০৫ মে ২০২৪, ২২ বৈশাখ ১৪৩১, ২৫ শাওয়াল ১৪৪৫
`


পথিকৃৎ শিল্পোদ্যোক্তা শেখ আকিজউদ্দীন

পথিকৃৎ শিল্পোদ্যোক্তা শেখ আকিজউদ্দীন - ফাইল ছবি

বিশিষ্ট শিল্পপতি, শিল্পোদ্যোক্তা ও সমাজসেবক শেখ আকিজউদ্দীন ১৯২৯ সালে খুলনার ফুলতলা উপজেলার মধ্যডাঙ্গা (বেজেরডাঙ্গা) গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। আদি নিবাস গোয়ালিয়ের মেঠ, মৌজা খোনকারের বেড় ইউনিয়ন মিঠেখালি থানা-মংলা, জেলা-বাগেরহাট। মায়ের নাম মতিনা বেগম। বাবা শেখ মফিজউদ্দীন ধান, চাল, নারিকেল এবং নিত্য ব্যবহার্য জিনিসের আড়তদারি ব্যবসায় করতেন। শেখ আকিজউদ্দীন মা-বাবার একমাত্র সন্তান ছিলেন। বাবা শেখ মফিজউদ্দীনও ছিলেন তার মা-বাবার একমাত্র সন্তান। প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষাগ্রহণের পরিবর্তে বাবার স্বাধীন ব্যবসায়ী চেতনা আয়ত্ত করেছিলেন শেখ আকিজউদ্দীন।

মধ্যডাঙ্গা প্রাথমিক বিদ্যালয়ে লেখাপড়া শুরু করলে দেখা গেল অসাধারণ তার মেধা। যে শ্রেণীতে তিনি উত্তীর্ণ হয়েছিলেন, তার যোগ্যতা তার চেয়েও অনেক বেশি। ফলে শিক্ষকরা তাকে প্রমোশন দিয়ে তৃতীয় শ্রেণী থেকে পঞ্চম শ্রেণীতে উত্তীর্ণ করেন। কিন্তু স্কুলে পড়া সম্ভব হয়নি, লেখাপড়ায় মন ছিল না। দরিদ্র পিতার সাহায্যে ব্যবসার কাজ শুরু করতে হয়। ডাব বিক্রি, চানাচুর, বাদাম ফেরি করার কাজ। ব্যবসায় ভুলভাল হলে বাবার কাছে বকা খেতে হতো। একদিন পিতা-পুত্রের মধ্যে বচসা হয়। আকিজ রাগ করে বাড়ি থেকে পালানোর সিদ্ধান্ত নেন। তখন তার বয়স ছিল ১২ বছর। মাটির ব্যাংকে জমানো ১৭ টাকা নিয়ে তিনি এক কাপড়ে বাড়ি থেকে পালিয়ে যান। মানুষ হয়ে বাড়ি ফিরবেন এই ছিল তার পণ।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক অধ্যাপক মো: মামুনুর রশীদের অপ্রকাশিত অভিসন্দর্ভ ‘মরহুম শেখ আকিজউদ্দীন প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক আকিজ গ্রুপ’, থেকে বাড়ি পালানো বালক আকিজের বড় হওয়ার কাহিনী জানতে পারি- ‘গভীর রাতে শিয়ালদা স্টেশনে এসে নেমে পড়ে আকিজ দেখেন অসংখ্য লোক প্ল্যাটফর্মের ওপর কাগজ বিছিয়ে শুয়ে আছে। এখান থেকে আকিজ জীবনের প্রথম পাঠ নিয়েছিল। স্টেশনের এই প্ল্যাটফর্মে হয় তার সেই নতুন জীবনের আশ্রয়। সারা দিন শহর বেড়িয়ে রাত কাটে তার এই স্টেশনে। এক পয়সায় কেনা খবরের কাগজ বিছিয়ে মাথার নিচে ইট দিয়ে শুয়ে থাকা। দৃঢ়-কঠিন জীবন, কিন্তু আকিজ স্বপ্ন দেখেছিল এক অসামান্য জীবন প্রত্যয়ের। কলকাতার পথঘাট আকিজউদ্দীনের অজানা। কিন্তু এই অজানাকে চেনা, শহর ঘুরে ঘুরে কাজের সন্ধান করা। ইতোমধ্যে মন্দার প্রভাব শহরময় ছড়ানো। অচেনা এক কিশোর আকিজ। তাকে কাজ দেবে কে? কিছু দিন ঘোরাফেরা চলল শহরের নানা জায়গায়। এতে পুঁজিও কমে আসতে থাকল। আয় নেই কিন্তু ব্যয় আছে। তদুপরি ছাতু খেয়ে জীবন ধারণ। এ অবস্থায় হাতের টাকা কয়টি কিভাবে কাজে লাগানো যায় সেই চিন্তা। পিতার সাথে ব্যবসার কাজ করার অভিজ্ঞতা ছিল তার। সেই চিন্তাটা তার মাথায় খেলছিল। একদিন শহরের পথে হাঁটতে হাঁটতে আকিজ লক্ষ করে বড় বাজারের রামলোচন স্ট্রিটের এক জায়গায় কমলালেবুর নিলাম হচ্ছে। বড় বাজারের বিভিন্ন জায়গায় নিয়মিত বিভিন্ন ফলের নিলাম হতো। এখান থেকে ফল কিনে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা বিভিন্ন জায়গায় বিক্রি করে। আকিজ পূর্ব অভিজ্ঞতা কাজে লাগাতে চাইল। সে খুচরা বিক্রেতার এই কমলালেবুর নিলাম অনেক সময় নিয়ে দেখছিল। সে নিলামের ডাকে অংশ নেয় এবং আড়াই টাকা দিয়ে চার ঝুড়ি কমলা ক্রয় করে। চার ঝুড়ি কমলা যখন কেনা হয়ে গেল, তখন আকিজ পড়ে আর এক বিপদে। ঝুঁকের মাথায় কমলা কেনা হয়েছে কিন্তু এই অজানা শহরের কোথায় বিক্রি হবে সেটি তো তার জানা নেই। হঠাৎ হাওড়া ব্রিজের কথা তার মনে এলো। সে ব্রিজ কিছু দিন আগে তৈরি হয়েছে। ব্রিজ নির্মাণের অনেক কাজ তখনো বাকি ছিল। ফলে অনেক শ্রমিকের আনাগোনা ছিল সেখানে। ওই জায়গাটিকে আকিজউদ্দীন তার কমলা বিক্রির উপযুক্ত ক্ষেত্র মনে করে। আকিজউদ্দীনের এই ছিল কলকাতা জীবনের প্রথম ব্যবসায়।

প্রথম দিনের ১০ পয়সা লাভ খুব কম ছিল না আকিজউদ্দীনের পক্ষে। এমন লাভ দেখে সে নিষ্ঠার সাথে ব্যবসায়টি করতে লাগল। এভাবে কিছু দিন ব্যবসায় করার পর সে লক্ষ করে তার হাতে প্রায় ৩০০ টাকা জমে গেছে। একসময় স্টেশনে তার ভাসমান জীবনের অবসান হলো। এ সময় তার বড় অঙ্কের মূলধন হওয়ায় তিনি ব্যবসায় পরিবর্তনের চিন্তা করলেন। আরো ভালো ও বড় ব্যবসায় কিভাবে করা যায়। তার খোঁজ করতে থাকলেন।

তখনকার কলকাতার রাস্তায় রাস্তায় একটি দৃশ্য দেখা যেত। চার চাকার ঠেলাগাড়িতে বিভিন্ন মনোহারি পণ্য সাজিয়ে ‘নিলামওয়ালা ছ-আনা’ যা নেবেন ছ-আনা’ ব্যবসায় খুব জনপ্রিয় ছিল। ঠেলাগাড়িতে ৩০-৩৫ ধরনের পণ্য রাখা হতো। এই দোকানিরা হিন্দিতে সুন্দর সুন্দর ছড়া কাটত। সেই সব ছড়ায় ক্রেতারা আকৃষ্ট হতো। দোকানিদের উদ্দেশও সফল হতো। তাদের পণ্যের বিক্রি ভালো হতো। ছোট ও উঠতি বয়সী ছেলেমেয়েরা নিলামওয়ালা ফেরিওয়ালার কাছ থেকে তাদের মনের মতো খেলনা বা মনোহারি দ্রব্য কিনতে পছন্দ করত। আকিজউদ্দীন চমকদার এই ব্যবসাটির প্রতি খুবই আকৃষ্ট হলেন। তিনি একটি নতুন নিলামওয়ালা ঠেলাগাড়ির দোকান ক্রয় করলেন। চমৎকার এবং আকর্ষণীয় ৩৫-৪০টি পণ্যে দোকানটি সাজালেন। সমস্যা হলো একটি। কারণ তিনি তখন পর্যন্ত হিন্দি ভাষা জানতেন না। যে হিন্দি ছড়াগুলো মুগ্ধকর ও ছেলেমেয়েদের আকৃষ্ট করে তিনি সেগুলো শিখতে চাইলেন। সে জন্য তিনি একজন হিন্দিভাষী সহকারী রাখলেন। এতে তার হিন্দি ছড়াগুলো আয়ত্ত করা সহজ হলো। কিছু দিনের মধ্যে তিনি ছড়াগুলো রপ্ত করে ফেললেন। তখন কিশোর আকিজউদ্দীনের মুখে হিন্দি ছড়াগুলো শুনে প্রচুর লোক তার দোকানে আসতে লাগল। এভাবে তার এ ব্যবসাও পুরোনো দোকানিদের ছাড়িয়ে যেতে লাগল। প্রায় পুরো এক বছর আকিজউদ্দীনের ‘নিলামওয়ালা ছ-আনা’ ব্যবসায় বেশ রমরমাভাবে চলল। কিন্তু ইতোমধ্যে তিনি পুলিশের খপ্পরে পড়লেন। শোনা যায় পুরোনো দোকানিরা তার বিরুদ্ধে পুলিশকে লাগিয়ে দেয়। অনুমতি ছাড়া রাস্তায় দোকান করার অভিযোগে পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে।

তখনকার ব্রিটিশ ভারতের আদালতে বিচারব্যবস্থা ছিল খুব কঠোর। শ্বেতাঙ্গ বিচারকরা কারণে-অকারণে ভারতীয়দের কঠোর শাস্তি দিত। কিন্তু আকিজউদ্দীনের বেলায় একটু ব্যতিক্রম হলো। তার চেহারায় একটা সাধারণ লাবণ্য ছিল। ছিল একটা নিষ্পাপ উজ্জ্বল মুখ। বিচারের সময় তার এ চেহারা দেখে বিচারকের মায়া হলো। বিচারক আকিজউদ্দীনকে মাত্র তিন দিনের জেল ও পাঁচ টাকা জরিমানা করেন। তবু নির্দোষ আকিজউদ্দীন এই জরিমানা ও জেল খাটার কথা মনে করে ভেঙে পড়েন। জেল থেকে ছাড়া পাওয়ার পর তিনি এই ব্যবসায় আর ফিরতে চাইলেন না। তিনি চার চাকার ঠেলাগাড়ি ও দোকানের সব পণ্য বিক্রি করে দিলেন।

হঠাৎ একদিন পূর্বপরিচিত পেশোয়ারের এক ফল ব্যবসায়ীর সাথে সাক্ষাৎ হয়ে গেল। তিনি কলকাতায় এসে প্রথম যে কমলালেবুর ব্যবসায় শুরু করেছিলেন, রামলোচন স্ট্রিটের সেই কমলালেবু বিক্রেতা ছিলেন এই পেশোয়ারের ব্যবসায়ী। তিনি আকিজউদ্দীনের কাছ থেকে তার কলকাতা জীবনের সব ঘটনা শুনলেন। উদ্যমী কিশোরের গল্প তার মনে ভীষণ নাড়া দিলো। আকিজউদ্দীনের প্রতি তিনি খুব স্নেহশীল হলেন। একদিন এই পেশোয়ার ব্যবসায়ী আকিজউদ্দীনকে বলেন, তিনি দেশে ফিরে যাচ্ছেন। আকিজউদ্দীন যদি ইচ্ছা করে তবে তার সাথে সে যেতে পারে এবং সেখানে গেলে সে নিশ্চিত মনে ফলের ব্যবসায় করতে পারবে। পেশোয়ার ব্যবসায়ীর এ কথায় আন্তরিকতা ছিল। নির্ভীক আকিজউদ্দীন তার প্রস্তাবে সম্মত হয়ে গেলেন। পেশোয়ারে তার প্রায় দু’বছর কেটে যায়। পেশোয়ারে স্বল্পকাল অবস্থান করলেও পরবর্তী জীবনে এর প্রভাব ছিল সুদূরপ্রসারী।

১৯৪০ সালে বাড়ি ছাড়ার পর আকিজউদ্দীনের প্রায় চার বছর কেটে গেছে। এ সময়ের মধ্যে তিনি একবারও বাড়ির সাথে যোগাযোগ করেননি। কাজেই এক ধরনের উৎকণ্ঠা তার মনে কাজ করছিল। ১৯৪৫ সালের দিকে তিনি নিজ গ্রাম মধ্যডাঙ্গায় প্রত্যাবর্তন করেন। বাড়ি ফেরার সময় তার কাছে পুঁজি জমেছিল প্রায় আট হাজার টাকা। এই পুঁজি ভরসা করে তিনি বাড়ি ফিরলেন। কিছু দিনের মধ্যে মা-বাবার মৃত্যুতে নিঃসঙ্গ হয়ে পড়লেন আকিজ। তখন তার বয়স মাত্র ১৯ বছর। সেই বয়সে ১৯৪৮ সালে তিনি বিয়ে করলেন সখিনা খাতুনকে। বিয়ের পর আকিজউদ্দীনের জীবনে বড় রকমের একটা পরিবর্তন আসে। নিজের চিন্তা ও সঙ্কল্পের প্রতি অনড় থাকেন। শুধু সাংসারিক কাজ করে নিজের স্বপ্ন ও সম্ভাবনাকে আকিজ নষ্ট করতে চাইতেন না। স্বাধীনচেতা আকিজউদ্দীন নিজের স্বপ্নকে সার্থক করতে চেয়েছিলেন। আর্থিক সামর্থ্য স্বল্প হলেও তিনি আত্মবিশ্বাসের প্রতি অটল ছিলেন। ’

১৯৫২ সালে আকিজ প্রথম বিড়ির ব্যবসায় শুরু করেন। বেজেরডাঙ্গা তার নিজ এলাকায় রেলস্টেশনের পাশে একটি মুদি দোকান প্রতিষ্ঠা করেন। ১৯৫৪-৫৫ সালে এ দোকানে তার মোট বিনিয়োগের পরিমাণ দাঁড়ায় প্রায় ৬০ হাজার টাকা। এক রাতে আকিজের পুরো দোকানটি পুড়ে নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। আকিজ এতটুকু ভেঙে পড়েননি তাতে। স্থানীয় লোকজনের সহায়তায় অচিরে তিনি গড়ে তোলেন নতুন দোকান। তার সততা, নিষ্ঠা, একাগ্রতা ও নিরলস পরিশ্রমের ফলে কিছু দিনের মধ্যে মোট মূলধনের পরিমাণ দাঁড়ায় প্রায় এক লাখ টাকা। পাশাপাশি আকিজ শুরু করেন ধান, পাট, চাল, ডাল, গুড় প্রভৃতির খুচরা ব্যবসায়। সব ক্ষেত্রে আকিজের প্রধান মূলধন ছিল বিশ্বস্ততা।

পরবর্তীকালে ষাটের দশকে ব্যবসায়িক কারণে চলে আসেন যশোরের সীমান্তবর্তী থানার নাভারণ পুরাতন বাজারে। এখান থেকে বিড়ির ব্যবসার ব্যাপক প্রসার ঘটান। গড়ে তোলেন দেশের সর্ববৃহৎ আকিজ বিড়ি ফ্যাক্টরি। উদ্ভাবনী মেধায় তিনি উন্মোচন করেন ব্যবসার নানা দিগন্ত। গড়ে তোলেন আকিজ তামাক ফ্যাক্টরি, আকিজ নেভিগেশন, আকিজ জুট মিল, আকিজ ম্যাচ ফ্যাক্টরি, আকিজ সিমেন্ট ফ্যাক্টরি ইত্যাদি শিল্পপ্রতিষ্ঠান। এখন প্রায় ৪০ হাজার কর্মী তার বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে নিয়োজিত থেকে জীবিকা নির্বাহ করছেন।

একজন সফল ব্যবসায়ী হওয়া সত্ত্বেও শেখ আকিজউদ্দীনের প্রাতিষ্ঠানিক কোনো শিক্ষা ছিল না। অক্লান্ত পরিশ্রম, কঠোর অধ্যবসায়, আপসহীন সততা, সর্বোপরি মহান আল্লাহর ওপর পরিপূর্ণ আস্থা তাকে সফলতার চূড়ান্ত শিখরে পৌঁছে দিয়েছে। অভিজ্ঞতা থেকে পাওয়া জ্ঞান তিনি সহজে নিজের জীবনে ব্যবহার করতে পেরেছিলেন। স্কুল-কলেজের শিক্ষা বিশাল বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলার ক্ষেত্রে প্রয়োজন হয়নি। মেধা ও প্রতিভার সমন্বয়ে গড়ে তোলা তার প্রতিষ্ঠানে এখন হাজার হাজার শ্রমজীবী মেহনতি মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয়েছে। বিরল এই ব্যক্তিত্ব ২০০৬ সালের ১০ অক্টোবর ৭৭ বছর বয়সে ইন্তেকাল করেন।

লেখক : উপকূলীয় উন্নয়ন অর্থনীতির বিশ্লেষক


আরো সংবাদ



premium cement
জাল দলিলে আপনার জমি দখল হয়ে গেলে কী করবেন? আমির খানকে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর বিশেষ সম্মাননা টানা জয়ের খোঁজে অপরিবর্তিত একাদশ নিয়ে মাঠে বাংলাদেশ ‘শুক্রবার ক্লাস নেয়ার বিষয়টি ভুল করে ফেসবুকে পোস্ট হয়েছিল’ চকরিয়ায় চিংড়ি ঘের থেকে একজনের লাশ উদ্ধার জনগণের কথা চিন্তা করে জনবান্ধব আইন তৈরি করতে হবে : আইনমন্ত্রী হাওরের ৯৭ শতাংশ বোরো ধান কাটা শেষ : কৃষি মন্ত্রণালয় শিক্ষকদের ওপর হামলাকারী শিক্ষার্থীদের বহিষ্কার চায় শিক্ষক সমিতি কিশোরগঞ্জে কালবৈশাখী ঝড়ে অন্তঃসত্তা মা ও পাঁচ বছরের ছেলের মৃত্যু ঝড়ে পড়ে যাওয়া মাদরাসা ঘর এক মাসেও মেরামত হয়নি গুচ্ছের‘বি' ইউনিটের ফল প্রকাশ, পাশ ৩১ হাজার

সকল