০৫ মে ২০২৪, ২২ বৈশাখ ১৪৩১, ২৫ শাওয়াল ১৪৪৫
`


ম্যাকিয়াভেলিজম

দেশ জাতি রাষ্ট্র
-

২০১৩ সালে ইতালির নিকোলো ম্যাকিয়াভেলির ‘দ্য প্রিন্স’ রচনার পাঁচশতবার্ষিকী পূর্ণ হয়েছে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ওবামা তখন নির্বাচিত হয়েছেন মাত্র। ‘প্রিন্স’ রচনার পাঁচশতবার্ষিকী নিয়ে পাশ্চাত্যে একাডেমিক ডিসকোর্স বেশ সরব তখন। সে সময়ে পুলিৎজার বিজয়ী লেখক জারেড ডায়মন্ডকে ‘নিউ ইয়র্ক টাইমসে’র পক্ষ থেকে বলা হয়েছিল, প্রেসিডেন্ট ওবামাকে যদি কোনো বই পড়তে বলা হয় তাহলে তিনি কোন বইয়ের নাম দেবেন? জারেডের জবাব ছিলÑ ম্যাকিয়াভেলির ‘দ্য প্রিন্স’। এখন এই সময়ে রাষ্ট্রবিজ্ঞানের একজন শিক্ষক হিসেবে আমাকে যদি বলা হয় বাংলাদেশের রাজনীতিবিদদের জন্য সবচেয়ে উপযুক্ত ও উপভোগ্য গ্রন্থ কোনটি? তাহলে জারেডের মতো আমারও জবাব হবেÑ ‘দ্য প্রিন্স’। তার কারণ এই নয় যে, ম্যাকিয়াভেলিয়ান মত ও পথ অনুসরণ করার আহ্বান জানাচ্ছি। বরং তা এই জন্য যে, এই গ্রন্থটি পাঠে ‘বাংলাদেশ’ নামক রাষ্ট্রের রাজনীতি সম্পর্কে বিশদ জ্ঞান লাভ করতে চাইলে ‘দ্য প্রিন্স’ অনন্য সহায়ক গ্রন্থ হবে। মনীষী বারট্রান্ড রাসেল তার বিখ্যাত গ্রন্থ ‘হিস্ট্রি অব ওয়েস্টার্ন ফিলোসফি’তে দ্য প্রিন্স অধ্যয়নের ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন। বাংলাদেশের বিগত ৫০ বছর, বিশেষত বিগত ১২-১৩ বছর ধরে ম্যাকিয়াভেলিজম কার্যত অনুসৃত হয়ে আসছে। আকবর আলী খান তার ‘বিচিত্র ছলনা জালের রাজনীতি’ গ্রন্থে এ সম্পর্কে যথার্থ প্রামাণ্য আলোচনা রেখেছেন। ম্যাকিয়াভেলি মনে করেন, লক্ষ্যই কর্মপদ্ধতির বৈধতা দেবে। অনেকের কাছে ‘পাওয়ার ইজ দ্য এন্ড ইন ইটসেলফ’। ক্ষমতাই ক্ষমতার লক্ষ্য। ক্ষমতা কুক্ষিগত করার জন্য ‘তারা’ যা ইচ্ছা করে যাবেন; সে সম্পর্কে কোনো প্রশ্ন উত্থাপন করা যাবে না। এমনকি তারা এ সম্পর্কে শক্ত ভাষণ শুনতেও রাজি নন। আপনি কোদালকে কোদাল বলতে পারবেন না। বলতে হবে ‘একফালি চাঁদ’। রাজনৈতিক অসততা এই সময়ে এই সমাজে চরম উৎকর্ষ লাভ করে। অথচ সত্যের দাবিদার বুদ্ধিজীবীরা নীরব। বুদ্ধিজীবীরা ক্ষমতা ও স্বার্থের আবর্তে এতটাই নিমজ্জিত যে, তারা দেখেও দেখছেন না; শুনেও শুনছেন না। তাদের বিবেক হয়তো আলাদিনের চেরাগের কাছে বন্দী হয়ে আছে।
