তনকিং উপসাগরের মালিকানা চিহ্নিতকরণ নিয়ে চীনা উদ্যোগের প্রতি ভিয়েতনাম কোনো ধরনের আগ্রহ প্রকাশ না করায় ধারণা করা হচ্ছে যে হ্যানয় বিষয়টি রুদ্ধদ্বার বৈঠকে নিষ্পত্তি করতে চায়।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, চীন 'নীরবে' তাদের অবস্থান প্রকাশ করার কারণে তারা গুরুত্বপূর্ণ এই সাগরীয় এলাকার ওপর তার কর্তৃত্ব প্রবলভাবে দাবি করতে পারে।
গত ১ মার্চ বেইজিং সাতটি ঘাঁটির একটি চিত্র প্রকাশ করে তনকিন উপসাগরের (চীনে তা বেইবু উপসাগর নামে পরিচিত) যে অবস্থান প্রকাশ করেছে, তা আন্তর্জাতিক সমুদ্র কনভেনশনের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ নাও হতে পারে।
চীন ১৯৯২ সালে তার প্রণীত টেরিটোরিয়াল সি অ্যান্ড কটিজুয়াস জোনের আলোকে এই সীমানা চিহ্নিত করে বলে গ্লোবাল টাইমস জানায়।
দক্ষিণ চীন সাগরের উত্তর-পশ্চিম অংশে অবস্থিত তনকিন উপসাগর রয়েছে ভিয়েতনামের উত্তরাঞ্চলীয় উপকূলীয় এলাকা এবং চীনের দক্ষিণাঞ্চলীয় ভূখণ্ড।
ইউনিভার্সিটি অব ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া ডিফেন্স অ্যান্ড সিকিউরিটি ইনস্টিটিউটের রিসার্চ ফেলো ট্রয় লি-ব্রাউন বলেন, ভিয়েতনামের কাছ থেকে আনুষ্ঠানিক কোনো সাড়া না পাওয়ার কারণ হতে পারে, তারা বেইজিংয়ের সাথে একান্তে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করতে চায়।
সূত্র : সাউথ চায়না মর্নিং পোস্ট
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা