০৮ মে ২০২৪, ২৫ বৈশাখ ১৪৩১, ২৮ শাওয়াল ১৪৪৫
`


নি ত্যো প ন্যা স

ক্লাসরুমে ক্ল্যাশ

-

তিপান্ন.

পুলিশকেই সাক্ষী মানলেন তিনি, ‘পুরাতন এই ভবনটা ভূতের আড্ডাখানা। সব ভৌতিক কর্মকাণ্ড হয় এখানে। এই ভূতের ভবন রাখার কোনো মানে হয় না। কাল থেকেই এটা আমার আন্ডারে ভাঙা হবে। আপনারা সাক্ষী থাকলেন। আপনাদের সার্পোটে এটাকে ভেঙে ফেলে এটাকে স্কুল মার্কেট করে দেবো। ভূতও চলে যাবে, স্কুলেরও লাভ হবে। আপনাদের পকেটও ভরবে, নাকি বলেন?’
পুলিশরা বের হতে পারলে বাঁচে। সাথে সাথেই সায় দিয়ে বলল, ‘ভেঙে ফেলেন। ভূতের আস্তানা ভেঙে ফেলাই ভালো।’
নিচে সেলারে সজীব আর এক্সম্যান দুজনেই শিহরে উঠলেন। ব্যাঙ ইঁদুর ছেড়ে দেয়া যে এরকমভাবে ওদের জন্য শাপেবর হবে তা বুঝতে পারেননি। এখন তো পুলিশের চোখেও প্রমাণিত হয়ে গেল এটা ভূতের আড্ডাখানা। এটা রটিয়ে দিতে পারলে ভাঙতে আর খুব বেশি অসুবিধে হবে না। মার্কেট উঠবে।
এক্সম্যান ফিসফিস করে বললেন, ‘ভূত দিয়েই ভূত তাড়াতে হবে।’
‘মানে?’ সজীবও ফিসফিস করল।
‘মানেটা এখন বলা যাবে না। যখন ঘটাব তখন দেখিস! তার জন্য তোর সাহায্য আমার খুব দরকার। খুব। তুই না হলে আমি কিছুই করতে পারব না। কিচ্ছু না।’
‘স্যার, প্রয়োজনে আমি নিজে ভূত হবো।’ সজীব আশস্ত করল। (চলবে)


আরো সংবাদ



premium cement