২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৪ বৈশাখ ১৪৩১, ১৭ শাওয়াল ১৪৪৫
`

বিদ্বেষমূলক পোস্টের মূলোৎপাটনে কাজ করেছে ফেসবুক

-

কালার অফ চেইঞ্জ, যে গ্রুপটি অনলাইনে বর্ণভিত্তিক ন্যায়বিচারের জন্য কাজ করে, দ্য লিডারশিপ কনফারেন্স অন সিভিল অ্যান্ড হিউম্যান রাইটস, দ্য এনএএসিপি লিগ্যাল ডিফেন্স ফান্ড এবং অন্যান্য সংস্থার সাথে গত মঙ্গলবার বৈঠক করেছেন স্যান্ডবার্গ, জাকারবার্গসহ ফেইসবুকের শীর্ষ কর্মকর্তারা। বিশ্বের জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্ম ফেসবুকে বিদ্বেষমূলক কনটেন্টের বিস্তার নিয়ে এই আলোচনায় হতাশ হয়েছেন মানবাধিকার সংস্থাগুলোর নেতারা।
গত জুন মাসে ফেইসবুকের বিরুদ্ধে #স্টপহেইটফরপ্রফিট প্রচারণা শুরু করেছে এই সংস্থাগুলো। এই প্রচারণার কারণে সম্প্রতি ফেইসবুকে বিজ্ঞাপন বয়কট করেছে চার শতাধিক প্রতিষ্ঠান।
অ্যান্টি-ডিফেমেশন লিগ প্রধান জনাথন গ্রিনব্লাট বলেন, আমরা দেখছি খুব অল্প এবং শুনতে পাইনি কিছুই। বিদ্বেষ এবং ভুয়া তথ্যের পোস্টের ক্ষেত্রে সক্ষমতা আর গুরুত্ব প্রদানে ব্যর্থ হয়েছে ফেসবুক।
কালার অফ চেইঞ্জ প্রেসিডেন্ট রাশাদ রবিনসন বলেন, জাকারবার্গ এবং ফেসবুকের অন্যান্য নেতাদের সাথে সাক্ষাৎ হয়েছে। এটা হতাশাজনক ছিল। অনেক বছর ধরেই তাদের কাছে আমাদের চাহিদা ছিল এবং তারপরও এটি স্পষ্ট যে, প্ল্যাটফর্মে বিধ্বংসী বিদ্বেষমূলক কনটেন্টগুলো বিবেচনায় আনতে তারা প্রস্তুত নয়।
আলোচনায় “অত্যন্ত হতাশ” ফ্রি প্রেস সহকারী প্রধান জেসিকা জেই. গঞ্জালেস। আর এনএএসিপি প্রেসিডেন্ট এবং প্রধান ডেরিক জনসন দাবি করেছেন ‘কাজের কাজ করার চেয়ে আলাপ আলোচনাতেই বেশি আগ্রহী ফেসবুক।’
যদিও বিদ্বেষমূলক পোস্টের মূলোৎপাটনের অঙ্গীকার করেছেন স্যান্ডবার্গ। বিদ্বেষমূলক কনটেন্ট খুঁজে বের করতে এবং সরাতে সামাজিক মাধ্যমটিকে আরো ভালো কাজ করতে হবে বলেও জানিয়েছেন তিনি।


আরো সংবাদ



premium cement