২৯ এপ্রিল ২০২৪, ১৬ বৈশাখ ১৪৩১, ১৯ শাওয়াল ১৪৪৫
`


চীন বাংলাদেশের উন্নয়নের সকল ক্ষেত্রে অংশীদার হতে আগ্রহী

কৃষিমন্ত্রীকে চীনের ভাইস মিনিস্টার
সচিবালয়ের কৃষিমন্ত্রী ড. মো: আব্দুর রাজ্জাকের সাথে সাক্ষাৎ করেন চীনের ভাইস মিনিস্টার ঝাং জিওয়েন - ফাইল ছবি

কৃষিমন্ত্রী ড. মো: আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন, বাংলাদেশের উন্নয়নে অন্যতম সহযোগী চীন। বাংলাদেশে কৃষির অপার সম্ভানা রয়েছে। সেক্ষেত্রে কৃষিজাত পণ্য প্রক্রিয়াজাত করে রফতানির বড় সুযোগ রয়েছে এবং সেক্ষেত্রে বাংলাদেশ চীনের সহযোগিতা চায়।

তিনি বলেন, বাংলাদেশের সামাজিক অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে বর্তমানে বড় সমস্যা রোহিঙ্গা সমস্যা। তিনি রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধানে চীনের সহযোগিতা চান।

এ প্রসঙ্গে চীনের ভাইস মিনিস্টার বলেন, এ ব্যাপারে তারা আন্তর্জাতিক ফোরামে বাংলাদেশের পক্ষে কথা বলবেন। বাংলাদেশের উন্নয়নের সকল ক্ষেত্রে চীন অংশীদার হতে আগ্রহী।

আজ সোমবার সচিবালয়ের কৃষিমন্ত্রী ড. মো: আব্দুর রাজ্জাকের সাথে মন্ত্রণালয়ের অফিসকক্ষে চীনের ভাইস মিনিস্টার (শুল্ক ও সাধারণ প্রশাসন) ঝাং জিওয়েনের নেতৃত্বে সাত সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল সাক্ষাত করতে এলে তিনি তাদের উদ্দেশে এসব কথা বলেন।

সাত সদ্যসের প্রতিনিধি দলে রয়েছেন- শুল্ক আদায় বিভাগ উপ-মহাপরিচালক সান রেনউ, নিরাপদ খাদ্যের ব্যুর অব আমদানি এবং রফতানি উপ-মহাপরিচালক ইউ ওয়েঞ্জুন, জিয়ামেন কসটিউম ডিসট্রিক্ট উপ-মহাপরিচালক চেন ইউ, ভাইস মিনিস্টারের সচিব চু ইউ, আন্তর্জাতিক সহযোগিতা বিভাগের উপ-মহাপরিচালক চেন ইউই ও বাণিজ্য কনস্যুলার অফিসের তৃতীয় অর্থনীতি সচিব জিইউ ঝিকিন। এসময় কৃষি সচিব মো: নাসিরুজ্জামান উপস্থিত ছিলেন।

এসময় তাদের মধ্যে চীনের উদ্ভাবিত সুপার রাইস নিয়েও আলোচনা হয়।

কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান চীনের সাথে যে সম্পর্কের সূচনা করেছিলেন সেটা আরো বিকশিত করছেন বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ইতোপূর্বে ঢাকা-বেইজিং দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতার নয়টি চুক্তি স্বাক্ষর তারই উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত।

তিনি বলেন, খাদ্য ঘাটতির দেশ আজ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ। আমাদের খাদ্য প্রক্রিয়াজাত ও রফতানিতে চীনের সহযোগিতা চাই। এছাড়াও কৃষি ক্ষেত্রে চীনের কারিগরি সহায়তা প্রয়োজন। যেহেতু চীনের বাজার বেশ বড়, সেখানে বাংলাদেশ তাদের চাহিদা অনুযায়ী মানসম্মত পণ্য রফতানি করবে।

ঝাং জিওয়েন বলেন, চীন বাংলাদেশের প্রধান বিনিয়োগকারী দেশে পরিণত হবে। বর্তমানে বাংলাদেশের পদ্মা সেতুসহ বড় বড় স্থাপনা নির্মাণের কাজ করছে চীন। চীন বাংলাদেশ থেকে রাইস ব্রান আমদানি করতে চায়। এছাড়া বাংলাদেশ যেসব কৃষিজাত পণ্য চীনে রফতানি করতে আগ্রহী সে সম্পর্কে বাংলাদেশে চীনের অ্যাম্বাসিকে অবহিত করার জন্য বলেন। বাংলাদেশ থেকে কৃষিজাত পণ্যসহ অন্যান্য পণ্য আমদানির ক্ষেত্রে কোনো বাধা-বিপত্তির অবকাশ থাকবে না। প্রধানমন্ত্রীর চীন সফরের বিষয় তুলে ধরেন তিনি।


আরো সংবাদ



premium cement
মুরাদনগরে গৃহবধূকে গলা কেটে হত্যার অভিযোগ তীব্র তাপদাহে ব্যাহত হচ্ছে স্বাভাবিক জীবনযাত্রা, পুড়ছে ক্ষেতের ফসল স্বর্ণের দাম ভরিতে কমলো ১১৫৫ টাকা গাজায় গণহত্যা বন্ধের আহ্বান জানালো উত্তর আয়ারল্যান্ডের ফার্স্ট মিনিস্টার হোসেনপুরে চাঞ্চল্যকর সবুজ মিয়ার হত্যায় ভাতিজা গ্রেফতার দেশের সর্বোচ্চ ৪৩ ডিগ্রি তাপমাত্রা রেকর্ড চুয়াডাঙ্গায় সীমান্তে গুলির শব্দ নেই, তবুও আতঙ্কে স্থানীয়রা রাঙ্গাবালীর খালে পাওয়া টর্পেডো উদ্ধার করেছে নৌ-বাহিনী লক্ষ্মীপুরে বিজয়ী ও পরাজিত উভয় চেয়ারম্যান প্রার্থী আটক ৩৪ বছরেও মুছেনি ভয়াল ২৯ এপ্রিলের দুঃসহ স্মৃতি যশোরে দেশের সর্বোচ্চ ৪২.৮ ডিগ্রি তাপমাত্রা রেকর্ড

সকল