একত্রিশ.
‘হুঁ, আমারও মন খারাপ লাগছে। ওদের দু’জনকে আমাদের সাথে নিয়ে নেই কী বলো?’
‘ওরা থাকুক ওদের মতো, আমরা থাকি আমাদের মতো!’
আব্বাছ খাঁ ও শারাফাত আলী দুই ভূতের দিকে ইশারা করল। ওরা দু’জনও ঢুকে পড়ল দুই মানুষের ভেতরে। কেউ নিজের মানুষকে চিনে নিতে ভুল করল না।
দুই বন্ধু পার্কে। জগিং-এ। এ ক’দিনে শারাফাত আলীর শরীর যেমন কিছুটা শুকিয়েছে, তেমনি আব্বাছ খাঁও গা গতরে কিছুটা বেড়েছে। দু’জনে এখন এক সাথে গল্প করতে করতে দৌড়ায়। একটু দৌড়ায়, একটু জিরোয়। ভেতরের দুই ভূতও ওদের সাথে দৌড়ায়, জিরোয়। দুই ভূতের শরীরেও পরিবর্তন এসেছে।
পার্কের একটা খালি বেঞ্চ দেখে দুই বন্ধু বসে পড়ল। আর দু’পাশে বসে পড়ল দুই ভূত। আব্বাছ খাঁ তার ভূতের সাথে আর শারাফাত আলী তার ভূতের সাথে গল্প করতে লাগল।
আশপাশ দিয়ে যাওয়া লোকেরা অবাক হয়ে দেখতে পেল দু’জন লোক বেঞ্চে বসে দু’দিকে মুখ দিয়ে কথা বলছে। লোকেরা ভাবল ওরা বোধ হয় এয়ারফোন দিয়ে মোবাইলে অন্য কারোর সাথে কথা বলছে। তারা খুব একটা অবাক হলো না। (শেষ)
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা