শহীদ নূর হোসেনের জন্ম ঢাকার নারিন্দায়। ১৯৬১ সালে। বাড়ি পিরোজপুর জেলার মঠবাড়িয়া উপজেলার ঝাটিবুনিয়া গ্রামে। বেবিট্যাক্সি ড্রাইভার মজিবর রহমান তার বাবা। ঢাকার বনগ্রামের রাজাসুন্দরী প্রাইমারি স্কুলে প্রাথমিক শিক্ষা লাভ। এরপর গ্র্যাজুয়েট স্কুলে অষ্টম শ্রেণী পর্যন্ত পড়েন। স্কুল ছেড়ে মোটর ড্রাইভিং প্রশিক্ষণ নিয়েছিলেন। ঢাকা মিনিবাস সমিতিচালিত বাসের সুপারভাইজার হিসেবে দীর্ঘকাল দায়িত্ব পালন করেন। স্বাধীনতা লাভের পর থেকে ঢাকার বনগ্রামে বাস। আওয়ামী লীগের কর্মী ছিলেন। মিটিং, মিছিল ও জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন। ১৯৮৭ সালের ১০ নভেম্বর হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ সরকারের পদত্যাগ এবং নির্দলীয় ও নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে সংসদ নির্বাচনের দাবিতে বিরোধী জোট ও দল (আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন আটদলীয় জোট, বিএনপির নেতৃত্বাধীন সাতদলীয় জোট, পাঁচদলীয় জোট এবং জামায়াতে ইসলামী) ঢাকা অবরোধ কর্মসূচি পালন করে। পুলিশের গুলিতে জিপিওর সামনে জিরো পয়েন্টে নূর হোসেন নিহত হন। তখন তার বুক ও পিঠে লেখা ছিল ‘গণতন্ত্র মুক্তি পাক : স্বৈরাচার নিপাত যাক’। এই বীরোচিত জীবনদানের ফলে নূর হোসেন সংগ্রামের প্রতীক হিসেবে মর্যাদা লাভ করেন। পরবর্তি সময়ে এরশাদ সরকার পতন আন্দোলনে তার স্মৃতি আন্দোলনকারীদের বিপুল শক্তি ও সাহস জোগায়। আজ তার মৃত্যুবার্ষিকী। হ
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা