(গত দিনের পর)
যাক বাবা, খাবার-দাবার নিয়ে আর দুশ্চিন্তা তো করতে হবে না। হাঁফ ছেড়ে বাঁচা গেল আপাতত। এ যে অবিশ্বাস্য ঘটনা রীতিমতো।
পরের দিন। বিড়াল আবার গেল জঙ্গলে। এবার সে গর্ত খুঁড়ে পেল অনেক সোনার টুকরো। তারও পরের দিন পাওয়া গেল হীরের টুকরো। সেগুলো থেকেও রাজাকে উপহার দেয়া হলো যথারীতি। আচমকা রাজা এত্তসব উপহার পেয়ে বিস্মিত। আনন্দিত তো বটেই। এবার তিনি বিড়ালকে জিজ্ঞেস করলেন,
বাছা বিড়াল, তোমার মুখে ফুলচন্দন পড়–ক। আমাকে তুমি রহস্যটা একটু খুলে বলো তো। কোথায় তুমি এমন দামি দামি উপহার পাচ্ছো? কে-ই বা আমাকে এসব উপহার পাঠাচ্ছে। কে তিনি? জানতে ভীষণ কৌতূহল ও আগ্রহ হচ্ছে আমার। তুমি দয়া করে বলো তো আসল ঘটনা কী!
বিড়াল রাজার প্রশ্নের উত্তর দেয়,
আমার যে মনিব, তার নাম ডমিঙ্গো। খুবই ভালো মানুষ তিনি। দেখতে শুনতে খুবই ভালো। উদার মনের, দয়ালু একজন মানুষ তিনি। (চলবে)
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা