মহামারী করোনাভাইরাসের কারণে বেশ কয়েকবার অ্যানিমেটেড সিনেমা ‘রায়া অ্যান্ড দ্য লাস্ট ড্রাগন’-এর মুক্তির তারিখ পিছিয়ে যায়। অবশেষে ৫ মার্চ ছবিটি মুক্তি দিতে চলেছে ওয়াল্ট ডিজনি স্টুডিও। একই দিনে বাংলাদেশের স্টার সিনেপ্লেক্সেও মুক্তি পাবে কাঙ্খিত ছবিটি। এ ছবি নির্মাণের সাথে যুক্ত হয়নি পিক্সার স্টুডিওস। পুরো ছবিটিই নির্মাণ করেছে ওয়াল্ট ডিজনি।
অ্যানিমেশন ছবির দুনিয়ায় অনন্য এক নাম ওয়াল্ট ডিজনি পিকচার্স। ‘টয় স্টোরি’, ‘ফ্রোজেন’সহ বহু রেকর্ড গড়া ছবি উপহার দিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। আর তাদের সহযোগী প্রতিষ্ঠান পিক্সার অ্যানিমেশন স্টুডিওতো রীতিমত অ্যানিমেশন ছবির সাম্রাজ্যের রাজা বনে আছে। পিক্সারের ঝুলিতে আছে ২৭টি অ্যাকাডেমি অ্যাওয়ার্ড, সাতটি গোল্ডেন গ্লোব অ্যাওয়ার্ড, ১১টি গ্র্যামি অ্যাওয়ার্ডসহ আরো অসংখ্য পুরস্কার। অ্যাকাডেমি অ্যাওয়ার্ডে ২০০১ সাল থেকে শুরু হওয়া শ্রেষ্ঠ অ্যানিমেটেড চলচ্চিত্র বিভাগে পিক্সারের প্রায় সব ছবিই মনোনয়ন পেয়ে আসছে। পিক্সারের ছবি মানেই একদম অন্য ধরনের, অন্য রকম মজাদার কিছু আনন্দ।
‘রায়া অ্যান্ড দ্য লাস্ট ড্রাগন’ ছবির ভিজুয়ালসমৃদ্ধ ট্রেলার মুগ্ধ করছে দর্শকদের। ছবির গল্পে দেখা যাবে, বহুকাল আগে কুমন্দ্রা নামের এক কাল্পনিক পৃথিবীতে মানুষ ও ড্রাগন মিলেমিশে বাস করত। একসময় অশুভ শক্তির হুমকিতে পড়ে সেই সভ্যতা। তখন মানুষকে বাঁচাতে নিজেদের জীবন উৎসর্গ করেছিল ড্রাগনেরা। এর ৫০০ বছর পর সেই একই শয়তান আবারো ফিরে আসে। এবার ভেঙে পড়া পৃথিবী ও বিচ্ছিন্ন মানুষদের এক করতে সর্বশেষ কিংবদন্তি ড্রাগনটিকে খুঁজে বের করার দায়িত্ব পড়ে রায়া নামের মেয়েটির ওপর। রায়া কি পারবে ড্রাগনটিকে খুঁজে বের করতে? নির্ধারতি সময়ে মুক্তি দিতে না পারলেও ছবিটির সাফল্য নিয়ে বেশ আশাবাদী ডিজনি। অনেকদিন ধরেই দর্শকরা অপেক্ষা করছিলো ছবিটির জন্য। দর্শকদের অপেক্ষার অবসানটা ভালোভাবে ঘটবে বলেই বিশ্বাস তাদের। কারণ ছবিটিতে এমন কিছু রয়েছে যা দর্শকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করবে।
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা