দুর্নীতির মাত্রা বিবেচনায় ঘটনার অনুসন্ধান ও তদন্ত করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। ব্যক্তির পরিচয় ও অবস্থান দেখে কাজ করে না বলে জানিয়েছেন দুদক সচিব মুহাম্মদ দিলোয়ার বখত।
দুদক নিয়ে প্রকাশিত ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশÑ টিআইবির এক প্রতিবেদনের প্রতিক্রিয়ায় গতকাল বুধবার রাজধানীর সেগুনবাগিচায় দুদক প্রধান কার্যালয়ে দুদক সচিব এ মন্তব্য করেন।
মুহাম্মদ দিলোয়ার বখত বলেন, দুদক কারো উদ্দেশ্যে ব্যবহার হয় না। ক্ষমতাসীন দলের লোকদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নিচ্ছে দুদক। কমিশন নিজেদের সিদ্ধান্তে চলে, স্বচ্ছতার সাথে কাজ করে।
দুদক সচিব আরো বলেন, কারো ভাবমূর্তি যেন নষ্ট না হয় সেটাও খেয়াল রাখে দুদক। সম্পদের হিসাব দেয়ার বিষয়ে দুদক কাজ করছে।
প্রসঙ্গত, মঙ্গলবার দুদক নিয়ে প্রকাশিত টিআইবির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দুদকবিরোধী দলের রাজনীতিকদের হয়রানি এবং ক্ষমতাসীন দল ও জোটের রাজনীতিকদের প্রতি নমনীয়তা প্রদর্শনের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে।
পাপিয়ার অবৈধ সম্পদের খোঁজ নিচ্ছে দুদক
র্যাবের অভিযানে গ্রেফতার যুব মহিলা লীগের বহিষ্কৃত নেত্রী শামীমা নূর পাপিয়ার অবৈধ সম্পদের খোঁজ নিচ্ছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। এ তথ্য জানান দুদক সচিব মুহাম্মদ দিলোয়ার বখত।
তিনি বলেন, পাপিয়ার আশপাশে যারা ছিল তাদের দিকেও গোয়েন্দা নজর রাখা হচ্ছে। তার সহযোগীরাও আইনের আওতায় আসবে। পাপিয়ার সম্পদ, তার উৎস, ক্ষমতা, বিদেশে অর্থ পাচারÑ সব কিছুই অনুসন্ধানের আওতায় আছে বলে জানান তিনি।
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা