গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে পৌর শহরে বিষাক্ত মদপানে মৃত্যুর ঘটনা দৈনিক নয়া দিগন্তের অনলাইনে প্রকাশ হওয়ার পর তদন্তে মাঠে নেমেছে জেলা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণের কর্মকর্তারা।
শনিবারই তারা তাদের তদন্ত শুরু করেছেন। তদন্ত কর্মকর্তা ও জেলা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণের ইন্সপেক্টর আনোয়ারুল হাবীব জানান, ঘটনাটি জানার পর তারা তদন্তে নেমেছেন। গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে মারা যাওয়া সৈকতের মৃত্যুর কারণ অ্যালকোহল পানে মৃত্যু হয়েছে মর্মে রেকর্ড রয়েছে। এছাড়া মেহেদী হাসান সোহাগের মৃত্যুর বিষয়টি ও খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলে এ কর্মকর্তা জানান।
উল্লেখ্য, ঈদের পরের দিন বৃহস্পতিবার রাতে মৃত্যু দু’যুবক বন্ধুদের নিয়ে একসাথে মদ পান করেন। এর কয়েক ঘণ্টা পর তারা সবাই অসুস্থ হয়ে পড়েন। এদের মধ্যে তৌফিকুজ্জামান সৈকতকে (৩০) উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেয়া হলে সেখানে বৃহস্পতিবার রাতেই তার মৃত্যু হয়। আর শুক্রবার বেলা আনুমানিক বেলা ১১টায় বগুড়ার শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মেহেদী হাসান সোহাগ মারা যান।
মাদক সেবনে অসুস্থ হয়ে রানা, বাধন সরকার, বাপ্পী, রানা মিয়া ও অভি নামে পাঁচ যুবক বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান ও রংপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে।
স্থানীয় মিডিয়া কর্মীরা মাদকের ঘটনায় মৃত্যুর বিষয়টি এড়িয়ে গেলেও নয়া দিগন্ত অনলাইন ভার্সনে ‘গোবিন্দগঞ্জে বিষাক্ত মদপানে ২ জনের মৃত্যু, গুরুতর অসুস্থ ৫’ শিরোনামে তথ্যনির্ভর সংবাদটি প্রকাশ করে।
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা