০৪ মে ২০২৪, ২১ বৈশাখ ১৪৩১, ২৪ শাওয়াল ১৪৪৫
`


ভিক্টোরিয়ান্সে পেরে উঠল না ডায়নামাইটস

উইকেট নেয়ার পর সাকিবকে অভিনন্দন জানাচ্ছেন সতীর্থরা :শফিউদ্দিন বিটু -

আবারো ব্যাটে দুর্বলতা সাকিবদের! আসলে কি-ই বা করার আছে। প্রতিপক্ষ বোলারদের মধ্যে রয়েছেন তিসারা পেরেরা, শহীদ আফ্রিদি, ওয়াহাব রিয়াজদের মতো ক্রিকেটার। সাথে অভিজ্ঞ আরেক তারকা তামিম ইকবাল। রাতের ম্যাচে ১৫৩ই যেন অনেক বড় টার্গেট হয়ে দাঁড়িয়ে গিয়েছিল ডায়নামাইটসের। অবশ্য ব্যাটিংয়ে অগোছালো ভাবটা আর যায়নি। সাকিব ভালো করলে ঠিক আছে। সাকিব ব্যর্থ মানেই দলেরও বিপর্যয়। এমনটাই পরিলক্ষিত হচ্ছে। কালও ঘটেছে অমনটাই। অবশ্য কুমিল্লাও বা কম কিসে! টি-২০ ক্রিকেটে এক্সপার্টরা যেন একীভূত দলটিতে। তিসারা ও আফ্রিদি। চুলচেরা হিসাব কষেই নিজেরাও খেলেন, সতীর্থদেরও উৎসাহিত করেন। তেমনই এক ম্যাচে তারা জিতেছে সাত রানে। মাঝারিমানের (১৫৪) ওই টার্গেটে শুরুতে হজরতুল্লাহ ও রনি তালুকদারের আউটটা বেশ ভুগিয়েছে। নারিন ও রসুলীরাও বেশিদূর যেতে পারেননি। সাকিব একটু নিচেই নেমেছিলেন। কিন্তু কাজ হয়নি তাতেও। একবার আন্দ্রে রাসেলকে নিয়ে বেশ ভালোই খেলছিলেন। ২৪ বলে ৪৬ করেছিলেন রাসেল। কিন্তু রাসেল আউট হওয়ার পর থেকেই শুরু। সাকিব চেষ্টা করেছিলেন। তিনিও আউট হয়ে যান রাসেলের আউট হওয়ার ৬ রানের মাথায়। দলের রান তখন ১১৮। পরের কাজটুকু শুভাগত ও নুরুল হাসানরা আর পারেননি। ফলে ইনিংস শেষ হয়ে যায় ১৪৬ রানে। ৯ উইকেটে ওই রান করে তারা। সাকিব ১৯ বলে করেছিলেন ২০ রান। তিসারা নেন তিন উইকেট।
এর আগে সাকিব, আন্দ্রে রাসেল ও রুবেলের বোলিংয়ের সামনে বেশি দূর নিয়ে যেতে পারেনি কুমিল্লা তাদের স্কোর। ১৫৩ রানেই থেমে গেছে তারা ডায়নামাইটসের মতো বড় দলের সাথে লড়াইয়ে। মিরপুরে রাতের এ ম্যাচে ১৫৩ একেবারে যে কম ছিল তাও না।
এ ম্যাচে কুমিল্লার ইনিংস ওপেনিংয়ে নামে তামিম ও এনামুল বিজয়। বিজয় আউট হয়ে যান ১ রান করেই। দলীয় ২৭ রানে আউট হন ইমরুল কায়েস। এরপর তামিম ও শামসুর রহমান মিলে দলের রান এগিয়ে নেয়ার চেষ্টা করেন। দলীয় ৭৮ রানে আউট হন তামিম। অবশ্য সাকিব সে চেষ্টাই করেছিলেন। তামিম ক্রিজে থাকা মানেই রান। সাকিবের সে চেষ্টা সফল। ২৯ বলে ৩৪ করে আউট হন তামিম। এরপর শামসুর রহমান ও আফ্রিদি মিলে দলীয় স্কোর এগিয়ে নেয়ার চেষ্টা করলেও তাতে তেমন সফল হননি তারা। আফ্রিদি এ ম্যাচেও পারেননি সেভাবে ব্যাটিং করতে। আউট হয়েছেন তিনি ৮ বল খেলে ১৬ রানে। দলীয় ১১২ রানের কথা। ওই সময় আউট হন দীর্ঘক্ষণ ক্রিজে থাকা শামসুর রহমানও। এরপর তিসারা পেরেরা একা যা করেন। এতে দলীয় স্কোর পৌঁছে যায় ওই পর্যায়ে। তিসারা ১২ বলে করেন ২৬ রান। যার মধ্যে রয়েছে তিনটি ছক্কার মার। দুর্ভাগ্য তার। রানআউট না হলে আরো কিছু রান যোগ করতে পারতেন তিনি।
বোলারদের মধ্যে সাকিব ২৪ রানে নেন ৩ উইকেট। এ ছাড়া আন্দ্রে রাসেল ও রুবেল হোসেন নেন দু’টি করে উইকেট। তিসারা পেরেরা ম্যান অব দ্য ম্যাচের পুরস্কার লাভ করেন অলরাউন্ড পারফরম্যান্স করার সুবাদে।


আরো সংবাদ



premium cement
ইসরাইলগামী সকল জাহাজে হামলার হুমকি হাউছিদের কংগ্রেস সর্বোচ্চ চেষ্টা করেও ৫০ আসন পাবে না : মোদি প্যারিসের বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ফিলিস্তিনিপন্থী শিক্ষার্থীদের সরিয়েছে পুলিশ চুক্তিতে সম্মত হতে হামাসকে ৭ দিনের আল্টিমেটাম ইসরাইলের গফরগাঁওয়ে লরিচাকায় পিষ্ট হয়ে নারী নিহত রোহিঙ্গা গণহত্যা : মিয়ানমারের বিরুদ্ধে মামলার দ্রুত নিরসনে আশাবাদী বাংলাদেশ-গাম্বিয়া দোয়ারাবাজারে মইন হত্যাকারীদের গ্রেফতার দাবিতে বিক্ষোভ সাংবাদিকদের সুরক্ষায় প্রতিটি দেশের প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান জলবায়ু সঙ্কট মোকাবেলায় অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন জোরদারের আহ্বান এডিবি প্রেসিডেন্টের মিরসরাইয়ে তীব্র তাপদাহে মরছে মাছ : লোকসানের মুখে চাষিরা মহেশখালীতে ত্রিমুখী লড়াইয়ের সম্ভাবনা, এগিয়ে জয়নাল

সকল