নোয়াখালীর সোনাইমুড়ীতে যুবদলের এক নেতাকে গুলি করে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। পুলিশ লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে পাঠিয়েছে। বৃহস্পতিবার সকাল ১১টায় এ ঘটনা ঘটে।
জানা গেছে, সোনাইমুড়ী উপজেলার আমিশাপাড়া ইউনিয়ন যুবদলের যুগ্ম আহবায়ক ও একই ইউনিয়নের কেশাবপুর গ্রামের নুর ইসলামের পুত্র আমজাদ হোসেনকে সকাল ১১টায় তার বাড়ির সামনে থেকে অস্ত্রের মুখে একটি অটোরিকশা যোগে ৫-৭ জন দুর্বৃত্ত অপহরন করে নিয়ে নিয়ে যায়।
পরে পার্শবর্তী তুলাছারা গ্রামের একটি পরিত্যক্ত বাড়িতে নিয়ে গুলি করে হত্যা করে লাশ ফেলে চলে যায়। খবর পেয়ে সোনাইমুড়ী থানার পুলিশ লাশ উদ্ধার করে।
সোনাইমুড়ী থানার ওসি বলেন, এ ব্যাপরে মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে ।
আরো দেখুন : নোয়াখালীতে সন্তানের কোপে রক্তাক্ত মা
চাটখিল (নোয়াখালী) সংবাদদাতা; ১০ মার্চ ২০১৯, ১৯:০৮
নোয়াখালীর চাটখিল উপজেলার কেশুরবাগ গ্রামে গত শনিবার সকালে সম্পত্তি সংক্রান্ত বিরোধের জের ধরে মাকে কুপিয়ে গুরুতর জখম করল তার বড় ছেলে মোঃ হেলাল (৩৯)। এসময় ছোট ভাই হোসেন আলী (৩৭) কে হত্যার চেষ্টা করা হয়।
গুরুতর আহত মা পেয়ারা বেগম (৬২) কে এবং ছোট ভাই হোসেন আলীকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। এ ব্যাপারে ছোট ভাই হোসেন আলী বাদী হয়ে ৪ জনের নামসহ অজ্ঞাত ১৪/১৫ জনের নামে চাটখিল থানায় অভিযোগ দায়ের করেছে।
অভিযোগে জানা যায়, শনিবার সকালে মোঃ হেলাল এর নেতৃত্বে ১৯/২০ জনের একদল সন্ত্রাসী লাঠি সোটা ও দেশীয় অস্ত্র নিয়ে হোসেন আলীর ঘরের পাশে কিছু জায়গা দখল করতে আসে। এ সময় হোসেন আলী বাধা দেওয়ার চেষ্টা করলে সন্ত্রাসীরা তাকে এলোপাতাড়ি মারধর করতে থাকে।
এ সময় হোসেন আলীর চিৎকারে মা পেয়ারা বেগম ও স্ত্রী হাসনা বেগম এগিয়ে এলে তাদেরকে সন্ত্রাসীরা এলোপাতাড়ি মারধর করে। সন্ত্রাসীদের দায়ের কোপে মা পেয়ারা বেগম গুরুতর যখম হয়। সন্ত্রাসীরা এ সময় হাসনা বেগমের শ্লীলতাহানি করে তার গলার সোনার চেইন নিয়ে যায়। যাওয়ার সময় সন্ত্রাসীরা হোসেন আলীকে যেকোন সময় প্রাণনাশের হুমকি দিয়ে যায়।
থানা পুলিশ অভিযোগ প্রাপ্তির কথা স্বীকার করেছে।
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা