দুই চ্যাম্পিয়নের পথচলার দেড় দশক
- বিনোদন প্রতিবেদক
- ০১ জুন ২০২৩, ০০:০৫
এই প্রজন্মের শ্রোতাপ্রিয় দুই সঙ্গীতশিল্পী লিজা ও ঝিলিক। দু’জনেরই সঙ্গীতাঙ্গনে যাত্রা শুরু হয়েছিল ২০০৮ সালে। ২০০৮ সালে লিজা তখন পড়তেন দশম শ্রেণীতে। ঝিলিক পড়তেন নবম শ্রেণীতে। সেই বছরই দু’জন অংশ নেন দু’টি ভিন্ন রিয়েলিটি শোতে। ২০০৮ সালে লিজা দ্বিতীয়বারের মতো আয়োজিত ‘ক্লোজআপ ওয়ান তোমাকেই খুঁজছে বাংলাদেশ’-এর আয়োজনে চূড়ান্তপর্যায়ে চ্যাম্পিয়ন হয়ে বিজয়ের মুকুট পড়েন। অন্য দিকে চ্যানেল আই আয়োজিত প্রথমবারের ‘সেরাকণ্ঠ’ প্রতিযোগিতায় ঝিলিক চ্যাম্পিয়ন হন। অডিশনে লিজা প্রথম গেয়েছিলেন রুনা লায়লার গান ও ঝিলিক গেয়েছিলেন বেবী নাজনীনের গান। গানের ভুবনে এরপর দু’জনেরই পথচলা শুরু হয় পেশাগতভাবেই। লিজার প্রথম মৌলিক গান ছিল ‘ভুল করে যদি কখনো মনে পড়ে আমাকে’। গানটি লিখেছেন সাগর চৌধুরী, সুর সঙ্গীত করেছেন এস আই টুটুল। গানটি ইউটিউবে এক কোটি ৪১ লাখের বেশি ভিউয়ার্স উপভোগ করেছেন। অন্য দিকে ঝিলিকের প্রথম মৌলিক গান ছিল ‘কৃষ্ণচূড়া’। গানটি লিখেছেন ও সুর করেছেন শফিক তুহিন। সঙ্গীতায়োজন করেছেন বাপ্পা মজুমদার। এরপর দু’জনই আরো বেশ কিছু শ্রুতিমধুর মৌলিক গান প্রকাশ করেছেন। ‘এই তো ভালোবাসা’ সিনেমায় লিজা প্রথম প্লে-ব্যাক করেন। ঝিলিক প্রথম প্লে-ব্যাক করেন ‘মধুমিতা’ সিনেমায়। লিজার গানে হাতেখড়ি এম এ হাইয়ের কাছে। পরবর্তীতে জেলা শিশু একাডেমি, শিল্পকলা একাডেমিতে যথাক্রমে তিন বছর ও পাঁচ বছরের কোর্স সম্পন্ন করেন। ওস্তাদ সঞ্জীব দের কাছেও তিনি গানে তালিম নিয়েছেন। বর্তমানে তিনি আনোয়ার হোসেন আনুর কাছে তালিম নিচ্ছেন। ঁিঝলিকের গানে হাতেখড়ি এবং গানে নিজেদে পারদর্শী করে তোলা তারই বাবা আবদুল জলিলের কাছে। এরপর ওস্তাদ বাসন্তী গমেজ, মনীন্দ্রনাথ রায়ের কাছেও তালিম নেন। কিছু দিন আগে বাংলাদেশের সঙ্গীতাঙ্গনে লিজা তার গান দিয়ে অবদান রাখার জন্য তার মা নার্গিস সুলতানাকে ‘মা পদক ২০২৩’-এ ভূষিত করা হয়।
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা