আমাদের শরীরের জন্য পানি অপরিহার্য। পানি ছাড়া জীবন চিন্তাই করা যায় না। কিন্তু মহান আল্লাহর হুকুম পালন করতে আমরা দীর্ঘ সময় পানাহার ছাড়াই থাকি। পানীয় অনেকক্ষণ পান করা হয় না বলেই রমজানে পানিশূন্যতা দেখা দিতে পারে। কিন্তু আমরা যেন সহজেই পানিশূন্যতায় না ভুগি সে জন্য মহান আল্লাহ তায়ালা আমাদের শরীরে বিশেষ ব্যবস্থা করে দিয়েছেন। কিডনি সে কাজ করে। আমরা যখন পানি কম খাই কিডনি যেটি রেচনের কাজ করে তা কম পরিমাণে মূত্র প্রস্তুত করে। ফলে শরীরে পানিশূন্যতা কম দেখা দেয়। রমজানে এ কাজটিই হয়। তাই আমরা সহজেই পানিশূন্যতায় ভুগি না। তারপরও কিছু কিছু টিপস মেনে চললে পানিশূন্যতা হয় না বললেই চলে।
প্রথমত. ইফতারির পর আমাদের প্রচুর পানি পান করতে হবে। ইফতারির পর থেকে সাহরি পর্যন্ত সারাদিনে যে পরিমাণ পানি দরকার তা পান করতে হবে। যদি পানি কম পান করা হয় তাহলে কিন্তু পানিশূন্যতা দেখা দিতে পারে। ইফতারি খেজুর দিয়ে শুরু করা স্বাস্থ্যকর। এরপরই কিন্তু পানীয় বেশি পরিমাণে পান করতে হবে। জুস, ডাবের পানি, শরবত, পানির পাশাপাশি পান করতে পারেন। তারাবিহ নামাজে পানি নিয়ে যান। নামাজের ফাঁকে ফাঁকে পানি পান করুন। যদি ঘাম বেশি হয়, রক্তচাপ কম থাকে তাহলে ওরস্যালাইন পান করতে পারেন। সাহরিতেও পানি বেশি করে পান করুন।
চা, কফি বেশি পান করলে প্রসাব বেশি হবে তাই পানিশূন্যতায় আক্রান্তের সম্ভাবনা বেশি থাকে। তাই রমজানে চা-কফি পান কমিয়ে দিন।
ঘাম বেশি হলেও কিন্তু পানিশূন্যতা দেখা দিতে পারে। তাই রোদে ভারী কাজ করবেন না।
রমজানে বেশি করে পানি ও পানীয় পান করুন, সুস্থ থাকুন।
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা