২৮ এপ্রিল ২০২৪, ১৫ বৈশাখ ১৪৩১, ১৮ শাওয়াল ১৪৪৫
`


প্রশ্নোত্তর

-

রাশেদা খাতুন : কুরআন মাজিদ পড়া অবস্থায় অথবা দোয়া দরূদ পড়া অবস্থায় কেউ যদি সালাম দেয় কিংবা মসজিদে আজান দেয়, তাহলে কি সালামের জবাব কিংবা আজানের জবাব দিতে হবে?
মাওলানা লিয়াকত আলী : শরিয়তের বিধান পালন করার কারণে হোক বা অন্য কোনো কাজে লিপ্ত থাকার কারণেই হোক, যেই মুহূর্তে সালাম দিলে তার সালামের জবাব দেয়া অসুবিধা হবে, সেই সময় সালাম দেয়া মাকরুহ। এই নিয়মের আওতায় পড়বে নামাজরত, কুরআন তিলাওয়াতরত, জিকিররত, হাদিসের দরস দানে রত ব্যক্তি, খুৎবা বা ওয়াজ করার সময় বক্তা এবং তার শ্রোতারা, নামাজরত ব্যক্তির কাছের ব্যক্তি, ফিকাহ নিয়ে গবেষণারত ব্যক্তি, বিচারকার্য সম্পাদনে রত বিচারক, ইলম শিক্ষারত ব্যক্তি, আজান ইকামতের সময়, ক্লাসরত শিক্ষার্থীরা, গায়রে মাহরাম যুবতী মহিলা, যেকোনো অনর্থক কাজ বা খেলায় লিপ্ত ব্যক্তি, ছতর অনাবৃত ব্যক্তি, ইসতেঞ্জারত ব্যক্তি, খানা খাওয়া অবস্থায় (কিন্তু লোকমা মুখে না থাকা অবস্থায় যদি তাকে সালাম দিলে সে কিছু মনে না করে, তাহলে তাকে সালাম দেয়া যাবে) ও অজুরত ব্যক্তি। ওই সময়েও উল্লিখিত ব্যক্তিদের সালাম দেয়া মাকরুহ। ফলে উল্লিখিত ব্যক্তিদের জন্য সালাম গ্রহণ না করা বা জবাব না দেয়া জায়েজ। তবে কুরআন তিলাওয়াত ও দোয়া দরূদ পাঠের সময় আজান হলে তিলাওয়াত ও দোয়া দরূদ বন্ধ করে তার জবাব দেয়া উত্তম।

 


আরো সংবাদ



premium cement
শ্রীনগরে নাতিকে মাদরাসায় দিয়ে ফেরার পথে ট্রেনের ধাক্কায় বৃদ্ধার মৃত্যু ইউক্রেনের ১৭টি ড্রোন ভূপাতিত করেছে রাশিয়া গ্রেফতারের আতঙ্কে নেতানিয়াহু, প্রতিরোধের চেষ্টায় যুক্তরাষ্ট্রও চলছে মেসি ঝলক, আবারো জোড়া গোল উল্লাপাড়ায় গাড়িচাপায় অটোভ্যানচালক নিহত থাইল্যান্ড সফর শেষে সোমবার দেশে ফিরবেন প্রধানমন্ত্রী বিপরীত উচ্চারণের ঈদ পুনর্মিলনী ফরিদপুরে ২ ভাইকে পিটিয়ে হত্যায় জড়িতরা অচিরেই গ্রেফতার করা হবে : র‌্যাব মুখোপাত্র ধর্মঘটে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে পরিবহন বন্ধ, দুর্ভোগে মানুষ আমাদের মূল লক্ষ্য মানুষকে জাগিয়ে তোলা : গাজা ইস্যুতে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা গণতন্ত্রকে চিরস্থায়ীভাবে বাকশালে পরিণত করতেই খালেদা জিয়াকে বন্দী রেখেছে সরকার : রিজভী

সকল