সবাই জানে, আজকে ‘ডিজঅর্ডার ইজ দ্য অর্ডার অব দ্য ডে’। ম্যাকিয়াভেলিজমের নিষ্ঠুরতা ও নির্মমতা আমাদের রাষ্ট্রনায়কদের যেন নীতিতে পরিণত হয়েছে। আমাদের আমলাতন্ত্র, রাজনৈতিক দলসমূহ ও বিচারব্যবস্থা ম্যাকিয়াভেলির প্রতারণাতন্ত্রে নিমজ্জিত। শাসক এলিটরা এই দেশ-জাতি-রাষ্ট্রের প্রচলিত ও পরিচালিত নৈতিকতাকে অস্বীকার করছেন। তারা যেন ম্যাকিয়াভেলির বহুল কথিত সেই উক্তি ‘শেয়ালের মতো ধূর্ত ও সিংহের মতো সাহসী’ রণকৌশল অবলম্বন করছেন। ম্যাকিয়াভেলি বলছেন, বিশ^াস রাখাটা অত্যাবশ্যকীয় নয়। যদি শাসক রাষ্ট্রকে লাভজনক প্রতিষ্ঠান বানিয়ে নেন, সেখানে বিশ^াস ও আস্থার কোনো মূল্য থাকে না। বরং সেখানে অবিশ^াস ও প্রতারণা, জালিয়াতি নিত্যদিনের বিষয় হয়ে দাঁড়ায়। ম্যাকিয়াভেলি শাসকদের প্রকৃত চরিত্র মুখোশের মাঝে লুকিয়ে রাখার যোগ্যতাসম্পন্ন হতে বলেছেন। প্রয়োজনে ভান করতে হবে এ জন্য মানুষকে স্বভাবতই সরল মনে করেন ম্যাকিয়াভেলি। তার ধারণা, মানুষ একবার প্রতারিত হয়ে পুনরায় প্রতারিত হওয়ার প্রতীক্ষায় থাকে। নইলে ২০১৪ এর পর ২০১৮ সালে কিভাবে দেশে এমন নির্বাচন ঘটে? আর সমাগত ২০২৩ সালে এই নাটকীয়তা যে পুনর্বার ঘটবে না তার নিশ্চয়তা কোথায়? আমাদের শাসকদের ইতিহাস ছলাকলায় পরিপূর্ণ। গণতন্ত্রের মন্ত্র জপে জপে অবশেষে ‘বাকশাল’ কায়েম করা হয়েছে। সংবিধানে মৌলিক অধিকারের গ্যারান্টি দিয়ে ‘স্পেশাল পাওয়ার অ্যাক্ট’ কার্যকর করা হয়েছে। ১৯৭৩, ১৯৮৬, ১৯৮৮, ১৯৯৬, ২০১৪ ও ২০১৮ সালে নির্বাচনের নামে প্রহসন হয়েছে। ধর্মের মুখোশ পরে বারবার অধর্ম কায়েম করা হয়েছে। যিনি সবচেয়ে ধর্মের বেশি ধ্বজাধারী বলে দাবি করতেন, অধর্মের গুজব তার বিরুদ্ধেই ছিল বেশি। রক্তপাত ঘটিয়ে অবশেষে গণভবনে আতিথেয়তা দেয়া হয়েছে। আলেম-ওলামা, পীর-মাশায়েখদের অব্যাহত নিপীড়ন-নির্যাতনের অবশেষে মদিনা সনদের কথা বলা হয়েছে। ম্যাকিয়াভেলি মনে করেন, প্রিন্স বা শাসককে যেন জনগণ ধার্মিক মনে করে। তিনি এও লিখেছেন, শাসকের জন্য মুখোশ গুরুত্বপূর্ণ। মাথায় হিজাব, হাতে তসবিহ থাকার ছবি নির্বাচনের আগে হাজার হাজার কপি প্রচারিত হয়েছে। তাহাজ্জুদ নামাজ বা কুরআন পাঠের কথা প্রচারিত হয়েছে। অথচ তারা ‘ধর্মনিরপেক্ষতার’ কথা বলে থাকেন।
প্রিন্সের ভাষ্যে তিনটি রাজনৈতিক লক্ষ্যের কথা বলা হয়Ñ স্বাধীনতা, নিরাপত্তা ও সুবিন্যস্ত সংবিধান। প্রিন্সরা এই তিনটিকেই ধারণ এবং অনায়াসে অবদমিত করেন। তারা এটা যথার্থভাবে গোপন রাখেন যে, তাদের রাজনীতির উদ্দেশ্য ক্ষমতার ভাগবাঁটোয়ারাÑ সেবা বা কল্যাণ নয়। রাজনীতিবিদদের মূল্যায়নের ভিত্তি হচ্ছে ক্ষমতা। বাংলাদেশের রাজনীতিতে তিনটি ‘এম’ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ : মানি, মাসল ও মিডিয়া। এখানে সফল দরবেশের চেয়ে সফল পাপীর সংখ্যা অনেক বেশি। একজনের লকব আছে ‘দরবেশ বাবা’। তার মানে হলো, ভণ্ডামি বা হিপোক্র্যাসির মাধ্যমে সবকিছুই অর্জন করা যাবে। শাহেদ-পাপিয়ারা তার প্রমাণ। অতিসম্প্রতি ই-কমার্সের প্রতারণা সব আইন-কানুনকে অগ্রাহ্য করে তাদের দাপট দেখিয়েছে। এসব ঘটনা প্রমাণ করে, ম্যাকিয়াভেলিজমের কাছে আমরা কত অসহায়। প্রিন্সে স্পষ্ট করে বলা আছে, রাজনীতি কোনো নৈতিকতার বিষয় নয়। এ এক ভিন্ন কুরুক্ষেত্র। ‘মারি অরি পারি যে কৌশলে’Ñ কোনোটিই অন্যায় নয়। প্রাথমিকভাবে প্রচলিত নীতিবোধের বিরুদ্ধে বলে ম্যাকিয়াভেলিজম রোষানলে পতিত হয়। ১৫৩৯ সালে কার্ডিনাল রেজিনান্ড পোল লিখেছিলেন, ‘দ্য প্রিন্স খোদ শয়তানের হাতে লেখা’। পরবর্তীকালে এই শয়তানের পদাবলি হয়ে দাঁড়ায় আধুনিকতার প্রতীক। মিশেল ফুকো ম্যাকিয়াভেলিকে দেখেছেন ‘অপ্রিয় সত্যের ধারক’ হিসেবে। ফুকো বলছেন, নানা কারসাজিতে আইনের ফাঁকফোকরে ম্যাকিয়াভেলিজমকে রাজনীতিবিদরা বৈধ করে নিয়েছেন। বোস্টন বিশ^বিদ্যালয়ের অধ্যাপক জেমস জনসন আধুনিক ম্যাকিয়াভেলিজমের ব্যাখ্যাতা। তিনি দেখিয়েছেন, আজো কিভাবে ম্যাকিয়াভেলিজমের প্রয়োগ চলছে। এখন রাজনীতিবিদরা কাউকে আঘাত করলে এমনভাবে করেন যেন তার আর প্রতিশোধ নেয়ার শক্তি না থাকে। ম্যাকিয়াভেলির পরামর্শ হচ্ছেÑ কিছু শত্রু পালন করতে হবে, যেন দরকার মতো তাদের প্রকাশ্যে দমন করে অন্যদের ভয় দেখানোর ব্যবস্থা করা যায়। অন্যের জমি জবরদখল করে নেয়াটাও স্বাভাবিক ঘটনা। বাংলাদেশের ভূমিদস্যু এবং ব্যাংক লুণ্ঠনকারীদের প্রতি যে সরকারি আনুকূল্য দেখানো হয়, তা ম্যাকিয়াভেলিজমকেই নির্দেশ করে। রাষ্ট্রবিজ্ঞানীরা এখন আর ম্যাকিয়াভেলির প্রিন্সকে অস্বাভাবিক কিছু মনে করেন না। বাংলাদেশসহ তৃতীয় বিশে^র অনেক দেশেই ম্যাকিয়াভেলিজম স্বাভাবিক হয়ে দাঁড়িয়েছে। তার সাথে রাজনীতিবিমুখতাও বেড়েছে সর্বত্র। পাশ্চাত্যের ম্যাকিয়াভেলিজমের নতুন সংস্করণ হয়ে দাঁড়িয়েছে রাশিয়া, চীন এবং সাম্প্রতিক ভারত। উন্নয়ন ও শক্তিশালী নেতৃত্বের তথাকথিত গণতন্ত্র তৈরি হয়েছে এসব দেশে। ম্যাকিয়াভেলির কাছে সরকার কিংবা ক্ষমতা মোটেই কোনো নৈতিক বিষয় নয়; বরং সবটাই কৌশল। কূটনীতি কিংবা রাজনীতিতে ভালো-মন্দ কোনো বিবেচ্য বিষয় নয়। ক্ষমতাই আসল। এই অবস্থাকে নিটশের মতো মনীষী বলেছেন, বিয়ন্ড গুড অ্যান্ড ইভল। সব কিছুই বিজয়ের লক্ষ্যে পরিচালিত। এ জন্য পিঠে ছুরি মারা কিংবা বিশ^াসঘাতকতা সবটাই বৈধ।
প্রিন্স রচনার পর পাঁচশত বছর অতিক্রান্ত হয়েছে। এত বছরে নীতিবোধের পরিবর্তে শঠতা, প্রতারণা ও নির্মমতার মতো বিষয়াবলি শুধু প্রাসঙ্গিক নয় বরং এর মাত্রা বেড়েছে। নীতিবান রাষ্ট্রবিজ্ঞানীরা প্রিন্স বা ম্যাকিয়াভেলিজমকে মনে করেন রীতিমতো এক কেলেঙ্কারি হিসেবে। চোরের পক্ষে যুক্তি দেয়ার প্রকাশ্য ক্ষমতা না থাকলেও অপ্রকাশ্যে চুরি সামাল দেয়াই কঠিন। এটাই হচ্ছে ম্যাকিয়াভেলিজমের দ্বৈধতা। ম্যাকিয়াভেলি মনে করেন, মৈত্রী মানে ‘ক্ষমতার সমীকরণ’। এখানে মানবিকতা বা বন্ধুত্ব অপ্রাসঙ্গিক। কৌশলী রাজনীতির দাবার ঘুঁটির ক্ষেত্রে অন্যায়-অসত্য প্রাসঙ্গিক নয়। এখনকার রাষ্ট্রবিজ্ঞান বা বুদ্ধিবৃত্তিক চর্চায় ম্যাকিয়াভেলিজম মানে শঠতা, ধূর্ততা, ষড়যন্ত্র, প্রতারণা ও বিবেকহীনতা। শত শত বছর ধরে নেতিবাচক ব্যাখ্যার পরে ম্যাকিয়াভেলি একটি বিশেষ্য না হয়ে বিশেষণ হয়ে দাঁড়িয়েছেন। ম্যাকিয়াভেলির ‘প্রিন্স’ গ্রন্থের মূল প্রতিপাদ্য হচ্ছে, সাফল্যের সাথে ক্ষমতা ধরে রাখা। প্রিন্স তার জনগণের ভালোবাসার রাজকুমার না ঘৃণার রাজকুমার? এ দুয়ের মধ্যে তাকে শেষেরটাই বেছে নিতে হবে। আর ভান করতে হবে ভালো মানুষীর। তাকে ক্ষমতা প্রয়োগ করতে হবে এবং নাগরিকদের কাছ থেকে সম্মান ও সম্মাননা আদায় করতে হবে। ম্যাকিয়াভেলির কাছে ধার্মিকতা মানে ন্যায়পরায়ণতা নয়, বরং উল্টোটা। শিয়াল ও সিংহের গুণে ভূষিত প্রিন্সের বাইরের ও ভেতরের চেহারা এক হওয়ার দরকার নেই। তাকে ধার্মিক, মানবিক ও সদয় বলে মনে হলেও ভেতরে ভেতরে তিনি হবেন মিথ্যাচার, দুর্নীতি ও প্রতারণায় পরিপূর্ণ কুশলী মানুষ। তিনি হবেন রঙ বদলানো গিরগিটির মতোÑ যখন প্রয়োজন, সুবিধামতো রঙ বদলাবেন। বাংলাদেশের শাসকরা এর প্রকৃষ্ট উদাহরণ। গত ৫০ বছরের রাজনৈতিক ইতিহাস তার প্রমাণ দেয়। ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য যাদের কাছে ধরনা দেয়া হয়, যুগপৎ আন্দোলন করা হয়, প্রয়োজনে তাদের নিঃশেষ করে দিতেও দ্বিধা হয় না। রাসেল সে জন্যই রাজনৈতিক দলকে ‘বদমায়েশদের শেষ আশ্রয়স্থল’ বলে আখ্যায়িত করেছেন।
রাজনৈতিক নির্দেশনামূলক গ্রন্থ হিসেবে ম্যাকিয়াভেলির দ্য প্রিন্স অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ভারতীয় উপমহাদেশে অনুরূপ রচনার জন্য কৌটিল্য বা চানক্য বিখ্যাত। তার গ্রন্থের নাম ‘অর্থশাস্ত্র’। আসলে এটি অর্থবিষয়ক কোনো গ্রন্থ নয়। ‘অর্থ’শাস্ত্রে পররাষ্ট্রনীতির বিষয়টিই মুখ্য। এ ক্ষেত্রে জাপানের সানজুর ‘আর্ট অব ওয়্যার’ গ্রন্থের কথা আলোচনা করা যায়। জার্মান সমরবিদ ক্লোজভিজের ‘ওয়্যার’ এর কথাও স্মরণীয়। কিন্তু সব কিছুকে ছাপিয়ে ম্যাকিয়াভেলির প্রিন্সকে কূট অভিধায় অভিহিত করা হয়েছে। এখন ম্যাকিয়াভেলিজম নেতিবাচক বা কূট রাজনীতির স্মারকগ্রন্থ হিসেবে পরিচিত। যে বা যারা এই রাজনীতির অনুকরণ বা অনুসরণ করছেন, ক্ষমতা থেকেও তারা অনাকাক্সিক্ষত। ম্যাকিয়াভেলিজমে শক্তি প্রয়োগই প্রধান, তেমনি এর বিপরীতে প্রকারান্তরে জনগণের শক্তি সমন্বিত ও সংগঠিত হলে গণতন্ত্রের বিজয় অপরিহার্য হয়ে ওঠে। হ
লেখক : অধ্যাপক, সরকার ও রাজনীতি বিভাগ
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
Mal55ju@yahoo.com


আরো সংবাদ



premium cement
জাল দলিলে আপনার জমি দখল হয়ে গেলে কী করবেন? আমির খানকে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর বিশেষ সম্মাননা টানা জয়ের খোঁজে অপরিবর্তিত একাদশ নিয়ে মাঠে বাংলাদেশ ‘শুক্রবার ক্লাস নেয়ার বিষয়টি ভুল করে ফেসবুকে পোস্ট হয়েছিল’ চকরিয়ায় চিংড়ি ঘের থেকে একজনের লাশ উদ্ধার জনগণের কথা চিন্তা করে জনবান্ধব আইন তৈরি করতে হবে : আইনমন্ত্রী হাওরের ৯৭ শতাংশ বোরো ধান কাটা শেষ : কৃষি মন্ত্রণালয় শিক্ষকদের ওপর হামলাকারী শিক্ষার্থীদের বহিষ্কার চায় শিক্ষক সমিতি কিশোরগঞ্জে কালবৈশাখী ঝড়ে অন্তঃসত্তা মা ও পাঁচ বছরের ছেলের মৃত্যু ঝড়ে পড়ে যাওয়া মাদরাসা ঘর এক মাসেও মেরামত হয়নি গুচ্ছের‘বি' ইউনিটের ফল প্রকাশ, পাশ ৩১ হাজার

সকল