২৮ এপ্রিল ২০২৪, ১৫ বৈশাখ ১৪৩১, ১৮ শাওয়াল ১৪৪৫
`


নতুন যুগে সিঙ্গার বাংলাদেশ

-

নতুন যুগে পদার্পণ করছে সিঙ্গার বাংলাদেশ লি.। তুরস্কের কচ গ্রুপের ফ্ল্যাগশিপ উদ্যোগ আর্চেলিকের সহযোগিতায় এ পরিবর্তন আনতে যাচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি। গত ২১ মার্চ এক সংবাদ সম্মেলনে নিজেদের রূপকল্প ‘ট্রান্সফর্ম ফর গ্রোথ’ বা ‘উন্নতির লক্ষ্যে রূপান্তর’-এর উন্মোচন করেছে তারা। এ সময় আর্চেলিকের চিফ কমার্শিয়াল অফিসার জেমাল জান ডিনচার, সিঙ্গার বাংলাদেশের এমডি ও সিইও এম এইচ এম ফাইরোজ এবং আর্চেলিকের দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের পরিচালক (মার্কেটিং, বিজনেস ট্রান্সফর্মেশন অ্যান্ড গ্রোথ) হান্দান আব্দুর রহমানোউলু এ ঘোষণা দেন।
নতুন উদ্যোগের অংশ হিসেবে সিঙ্গার বাংলাদেশ বেশ কয়েকটি পরিবর্তন করবে। যার মধ্যে রয়েছে- কনজ্যুমার ডিউরেবলস ইন্ডাস্ট্রিতে অনন্য একটি কনসেপ্ট স্টোর, বিশ্বমানের কর্মস্থলে প্রধান কার্যালয় স্থানান্তর এবং একটি অত্যাধুনিক উৎপাদন কারখানা চালু করা। সিঙ্গার বাংলাদেশের লক্ষ্য কচ গ্রুপ এবং আর্চেলিকের বৈশ্বিক দক্ষতা এবং তুরস্কের মান বাংলাদেশে নিয়ে আসা এবং ভোক্তাদের অভিজ্ঞতা বাড়ানো, যা সিঙ্গার পণ্যের উৎকর্ষের জন্য প্রতিশ্রুতিকে পুনর্ব্যক্ত করে।
সংবাদ সম্মেলনে জেমাল জান ডিনচার বলেন, সিঙ্গার বাংলাদেশের আছে ১১৮ বছরের ইতিহাস এবং সিঙ্গারই এ দেশে কনজ্যুমার ডিউরেবলস ইন্ডাস্ট্রিতে অগ্রগামী। সিঙ্গারকে দেশের শীর্ষ ব্র্যান্ড হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্যে আমরা কিছু উল্লেখযোগ্য উদ্যোগ নিয়ে ধীরে ধীরে ব্যবসায়িক কার্যক্রমে পরিবর্তন করছি।
তিনি বলেন, আমরা আন্তর্জাতিক দক্ষতা এবং বিশ্বমানের পণ্য বাজারে নিয়ে আসছি, যাতে কনজ্যুমার ডিউরেবলস ইন্ডাস্ট্রিতে এবং বাংলাদেশী জনগণের জীবনে অবদান রাখা যায়। নতুন সদর দফতর আমাদের কর্মীদের আর্চেলিকের আন্তর্জাতিক কর্মক্ষেত্রের মান এবং সুযোগ-সুবিধা দিয়ে সহায়তা করবে। আমাদের কনসেপ্ট স্টোরটি তুরস্কের ইস্তাম্বুলে পুরস্কার বিজয়ী আর্চেলিক স্টোর ডিজাইন থেকে অনুপ্রেরণা নিয়েছে। ব্যবসার খুচরা এবং বাণিজ্যিক পরিবর্তনে আমরা তুরস্ক থেকে যা শিখেছি, তা বাংলাদেশে প্রয়োগ করার চেষ্টা করছি। আমরা সিঙ্গার বাংলাদেশে উৎপাদন ক্ষমতা বাড়ানো এবং বাংলাদেশকে মধ্য ও দীর্ঘমেয়াদে দক্ষিণ এশিয়ার একটি কেন্দ্র হিসেবে পরিণত করার লক্ষ্য নিয়েছি। আমরা দীর্ঘ মেয়াদে এই অঞ্চলের দেশগুলোতে বাংলাদেশের কারখানা থেকে পণ্য রফতানি করার পরিকল্পনা করছি।
সিঙ্গার বাংলাদেশের এমডি ও সিইও এম এইচ এম ফাইরুজ বলেন, এ দেশের অর্থনীতি শক্তিশালী হচ্ছে, আমাদের গ্রাহকদের জীবনযাত্রার মানও পরিবর্তন হচ্ছে। গ্রাহক সেবার লক্ষ্যকে কেন্দ্র করে, আমরা গ্রাহকদের কাছে সবচেয়ে সমসাময়িক ও বিশ্বমানের সেবা নিয়ে আসার জন্য নিজেদের কার্যক্রম রূপান্তর করছি। আমরা অদূর ভবিষ্যতে বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় কনজ্যুমার ডিউরেবল পণ্য উৎপাদনকারী কোম্পানিতে পরিণত হওয়ার লক্ষ্য রাখি।
গুলশান ১-এ সিঙ্গার এই কনসেপ্ট স্টোরটি চালু করেছে। স্টোরটিতে সিঙ্গার ও বেকো ব্র্যান্ডের অধীনে বিভিন্ন ধরনের পণ্য প্রদর্শনের জন্য বিশেষ এক্সপেরিয়েন্স জোন রয়েছে। বেকো ইউরোপের শীর্ষ ৩ ব্র্যান্ডের মধ্যে একটি। বিজ্ঞপ্তি


আরো সংবাদ



premium cement
সিরাজদিখানে প্রচণ্ড গরমে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৬ শিক্ষার্থী অসুস্থ মানিকগঞ্জে উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থীর গাড়িতে গুলিবর্ষণ বঙ্গবন্ধু অ্যাওয়ার্ড ফর ওয়াইল্ডলাইফ কনজারভেশন পাচ্ছেন ৫ ব্যক্তি ও ২ প্রতিষ্ঠান বিরোধী দল নিধনে এখনো বেপরোয়া কর্মকাণ্ড পরিচালিত হচ্ছে : মির্জা ফখরুল রাশিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র হামলা রুখতে ইউক্রেনকে প্যাট্রিয়ট দেবে যুক্তরাষ্ট্র আইনগত সহায়তা পাওয়া করুণা নয় অধিকার : আইনমন্ত্রী টিউবওয়েলের পানি খেয়ে আতঙ্কে শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা অসুস্থ নারী আম্পায়ার নিয়ে ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে আসলে কী ঘটেছিল? কোরবানির জন্য পশু আমদানির পরিকল্পনা নেই : প্রাণিসম্পদমন্ত্রী আশুলিয়ায় নারী পোশাকশ্রমিক নিহত, স্বামী গ্রেফতার জাতিসঙ্ঘের ত্রাণকর্মীদের বিরুদ্ধে ইসরাইলি অভিযোগ প্রত্যাখ্যান

সকল