৩০ এপ্রিল ২০২৪, ১৭ বৈশাখ ১৪৩১, ২০ শাওয়াল ১৪৪৫
`


দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি

-

করোনাকালে মানুষ চাকরিচ্যুত হয়েছে। হাজার হাজার তরুণ বেকার। আয় কমেছে নি¤œ ও মধ্যবিত্তদের; কিন্তু দাম কমেনি নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের। ৩০ টাকার পেঁয়াজ ৭০-৭৫ টাকা বিক্রি হচ্ছে। ২০ টাকার আলু ৪০ টাকা। চাল-ডাল ও তেল সব কিছুর দাম বেড়েছে। করোনাকালেও দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে জনমনে অসন্তোষ দেখা দিয়েছে। কিন্তু কোনো কোনো মন্ত্রীর ভিন্নসুর। তিনি বলছেন, মানুষের আয় বেড়েছে। তাই দ্রব্যের দাম বাড়লে মানুষের তেমন ক্ষতি হবে না। এ সময়ে সবচেয়ে বেশি কষ্টে আছে বন্যাকবলিতরা। তাদের আয়-রোজগারের সুযোগ নেই। কিছু মানুষ যা মাইনে পায়, এ দিয়ে সংসার চালানো দুঃসাধ্য। মানুষ করোনাকালে খুব কষ্টে আছে। পেঁয়াজ নিয়ে কিছুদিন পরপর ‘নাটক’ দেখা যায় প্রতিবেশী রাষ্ট্রের। বন্ধুরাষ্ট্র হয়েও হুট করে পেঁয়াজ রফতানি বন্ধ করা সত্যি দুঃখজনক। তদুপরি, চার দিকে ভেজাল আর ভেজাল। ভেজাল দ্রব্য বেশি দামে কিনতে হচ্ছে। দ্রব্যমূল্যের দাম যাতে স্থিতিশীল হয়, এ জন্য প্রত্যেক এরিয়ার ম্যাজিস্ট্রেটদের দফায় দফায় বাজার তদারকির আহ্বান জানাচ্ছি এবং প্রশাসন এ বিষয়টি আমলে নেয়া দরকার।
তাসনিম হাসান মজুমদার
শিক্ষার্থী, চট্টগ্রাম কলেজ, চট্টগ্রাম


আরো সংবাদ



premium cement