছেন ১২ হাজার ৬৮৪ ভোট।

চট্টগ্রাম-১৬ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী মুজিবুর রহমান ৫৭ হাজার ৪৯৯ হাজার ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি স্বতন্ত্র প্রার্থী আব্দুল্লাহ কবির লিটন (ট্রাক) পেয়েছেন ৩২ হাজার ২২০ ভোট।

দিনাজপুর-৬ আসনে ৯৭ হাজার ৫৭৯ ভোট বেশি পেয়ে তৃতীয় বারের মতো আবারও নৌকার প্রতীক নিয়ে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন শিবলী সাদিক। তিনি মোট ভোট পেয়েছেন ১ লাখ ৭৯ হাজার ৮২৭। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি আওয়ামী লীগের স্বতন্ত্র প্রার্থী ট্রাক প্রতীক নিয়ে আজিজুল হক চৌধুরী পেয়েছেন ৮২ হাজার ২৪৮ ভোট।

ঝিনাইদহ-১ আসনে নৌকার প্রার্থী আব্দুল হাই ৯৫ হাজার ৬৭৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি স্বতন্ত্র প্রার্থী জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি নজরুল ইসলাম দুলাল ট্রাক প্রতীক নিয়ে ৭৯ হাজার ৭২৮ ভোট পেয়েছেন।

ঝিনাইদহ-২ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী ও জেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি নাসের শাহরিয়ার জাহেদী মহুল ১ লাখ ৩৭ হাজার ৫৮৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি নৌকার প্রার্থী তাহজীব আলম সিদ্দিকী সমি পেয়েছেন ১ লাখ ১৫ হাজার ১৫২ ভোট।

ঝিনাইদহ-৩ আসনে নৌকার প্রার্থী সালাহউদ্দীন মিয়াজী ৫৭ হাজার ৫৩৭ ভোট পেয়ে নৌকার নতুন মাঝি নির্বাচিত হয়েছেন। তার প্রতিদ্বন্দ্বি বর্তমান সংসদ সদস্য মো. শফিকুল আজম খান চঞ্চল ট্রাক প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৪৭ হাজার ১৭৯ ভোট।

ঝিনাইদহ-৪ আসনে নৌকার প্রার্থী বর্তমান সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজিম আনার ৯৬ হাজার ৫০৪ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি আওয়ামী লীগের সাবেক এমপি আব্দুল মান্নানের ভাই আব্দুর রশিদ খোকন ট্রাক প্রতীক নিয়ে ৫৭ হাজার ১০০ ভোট পেয়েছেন।

যশোর-১ (শার্শা) আসনে নৌকার প্রার্থী শেখ আফিল উদ্দিন জয়ী। তিনি ১ লাখ ৫ হাজার ৪৬৬ ভোট পেয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি স্বতন্ত্র প্রার্থী আশরাফুল আলম লিটন পেয়েছেন ১৯ হাজার ৪৭৭ ভোট।

নাটোর-৪ (বড়াইগ্রাম-গুরদাসপুর) আসনে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী ডা. সিদ্দিকুর রহমান পাটোয়ারী বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি নৌকা প্রতীকে ১ লাখ ১৩ হাজার ৫৮২ ভোট পেয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী আসিফ আব্দুল্লাহ কুদ্দুস শোভন ট্রাক প্রতীকে পেয়েছেন ৯০ হাজার ৭৪৮ ভোট।

কিশোরগঞ্জ-৬ (ভৈরব-কুলিয়ারচর) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী নাজমুল হাসান পাপন নৌকা প্রতীকে ১ লাখ ৯৮ হাজার ১৫৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্টের হাজি রুবেল ৩ হাজার ২০৬ ভোট পেয়েছেন। জাতীয় পার্টির নুরুল কাদের সোহেল লাঙ্গল প্রতীকে পেয়েছেন ৩ হাজার ৫৬ ভোট এবং স্বতন্ত্র প্রার্থী আব্দুস সাত্তার ঈগল প্রতীকে পেয়েছেন ২ হাজার ৪৬৯ ভোট।

টাঙ্গাইল-৮ (সখীপুর-বাসাইল) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী অনুপম শাহজাহান জয়ের কাছে পরাজিত হয়েছেন কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী। অনুপম শাহজাহান জয় পেয়েছেন ৯৬ হাজার ৪০১ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি গামছা প্রতীকের বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী পেয়েছেন ৬৭ হাজার ৫০১ ভোট।

কিশোরগঞ্জ-১ (সদর-হোসেনপুর) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী সৈয়দা জাকিয়া নূর লিপি নৌকা প্রতীকে ৭৬ হাজার ৭৬২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। নিকটকম প্রতিদ্বন্দ্বী তারই আপন বড় ভাই স্বতন্ত্র প্রার্থী সৈয়দ সাফায়েতুল ইসলাম ঈগল প্রতীকে পেয়েছেন ৭৩ হাজার ৯৯৮ ভোট।

ঝালকাঠি-১ (রাজাপুর-কাঠালিয়া) আসনে নৌকা প্রতীক নিয়ে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ব্যারিস্টার শাহজাহান ওমর বীর উত্তম ৯৫ হাজার ৪৭৮ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাকের পার্টির আবু বকর সিদ্দিক গোলাপ ফুল প্রতীকে পেয়েছেন ১ হাজার ৬২৪ ভোট।

কুষ্টিয়া-৪ (কুমারখালী-খোকসা) আসনে বড় ভোটের ব্যবধানে স্বতন্ত্র প্রার্থীর কাছে হারলেন নৌকা প্রতীকের প্রার্থী সেলিম আলতাফ জর্জ। তিনি এই আসনের এমপি ছিলেন। নৌকা প্রতীক নিয়ে তিনি পেয়েছেন ৮০ হাজার ১১১ ভোট। এ আসনে ট্রাক প্রতীক নিয়ে স্বতন্ত্র নির্বাচন করে ৯৮ হাজার ৪১ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন আব্দুর রউফ।

মেহেরপুর-২ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ডা. আবু সালেহ মো. নাজমুল হক সাগর নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি নৌকা প্রতীকে ৭২ হাজার ৭২৮ ভোট পেয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী সাবেক এমপি মকবুল হোসেন ট্রাক প্রতীকে ৪৯ হাজার ৫৯৩ ভোট পেয়েছেন।

ঠাকুরগাঁও-১ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী রমেশ চন্দ্র সেন ২ লাখ ৫ হাজার ৩১৩ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির প্রার্থী রেজাউর রাজি লাঙ্গলের প্রতীকে পেয়েছেন ১৩ হাজার ৯৪০ ভোট।

ঠাকুরগাঁও-২ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী মাজহারুল ইসলাম ১ লাখ ১৫ হাজার ৪১৬ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ট্রাক প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী আলী আসলাম জুয়েল পেয়েছেন ৫৭ হাজার ২৪৫ ভোট।

লক্ষ্মীপুর-৩ (সদর) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত গোলাম ফারুক পিঙ্কু নৌকা প্রতীক নিয়ে ৫২ হাজার ২৯৩ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী এম এ সাত্তার ট্রাক প্রতীকে পেয়েছেন ৩৫ হাজার ৬২৮ ভোট।

লক্ষ্মীপুর-৪ (রামগতি ও কমলনগর) আসনে ৪৬ হাজার ৪৮৫ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. আব্দুল্লাহ (ঈগল প্রতীক)। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জোটের প্রার্থী মোশাররফ হোসেন নৌকা প্রতীকে পেয়েছেন ৩৩ হাজার ৩০১ ভোট।

চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী আব্দুল ওদুদ বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন ৯১ হাজার ৬০৩ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নোঙর প্রতীকের প্রার্থী মোহাম্মদ আব্দুল মাতিন পেয়েছেন ৮ হাজার ৫৪৩ ভোট।

যশোর-৩ সদর আসনে বিপুল ভোটের ব্যবধানে জয় পেয়েছেন আওয়ামী লীগ প্রার্থী কাজী নাবিল আহমেদ। তিনি পেয়েছেন ১ লাখ ২১ হাজার ৭২০ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী মোহিত কুমার নাথ ঈগল প্রতীকে পেয়েছেন ৬৪ হাজার ৫১১ ভোট।

কিশোরগঞ্জ-৪ (ইটনা-মিঠামইন-অষ্টগ্রাম) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মো. রেজওয়ান আহমেদ তৌফিক নৌকা প্রতীকে ২ লাখ ৮ হাজার ৭৩৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির মোহাম্মদ আবু ওয়াহাব পেয়েছেন ২ হাজার ৭৩৫ ভোট।

এই আসনে ১ লাখ ৮৯ হাজার ১০২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী মাশরাফি বিন মর্তুজা। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি বাংলাদেশ ওয়ার্কার্স পার্টি মনোনীত প্রার্থী সাবেক সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট হাফিজুর রহমান হাতুড়ি প্রতীকে পেয়েছেন ৩ হাজার ৪১ ভোট।

সাতক্ষীরা-৩ (কালিগঞ্জ, দেবহাটা ও আশাশুনি আংশিক) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ডা. আ ফ ম রুহুল হক নৌকা প্রতীকে ১ লাখ ৭৩ হাজার ৮৮৩ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির মো. আলিফ হোসেন লাঙ্গল প্রতীকে ১২ হাজার ৪৭৩ ভোট ভোট পেয়েছেন।

সাতক্ষীরা-৪ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী এস এম আতাউল হক দোলন নৌকা প্রতীকে ১ লাখ ৪০ হাজার ৪৬ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী এইচ এম গোলাম রেজা নোঙর প্রতীকে পেয়েছেন ৩৮ হাজার ৯৮৬ ভোট।

টাঙ্গাইল-৭ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী খান আহমেদ শুভ নৌকা প্রতীকে ৮৮ হাজার ৩৯৩ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী মীর এনায়েত হোসেন মন্টু ট্রাক প্রতীকে পেয়েছেন ৫৭ হাজার ২৩১ ভোট।

কুমিল্লা-১ (তিতাস ও দাউদকান্দি) আসনে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী ইঞ্জিনিয়ার আবদুস সবুর নৌকা প্রতীকে ১ লাখ ৫৯ হাজার ৭৩৮ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ইগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী নাঈম হাসান পেয়েছেন ২৩ হাজার ৬৭৩ ভোট।

কুমিল্লা-২ (হোমনা-মেঘনা) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী আব্দুল মজিদ ট্রাক প্রতীকে ৪৪ হাজার ৪১৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিটকতম প্রতিদ্বন্দ্বী নৌকা প্রতীকের প্রার্থী সেলিমা আহমাদ ৪২ হাজার ৪৫৩ ভোট পেয়েছেন।

কুমিল্লা-৩ (মুরাদনগর) স্বতন্ত্র প্রার্থী জাহাঙ্গীর আলম সরকার ইগল প্রতীকে ৮৩ হাজার ৯৮১ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী অধ্যাপক ইউফুফ আব্দুল্লাহ হারুন নৌকা প্রতীকে পেয়েছেন ৭২ হাজার ১৪ ভোট।

কুমিল্লা-৪ (দেবিদ্বার) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী আবুল কালাম আজাদ ইগল প্রতীকে ৯৬ হাজার ৮০৭ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মো. রাজী ফখরুল নৌকা প্রতীকে পেয়েছেন ৮১ হাজার ২৫০ ভোট।

কুমিল্লা-৫ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী এম এ জাহের কেটলি প্রতীকে ৬৫ হাজার ৫২২ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী অপর স্বতন্ত্র প্রার্থী সাজ্জাদ হোসেন ফুলকপি প্রতীকে ৬১ হাজার ২২৯ ভোট পেয়েছেন।

কুমিল্লা-৬ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী আ ক ম বাহার উদ্দিন বাহার নৌকা প্রতীকে ১ লাখ ৩২ হাজার ২১০ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী আনজুম সুলতানা সীমা ঈগল প্রতীকে ৪৪ হাজার ৯৬৯ ভোট পেয়েছেন।

কুমিল্লা-৭ (চান্দিনা) আসনে আওয়ামী লীগের ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত নৌকা প্রতীকে পেয়েছে ১ লাখ ৭৩ হাজার ৬৭৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী মুনতাকিম আশরাফ ইগল প্রতীকে পেয়েছেন ১১ হাজার ৬৬৮ ভোট।

কুমিল্লা-৮ (বরুড়া) আসনে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী শফিউদ্দিন শামীম নৌকা প্রতীকে ২ লাখ ৩ হাজার ৭২৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির ড. এইচ এম ইফরান লাঙ্গল প্রতীকে পেয়েছেন ৩ হাজার ৭২১ ভোট।

কুমিল্লা-৯ (লাকসাম-মনোহরগঞ্জ) আসনে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী মো. তাজুল ইসলাম নৌকা প্রতীকে ২ লাখ ৩৩ হাজার ৯৪৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী মীর মো. আবু বকর সিদ্দিক চেয়ার প্রতীকে ৮ হাজার ২৬০ ভোট পেয়েছেন।

কুমিল্লা-১০ (সদর দক্ষিণ- লালমাই-নাঙ্গলকোট) আসনে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী আ হ ম মুস্তফা কামাল নৌকা প্রতীকে ১ লাখ ১২ হাজার ৮০৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী জোনাকি মুন্সি পেয়েছেন ৩ হাজার ২৯৮ ভোট।

কুমিল্লা-১১ (চৌদ্দগ্রাম) আসনে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী মুজিবুল হক মুজিব নৌকা প্রতীকে ১ লাখ ৮১ হাজার ৬৭৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ফুলকপি প্রতীকের প্রার্থী মিজানুর রহমান পেয়েছেন ২২ হাজার ৭০০ ভোট।

বাগেরহাট-১ আসনে ১২৪টি কেন্দ্রের ফলাফলে নৌকার প্রার্থী শেখ হেলাল উদ্দিন ২ লাখ ১৯ হাজার ৯৩৯ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির লাঙ্গল প্রতীকের মো. কামরুজ্জামান পেয়েছেন ৫ হাজার ২১০ ভোট।

বাগেরহাট-৪ আসনে ১৪৩টি কেন্দ্রের ফলাফলে নৌকার প্রার্থী এইচ এম বদিউজ্জামান সোহাগ ১ লাখ ৯৯ হাজার ৩৪ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঈগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী এম আর জামিল হোসাইন পেয়েছেন ৫ হাজার ৩৭৬ ভোট।

মৌলভীবাজার-১ আসনে ৫ম বারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হলেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন। তিনি এবার ১ লাখ ৩৬ হাজার ৩০৮ ভোট পেয়ে বেসরকারি নির্বাচিত হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির আহমেদ রিয়াজ উদ্দিন লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৩০৯৮ ভোট।

পিরোজপুর-১ আসনে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম, নৌকা প্রতীকে ৮৫ হাজার ৪১০ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী এ. কে. এম.এ. আউয়াল (সাইদুর রহমান), ঈগল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৭৫ হাজার ৪৮৭ ভোট।

রাজশাহী-৬ (চারঘাট-বাঘা) আসনে সরকারদলীয় প্রার্থী মো. শাহরিয়ার আলম ৪৮ হাজার ৬৪৭ ভোটের ব্যবধানে বিজয়ী হয়েছেন। নৌকা প্রতীকে মো. শাহরিয়ার আলম ৭০ হাজার ১১০ ভোট পেয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রজাপতি প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. রাহেনুল হক পেয়েছেন ২১ হাজার ৪৬৩ ভোট।

ময়মনসিংহ-১ আসনে ট্রাক প্রতীকের মাহমুদুল হক সায়েম ৯৩ হাজার ৫৩১ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি নৌকা প্রতীকের জুয়েল আরেং পেয়েছেন ৭৩ হাজার ৮৫২ ভোট।

ময়মনসিংহ-২ আসনে নৌকা প্রতীকের শরীফ আহমেদ ১ লাখ ৫২ হাজার ৪২৯ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি ঈগল প্রতীকের শাহ শহীদ সারোয়ার পেয়েছেন ৪ হাজার ৪৯২ ভোট।

ময়মনসিংহ-৩ : ফল স্থগিত

ময়মনসিংহ-৪ আসনে নৌকা প্রতীকের মোহাম্মদ মোহিত উর রহমান ১ লাখ ৪৭ হাজার ২৯২ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি ট্রাক প্রতীকের শাহ শহীদ সারোয়ার পেয়েছেন ১ লাখ ৩ হাজার ৫৪৬ ভোট।

ময়মনসিংহ-৬ আসনে ট্রাক প্রতীকের আব্দুল মালেক সরকার ৫২ হাজার ২৮৫ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি নৌকা প্রতীকের মোসলেম উদ্দিন পেয়েছেন ৪২ হাজার ৫৫৮ ভোট।

ময়মনসিংহ-৭ আসনে ট্রাক প্রতীকের এ বি এম আনিসুজ্জামান ৭১ হাজার ৭৩৮ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি নৌকা প্রতীকের হাফেজ রুহুল আমীন মাদানী পেয়েছেন ৫০ হাজার ৫৩১ ভোট।

ময়মনসিংহ-১০ আসনে নৌকা প্রতীকের ফাহমী গোলন্দাজ বাবেল ২ লাখ ১৬ হাজার ৮৯৩ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি ট্রাক প্রতীকের মোহাম্মদ আবুল হোসেন পেয়েছেন ৭ হাজার ৫১৯ ভোট।

ময়মনসিংহ-১১ আসনে ট্রাক প্রতীকের মোহাম্মদ আব্দুল ওয়াহেদ ৯৫ হাজার ২৮০ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি নৌকা প্রতীকের কাজিম উদ্দিন আহম্মেদ পেয়েছেন ৫৬ হাজার ৪২০ ভোট।

খুলনা-১ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী (নৌকা প্রতীক) ননী গোপাল মণ্ডল ১ লাখ ৪২ হাজার ৫১৮ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঈগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী প্রশান্ত কুমার রায় পেয়েছেন মাত্র ৫ হাজার ২৬২ ভোট।

খুলনা-২ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভ্রাতুষ্পুত্র সেখ সালাউদ্দিন জুয়েল (নৌকা প্রতীক) ৯৯ হাজার ৮৬৮ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী মো. গাউসুল আজম পেয়েছেন মাত্র ৩ হাজার ৮৪১ ভোট।

খুলনা-৩ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী (নৌকা প্রতীক) এস এম কামাল হোসেন ৯০৯৯৯ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী লাঙ্গল প্রতীকের আব্দুল্লাহ আল মামুন পেয়েছেন ৪ হাজার ৮৭৩ ভোট।

খুলনা-৪ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী আব্দুস সালাম মূর্শেদী ৮৬ হাজার ১৯৪ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম কেটলি প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী এস এম মোর্তজা রশিদী দারা পেয়েছেন ৬০ হাজার ৮৯৩ ভোট।

খুলনা-৫ আসনের ১৩৫টি কেন্দ্রের সবগুলো কেন্দ্রের ফলাফলে আওয়ামী লীগের নারায়ণ চন্দ্র চন্দ ১ লাখ ১০ হাজার ২১৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম স্বতন্ত্র প্রার্থী শেখ আকরাম হোসেন ৯৩ হাজার ৭৭ ভোট।

বগুড়া-১ (সোনাতলা-সারিয়াকান্দি) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা মার্কার প্রার্থী সাহাদারা মান্নান ৫১ হাজার ৪৯৪ নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী শাহাজাদী আলম লিপি তবলা প্রতীকে পেয়েছেন ৩৫ হাজার ৬৮৪ ভোট।

বগুড়া-২ (শিবগঞ্জ) আসনে টানা তৃতীয় বারের মতো জয় পেয়েছেন জাতীয় পার্টির প্রার্থী লাঙ্গল মার্কার শরিফুল ইসলাম জিন্নাহ। তিনি আসনটির ১১০টি কেন্দ্রে মোট ভোট পেয়েছেন ৩৬ হাজার ৯৫২ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী বিউটি বেগম ট্রাক প্রতীকে পেয়েছেন ৩৪ হাজার ২০৩ ভোট।

বগুড়া-৩ (আদমদিঘী-দুপচাঁচিয়া) আসনে ট্রাক প্রতীকে ৬৯ হাজার ৭৫০ ভোট পেয়ে জয় পেয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী খান মুহাম্মদ সাইফুল্লাহ আল মেহেদী। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী কাঁচি মার্কা অজয় কুমার সরকার পেয়েছেন ২৩ হাজার ৮১৫ ভোট।

বগুড়া-৪ (কাহালু-নন্দীগ্রাম) আসনেও তৃতীয় বারের মতো জয় পেয়েছেন জোটের মনোনীত জাসদ নেতা রেজাউল করিম তানসেন। তিনি নৌকা নিয়ে পেয়েছেন ৪২ হাজার ৭৫৭ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী জিয়াউল হক মোল্লা ঈগল মার্কায় পেয়েছেন ৪০ হাজার ৬১৮ ভোট। এই আসনে আলোচিত প্রার্থী বাংলাদেশ কংগ্রেসের ডাব প্রতীকে আশরাফুল আলম ওরফে হিরো আলম পেয়েছেন ২ হাজার ১৭৫ ভোট৷

বগুড়া-৫ (শেরপুর-ধুনট) আসনে জয় পেয়েছেন বগুড়া জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও দলটির প্রার্থী মজিবর রহমান মজনু। তিনি পেয়েছেন ১ লাখ ৯৮ হাজার ১৫৬ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ইসলামী ঐক্যজোট প্রার্থী নজরুল ইসলাম মিনার প্রতীকে পেয়েছেন ৪ হাজার ১০৫ ভোট।

বগুড়া-৬ (সদর) আসনে টানা দুইবার জয় পেলেন বগুড়া জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও দলটির প্রার্থী রাগেবুল আহসান রিপু। তিনি পেয়েছেন ৫৩ হাজার ২২৬ ভোট৷ তার প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী আব্দুল মান্নান আকন্দ ট্রাক প্রতীকে পেয়েছেন ২২ হাজার ৮৪০ ভোট।

বগুড়া-৭ (শাজাহানপুর-গাবতলী) আসনেও ৯১ হাজার ২৯ ভোট পেয়ে জয় পেয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ডা. মোস্তফা আলম নান্নু। তার নিকটতম প্রার্থী জাতীয় পার্টি লাঙ্গল এটিএম আমিনুল ইসলাম পেয়েছেন ৬ হাজার ৮০১ ভোট। এই আসনের বর্তমান এমপি রেজাউল করিম বাবলু আবারও স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে ট্রাক প্রতীক নিয়ে নির্বাচনে দাঁড়িয়েছিলেন। তিনি পেয়েছেন ২০০৭ ভোট।

গাজীপুর-১ আসনে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন আ ক ম মোজাম্মেল হক (নৌকা), ১০৯২১৮ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী রেজাউল করিম রাসেল স্বতন্ত্র (ট্রাক), ৯২৭৮৮ ভোট।

গাজীপুর-২ আসনে বেসরকারিভাবে বিজয়ী জাহিদ আহসান রাসেল (নৌকা), ১০৪,৪৭৬ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আলিম উদ্দিন বুদ্দিম (ট্রাক), ৮৪,১২৯ ভোট।

গাজীপুর-৩ আসনে অধ্যাপিকা রুমানা আলী টুসি (নৌকা), ১ লাখ ২৬ হাজার ১৯৬ ভোট (বিজয়ী)। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দি গাজীপুর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ইকবাল হোসেন সবুজ (ট্রাক), ১ লাখ ১ হাজার ৬৭৪ ভোট।

গাজীপুর-৪ (কাপাসিয়া) আসনে নৌকা প্রতীকে সিমিন হোসেন রিমি ৮৯ হাজার ৭২৯ পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ট্রাক প্রতীকে স্বতন্ত্র আলম আহমেদ পেয়েছেন ৪৪০৪৫ ভোট।

গাজীপুর-৫ আসনে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী আখতারুজ্জামান (ট্রাক) ৮২৭২০ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের বর্তমান এমপি মেহের আফরোজ চুমকি (নৌকা), ৬৭৭৮৩ ভোট ।

রাজশাহী-১ (গোদাগাড়ী-তানোর) আসনে ১ লাখ ৩ হাজার ৫৯২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী ও টানা তিনবারের এমপি ওমর ফারুক চৌধুরী। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী দলের স্বতন্ত্র প্রার্থী গোলাম রাব্বানী কাঁচি প্রতীকে পেয়েছেন ৯২ হাজার ৪১৯ ভোট।

রাজশাহী-৩ (পবা-মোহনপুর) আসনে নৌকা প্রতীকে ১ লাখ ৫৪ হাজার ৯০৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী আসাদুজ্জামান আসাদ। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির আবদুস সালাম খান লাঙল প্রতীকে পেয়েছেন ৫ হাজার ২৭৪ ভোট।

রাজশাহী-৪ (বাগমারা) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী আবুল কালাম আজাদ নৌকা প্রতীকে ১ লাখ ৭ হাজার ৬৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের স্বতন্ত্র প্রার্থী ও এ আসনের টানা তিনবারের এমপি এনামুল হক কাঁচি প্রতীকে পেয়েছেন ৫৩ হাজার ৫৬১ ভোট।

রাজশাহী-৫ (পুঠিয়া-দুর্গাপুর) আসনে নৌকা প্রতীকে ৮৬ হাজার ৯১৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী আবদুল ওয়াদুদ দারা। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী দলের স্বতন্ত্র প্রার্থী ওবায়দুর রহমান ঈগল প্রতীকে পেয়েছেন ৮৩ হাজার ৮৬২ ভোট।


আরো সংবাদ



premium cement