পার্লামেন্টে অনুমোদন পাওয়ার পর লিবিয়ায় সেনা মোতায়েন শুরু করেছে তুরস্ক। প্রেসিডেন্ট রজব তাইয়েব এরদোগান বলেছেন, তার সেনাদের কাজ হবে ত্রিপোলিতে জাতিসঙ্ঘ সমর্থিত গভর্নমেন্ট অব ন্যাশনাল অ্যাকর্ডকে (জিএনএ) সহায়তা করে স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করা।
তবে এ নিয়ে সতর্কতা উচ্চারণ করেছে ইসরাইল, গ্রিস ও সাইপ্রাস। তারা তুরস্কের এমন উদ্যোগকে আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার প্রতি এক বিপজ্জনক হুমকি বলে আখ্যায়িত করেছে এবং সতর্ক করেছে এই বলে যে, এর মাধ্যমে জাতিসঙ্ঘের অস্ত্র নিষেধাজ্ঞা লঙ্ঘন করা হয়েছে।
জেনারেল খলিফা হাফতারের অধীনে যুদ্ধ করছে বিদ্রোহীরা। তাদের বিরুদ্ধে লড়াই করছে লিবিয়ার জিএনএ সরকার। জেনারেল হাফতারকে সমর্থন দিচ্ছে মিসর ও সংযুক্ত আরব আমিরাত।
অন্য দিকে জাতিসঙ্ঘ সমর্থিত সরকারকে সমর্থন দিচ্ছে তুরস্ক ও তার মিত্র কাতার। হাফতারের বিদ্রোহী বাহিনী রাজধানী ত্রিপোলি দখলের চেষ্টা করছে।
শনিবার একটি সামরিক অ্যাকাডেমিতে বিমান হামলার জন্য তাদেরকে দায়ী করা হয়। ওই হামলায় নিহত হয়েছে কমপক্ষে ৩০ জন। বিবিসি।
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা