চৌদ্দগ্রামে ১১ ডাকাত আটক
- চৌদ্দগ্রাম (কুমিল্লা) সংবাদদাতা
- ২১ জানুয়ারি ২০২০, ০০:০০
কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম থেকে মহাড়কে ডাকাতি করে বেড়ানো ১১ দুর্বৃত্তকে আটক করেছে পুলিশ। ডাকাতির অভিযোগে দেশীয় অস্ত্রসহ ১১ জনকে আটক করেছে থানা পুলিশ। গতকাল সোমবার কুমিল্লার পুলিশ সুপার সৈয়দ নুরুল ইসলাম ও চৌদ্দগ্রাম থানার ওসি (অপারেশন) ত্রিনাথ সাহা এ কথা জানান। আটক ডাকাতেরা হচ্ছেÑ সদর দক্ষিণ মডেল থানার দিশাবন্দ গ্রামের মৃত জাহাঙ্গীরের ছেলে জহির হোসেন, শহিদুল ইসলামের ছেলে জহিরুল ইসলাম, উত্তর রামপুরের মৃত আবুল হোসেনের ছেলে কামরুল হাসান সবুজ, আবদুল কুদ্দুসের ছেলে ফেরদৌস হোসেন, মৃত মাহতাব হোসেনের ছেলে কামাল হোসেন, আবদুল কুদ্দুসের স্ত্রী মনোয়ারা বেগম, ছেলে বুলেট, মোস্তফাপুর গ্রামের আবদুল ওহাবের ছেলে নেয়ামত উল্লাহ, শ্রীমন্তপুরের জয়নাল আবেদীনের ছেলে জুয়েল প্রকাশ আকাশ, চৌদ্দগ্রামের উজিরপুর ইউনিয়নের শুয়ারখিল গ্রামের ফারুক আহম্মেদের ছেলে ফাহিম আহম্মেদ ও চাঁদপুরের হাজীগঞ্জের রামপুর গ্রামের আনোয়ার হোসেনের ছেলে সুমন হাসান।
জানা গেছে, গত রোববার রাত পৌনে ৮টায় ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের চৌদ্দগ্রামের বাবুচি বাজার এলাকায় গাড়ির জন্য অপেক্ষায় ছিলেন রংপুর বদরগঞ্জ থানার নাটারাম গ্রামের শাহ আলমের ছেলে শাহীন আলম। কিছুক্ষণের মধ্যে কুমিল্লা-ল-১১-০২৩৬ নম্বারের মোটরসাইকেলে তিনজন ডাকাত তার ওপর অতর্কিতে হামলা করে। ডাকাতরা শাহীনকে হত্যার চেষ্টা করে এবং টাকা ও মোবাইল সেট ছিনিয়ে নেয়। এ সময় তার চিৎকারে মহাসড়কে ডিউটিতে থাকা পুলিশ ধাওয়া করে ডাকাত জহির হোসেন ও জহিরুল ইসলামকে একটি চাকু, লুণ্ঠিত ব্যাগ ও নগদ টাকাসহ আটক করে। অন্যরা পাশের গ্রামের দিকে পালিয়ে যায়। রাত সাড়ে ১০টায় পুলিশ পাশের এলাকায় অভিযান শুরু করে। পরে ধাওয়া করে ডাকাতদের একটি মাইক্রোবাস থামিয়ে আটজনসহ মূল ডাকাত বুলেটকে আটক করে। পরে তাদের কাছ থেকে পাঁচটি রামদা, দুইটি দেশীয় তৈরি চাইনিজ কুড়াল উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় চৌদ্দগ্রাম থানায় মামলা প্রস্তুতি চলছিল বলে জানা গেছে।
গুড় বিক্রি হয়ে থাকে। বেসরকারি হিসেবে এই গুড় উৎপাদনের পরিমাণ আরো বেশি।
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা