০২ মে ২০২৪, ১৯ বৈশাখ ১৪৩১, ২২ শাওয়াল ১৪৪৫
`


বিপিএল টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশ জাতীয় দলে কতটা প্রভাব রাখছে?

বিপিএল বাংলাদেশের তরুণ ক্রিকেটারদের জন্য বড় মঞ্চ - ছবি : বিবিসি

বাংলাদেশের ঘরোয়া টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট লিগ বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের ষষ্ঠ আসর শুরু হচ্ছে ৫ জানুয়ারি। ২০১২ সাল থেকে শুরু হয় এই টুর্নামেন্ট।

এরপর থেকে বাংলাদেশের ক্রিকেট সংশ্লিষ্টরা প্রতি বছরই এই আসর থেকে নতুন ক্রিকেটার তুলে আনার লক্ষ্যে এই আসরের দিকে চোখ রাখে।

এর আগে সাব্বির রহমান, তাসকিন আহমেদ, নুরুল হাসান সোহান, আবু হায়দার রনির মতো ক্রিকেটাররা উঠে এসেছেন এই আসর থেকে।

টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে মিশ্র একটি বছর কাটিয়েছে বাংলাদেশ।

তবে জয়-হারের যেই অনুপাত সেখানে টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটেই বাংলাদেশ সবচেয়ে বেশি ব্যর্থ।

বিশেষত আফগানিস্তানের সাথে বাংলাদেশের তিন ম্যাচ সিরিজে ৩-০ তে হার ২০১৮ সালের একটা বড় নেতিবাচক দিক ছিল।

বাংলাদেশ ২০১৮ সালে ১৬টি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলেছে। এখানেও কখনো খুব ভালো, কখনো খুব বাজে খেলেছে বাংলাদেশ।

এই ১৬টি ম্যাচের মধ্যে মাত্র পাঁচটিতে জয় পেয়েছে বাংলাদেশ।

তাই র‍্যাঙ্কিংয়ে উন্নতি না হওয়াতে বাংলাদেশ ২০২০ সালের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে সরাসরি খেলতে পারবে না।

টেস্টে নবম ও ওয়ানডেতে সপ্তম স্থানে থাকা বাংলাদেশ, টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে দশ নম্বরে আছে।

কিন্তু বিপিএল কী টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশ জাতীয় দলে প্রভাব রাখছে না?

‘বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগকে আমরা কীভাবে ব্যবহার করি সেটা একটা বড় প্রশ্ন। আমাদের যেসব ক্রিকেটার সম্ভাবনাময় তাদের জন্য বিপিএল বড় মঞ্চ। চার বা পাঁচজন করে বিদেশী খেলোয়াড় থাকবে, সেখানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালনে দেশী ক্রিকেটাররা বাঁধা পায়’, বলছিলেন বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের গেম ডেভেলপমেন্টের ন্যাশনাল ম্যানেজার নাজমুল আবেদীন ফাহিম।

এই চিত্রে কতটা পরিবর্তন আসছে জানতে চেয়েছিলাম বাংলাদেশের এই ক্রিকেট বিশ্লেষকের কাছে।

‘এই বছর যেসব খেলোয়াড়কে দেখছি, তাদের প্রস্তুতি নেয়ার ধরণ দেখে মনে হচ্ছে এটা একটা ভালো দিক। আমাদের খেলোয়াড়রা কিছুটা ভূমিকা পালন করতে না পারলে এধরণের ক্রিকেট খেলার কোনো অর্থ হয় না,’ বলছিলেন মি: ফাহিম।

ভারতের ঘরোয়া টি-টোয়েন্টি লিগ ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগ বা আইপিএলে মোট ৮টি দলে একাদশে অন্তত সাতজন করে ভারতীয় ক্রিকেটার খেলে থাকেন এবং সেক্ষেত্রে এমন আন্তর্জাতিক মানের টুর্নামেন্টে বড় ভূমিকা পালন করার সুযোগ পান অন্তত ৫৬ জন ভারতীয় ক্রিকেটার।

আইপিএল আসার পর থেকে ভারতের ক্রিকেটে মানে ক্রমবর্ধমান উন্নয়ন লক্ষ্যনীয়। যেখানে অর্থ যোগান ও ক্রিকেটীয় মানে উন্নয়ন একটা সমান্তরালে হচ্ছে।

যেহেতু বাংলাদেশের ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলোও বেশ বড় অঙ্কের অর্থ ঢেলে থাকেন দল গঠনে। সেক্ষেত্রে জাতীয় ক্রিকেটারদের ওপর দলের মালিকদের ভরসা রাখার একটা জায়গা দেখছেন মি: ফাহিম।

তিনি বলেন, টিম ম্যানেজমেন্টকে এখানে ভূমিকা রাখতে হবে।

রাজশাহী কিংসের অধিনায়কত্ব পেয়েছেন এবার মেহেদী হাসান মিরাজ।

এটা একটা দৃষ্টান্ত হতে পারে অন্য দলগুলোর জন্য।


আরো সংবাদ



premium cement
বাংলাদেশ-সৌদি আরবের যৌথ উদ্যোগে ইউরিয়া সার কারখানার সম্ভাব্যতা সমীক্ষা সম্পন্ন আগামী ২ বছর উন্নয়নশীল এশীয় অর্থনীতির প্রবৃদ্ধি ৪.৯ শতাংশ থাকার আশা এডিবি প্রেসিডেন্টের চুয়াডাঙ্গায় আগুনে পুড়ে পানবরজ ছাই মিল্টন সমাদ্দারের বিরুদ্ধে অনেক অভিযোগ, রিমান্ডে নেয়া হবে : ডিবি বৃহস্পতিবার সারা দেশের স্কুল-কলেজ বন্ধ ভূরুঙ্গামারীতে চিকিৎসকের কপাল ফাটিয়ে দিলেন ইউপি সদস্য ‘পঞ্চপল্লীর ঘটনা পাশবিক, এমন যেন আর না ঘটে’ টি২০ বিশ্বকাপের পিচ পৌঁছেছে নিউইয়র্কের নাসাউ কাউন্টি স্টেডিয়ামে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া কমলাপুর স্টেশনে ট্রেন থেকে লাশ উদ্ধার মোরেলগঞ্জে বৃদ্ধের ফাঁস লাগানো লাশ উদ্ধার

সকল