কুকুর না মেরে জলাতঙ্ক থেকে রায় গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে : চসিক মেয়র
- চট্টগ্রাম ব্যুরো
- ২১ সেপ্টেম্বর ২০১৮, ০০:০০
চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন বলেছেন, সাধারণত ৫টি প্রাণী কুকুর, বিড়াল, শিয়াল, বেজি ও বানরের কামড় বা আঁচড়ের মাধ্যমে জলাতঙ্ক রোগ ছড়ায়। প্রতি বছর ২৫ হাজার গবাদিপশু এ রোগের শিকার হয়ে থাকে। শহরে সচরাচর কুকুরের উৎপাত বেশি এবং কুকুরের আক্রমণে মানুষ আক্রান্ত হয় বেশি। কিন্তু পরিবেশ অধিদফতরের আইনি বাধার কারণে কুকুর নিধন করা যাচ্ছে না। জলাতঙ্ক রোগ থেকে রার বিষয়টি সরকার গুরুত্বসহকারে বিবেচনায় নিয়েছে। কুকুরের কামড়ের আধুনিক ব্যবস্থাপনা, ব্যাপক হারে কুকুরকে জলাতঙ্ক প্রতিষেধক টিকাদান, কুকুরের পরিকল্পিত সংখ্যা নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে দেশ থেকে জলাতঙ্ক নির্মূলের ল্েয একটি কর্মকৌশল বাস্তবায়ন চলছে। ২০২২ সালের মধ্যে দেশ থেকে জলাতঙ্ক নির্মূল হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন এলাকায় ব্যাপকহারে কুকুরের টিকাদান (এমডিভি) কার্যক্রম ২০১৮ বাস্তবায়নের ল্েয গতকাল বৃহস্পতিবার কর্পোরেশনের কেবি আবদুচ ছত্তার মিলনায়তনে অবহিতকরণ সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মেয়র এ কথা বলেন।
স্বাস্থ্য ও শিা স্ট্যান্ডিং কমিটির চেয়ারম্যান কাউন্সিলর নাজমুল হক ডিউকের সভাপতিত্বে সভায় বক্তব্য রাখেন কর্পোরেশনের সচিব মোহাম্মদ আবুল হোসেন, চট্টগ্রামের সিভিল সার্জন আজিজুর রহমান, কর্পোরেশনের প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা: সেলিম আকতার চৌধুরী। অনুষ্ঠান সঞ্চালনায় ছিলেন চসিক স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা: মোহাম্মদ আলী। অনুষ্ঠানে জলাতঙ্ক রোগের সম্ভাব্য কারণ প্রতিকার সম্পর্কে একটি সচিত্র প্রতিবেদন উপস্থান করেন স্বাস্থ্য অধিদফতরের রোগ নিয়ন্ত্রণ শাখার স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা: কামরুল ইসলাম। এতে কাউন্সিলর সাইয়েদ গোলাম হায়দার মিন্টু, হাজী নুরুল হক, গিয়াস উদ্দিন, এ এফ কবির মানিক, হাসান মুরাদ বিপ্লবসহ চসিক পরিচালিত মেমন মাতৃসদন ও জেনারেল হাসপাতালের স্বাস্থ্য কর্মকর্তা, জোনাল মেডিক্যাল অফিসার ও স্বাস্থ্য সহকারীরা উপস্থিত ছিলেন।
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা