০৫ মে ২০২৪, ২২ বৈশাখ ১৪৩১, ২৫ শাওয়াল ১৪৪৫
`


রাজশাহীকে হারাল খুলনা

চট্টগ্রামে রান বন্যার ম্যাচ ড্র
-

রানবন্যায় জহুর আহমেদ ভাসলেও জয়-পরাজয় নির্ধারিত হয়েছে। এ ম্যাচে খুলনা সাত উইকেটে জিতেছে রাজশাহীর বিপক্ষে। তবে জহুর আহমেদে সেঞ্চুরি আর সেঞ্চুরি। ঢাকার সাইফের অপরাজিত ২২০ রানের পর জবাব দিয়েছে রংপুরও। ইনিংস লিড নিতে না পারলেও ৫০৮ রানে অলআউট হওয়া রংপুরের পক্ষে সেঞ্চুরি করেছেন লিটন কুমার দাস ও নাইম ইসলাম। ১২২ ও ১৩৫ এ থেমেছেন তারা। এতে হয়ে যায় এ ম্যাচ ড্র।
খুলনায় স্বাগতিকেরা বোলিংয়ে নৈপুণ্য দেখিয়ে জিতেছে রাজশাহীর বিপক্ষে। রাজশাহী প্রথম ইনিংসে ২৬১ রান করার পর খুলনা খুব বেশি রান করেনি। তাদেরও তারা অলআউট করে দিয়েছিল ৩০৯ রানে। এরপর ম্যাচের তৃতীয় দিনে খুলনার বোলারেরা চমৎকার বোলিং করে ১৭০ রানে গুটিয়ে দেয় তাদের দ্বিতীয় ইনিংস। আল আমিন ও আব্দুর রাজ্জাকের বোলিংয়ের সামনে উড়ে যায় রাজশাহীর দ্বিতীয় ইনিংস। ফলে খুলনার সামনে দ্বিতীয় ইনিংসে ১২৩ রানের জয়ের টার্গেট দাঁড়িয়েছিল। ওই দিনই ১ উইকেট হারিয়ে ১৫ রান করে কাল ম্যাচের শেষ দিনে সৌম্য সরকার ক্রিজের এক প্রান্তে অপরাজিত থেকে ইমরুল কায়েস ও মোহাম্মাদ মিথুনকে হারালেও মিরাজকে সাথে নিয়ে পৌঁছে যায় তারা জয়ের মার্কে। সৌম্য ৫৯ রানে ৫০ করেছিলেন অপরাজিত। অন্যদের মধ্যে ইমরুল কায়েস আউট হয়েছিলেন ২২ ও মিথুন ২৭ করে। মিরাজ ১৪ করে অপরাজিত থেকে জয় নিয়ে মাঠ ছাড়েন। লিগে এটা খুলনার প্রথম জয়। রাজশাহীর শফিউল, মোহর শেখ ও সানজামুল লাভ করেন একটি করে উইকেট। খুলনার নুরুল হাসান ম্যান অব দ্য ম্যাচের পুরস্কার লাভ করেন।
জহুর আহমেদে টায়ার-১ এ অন্য খেলায় ঢাকা সাইফের ডাবলের সুবাদে ৫৫৬/৮ রান করে ইনিংস ডিক্লেয়ার করে। এরপর রংপুরও প্রতিরোধ গড়ে তোলে। দেখেশুনে খেলে লিটন ও নাইম ইসলাম সেঞ্চুরি করে দলকে পরাজয়ের শঙ্কামুক্ত করে ফেলেন। কাল চতুর্থ বা শেষ দিনে নাইম তার আগের দিনের ১২৪ রান নিয়ে খেলতে নামেন তানভির হায়দারকে (৫২) নিয়ে। ১১ রান যোগ করে নাইম আউট হয়ে গেলেও তানভির ভালো করেন। সোহরাওয়ার্দী শুভকে নিয়ে দলকে নিয়ে যান পাঁচ শতাধিক স্কোরের লক্ষ্যে। তানভির ৭৩ করে আউট হলেও শুভ ৯২ রানে যেয়ে থামতে হয়। তাকে সাপোর্ট দিতে পারেনি শেষের ব্যাটসম্যানরা। নতুবা সেঞ্চুরি হয়ে যেত তারও। ১৯৮ বল খেলে ওই রান করেন তিনি এক ছক্কা পাঁচ চারের সাহায্যে। অন্যদের মধ্যে রবিউল হকও বেশ দৃঢ়তা দেখান। তিনি করেন ৩৪ রান। ১৮০.৫ ওভারে ওই রান করে প্রথম ইনিংস শেষ করে তারা। এতে অবশ্য প্রথম ইনিংসে পিছিয়ে ছিল। নির্ঘাত ড্র হওয়া এ ম্যাচে এরপর নিয়ম রক্ষার জন্যই দ্বিতীয় ইনিংসের ব্যাটিংয়ে নামে ঢাকা। দিনের শেষ মুহূর্তে ৩ ওভারে বিনা উইকেটে ১০ রান করার পর ম্যাচ ড্রয়ের ঘোষণা হয়। তবে ড্র হওয়া এ ম্যাচে ডাবল সেঞ্চুরির জন্য সাইফকে ম্যান অব দ্য ম্যাচের জন্য নির্বাচিত করা হয়।


আরো সংবাদ



premium cement
শায়েস্তাগঞ্জে সাবেক সেনা সদস্য ট্রাকচাপায় নিহত ইসরাইল-গাজা যুদ্ধবিরতি আলোচনা নিয়ে কায়রোতে জোরদার প্রচেষ্টা ভার্জিনিয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ২৫ ফিলিস্তিনপন্থী বিক্ষোভকারী আটক গাজীপুরে তুলার গুদামে আগুন স্টপেজের দাবিতে ফরিদপুরে প্রথম দিনই ট্রেনের গতিরোধ সন্দেশখালির ধর্ষণের অভিযোগ সাজানো, বিজেপি নেতার ভিডিওতে তোলপাড় খাগড়াছড়ির দীঘিনালায় বজ্রপাতে মা-ছেলের মৃত্যু গ্রীষ্মমণ্ডলীয় ঘূর্ণিঝড় পূর্ব আফ্রিকায় মানবিক সঙ্কটের অবনতির হুমকি স্বরূপ এ জে মোহাম্মদ আলীর সম্মানে সুপ্রিম কোর্টের বিচারকাজ বন্ধ ঘোষণা অনির্দিষ্টকালের জন্য সারাদেশে কর্মবিরতিতে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কর্মকর্তা-কর্মচারীরা ভিসা অব্যাহতি ও বাণিজ্য সম্প্রসারণ নিয়ে বাংলাদেশ-মিসরের আলোচনা

সকল